শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

সালাহউদ্দিন আহমদ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘নোট অব ডিসেন্ট’ ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ হবে অগ্রহণযোগ্য। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন বিঘ্নিত বা বানচাল করতে কিছু দল পরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করছে। কিন্তু সমগ্র জাতি এখন নির্বাচনি মাঠে আছে। কেউ যদি মনে করে যে নির্বাচন বানচাল করার জন্য কোনো কায়দা-কৌশল করবে সেটা বাংলাদেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান ও  প্রতিহত করবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি নিম্নরূপ :

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে রাজপথে নামার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দল। এর পেছনে কী কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন? এ বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কী?

সালাহউদ্দিন আহমদ : যারা গণভোটের দাবিতে রাজপথে কর্মসূচি দিয়েছে, তারাই এ ব্যাপারে ভালো বলতে পারবে। তবে এ বিষয়ে আমার বক্তব্য হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে যেভাবে রচিত, প্রণীত ও স্বাক্ষরিত হয়েছে আমরা তার সঙ্গে একমত ছিলাম এবং আছি। এখন সেটা বাস্তবায়নের জন্য যে সুপারিশগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন থেকে সরকারের কাছে দেওয়া হয়েছে সেটা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন আছে। যেভাবে জুলাই সনদ প্রণীত হয়েছে, রচিত হয়েছে ও স্বাক্ষরিত হয়েছে, সেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু সুপারিশে দেখা গেছে, তারা সেখান থেকে দূরে সরে গিয়েছে। সুপারিশে দেখা যাচ্ছে, ৪৮ দফার একটা তফসিল তারা প্রণয়ন করেছে। সেই ৪৮ দফা তফসিল বাস্তবায়নের জন্য গণভোটের প্রস্তাব করেছে।

কিন্তু এই ৪৮ দফা তফসিলের মধ্যে সংবিধান সংস্কারসংক্রান্ত সে দফাগুলো আছে সেগুলোর বিপরীতে যেভাবে নোট অব ডিসেন্ট বিভিন্ন দল দিয়েছে সেখানে লেখা আছে যে নোট অব ডিসেন্ট নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখ করে দলগুলো যদি জনগণের ম্যান্ডেট প্রাপ্ত হয় তাহলে তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করবে। সেই কথাগুলো তো এখানে নেই, শুধু প্রস্তাবগুলো আছে। তারা মাঝখানে হঠাৎ করে যে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের প্রস্তাব নিয়ে এসেছে এবং সেই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্যরা পার্লামেন্ট মেম্বারের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হিসেবে শপথ নেবে। এ জাতীয় কোনো আলাপে তো আমাদের ঐকমত্য হয়নি। আরও বলা হয়েছে যে সংবিধান সংস্কার পরিষদে ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন না হলে অটোমেটিক এটা সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে। এ রকমের কোনো ধারণা নিয়ে কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়নি এবং এই ধারণা সাংবিধানিক বা সংসদীয় গণতন্ত্র বা সার্বভৌম এখতিয়ারের বিরুদ্ধে। এখন এসব আইডিয়া যুক্ত করে তারা সুপারিশমালা প্রণয়ন করেছে। বলা হয়েছে, আদেশ জারি করবে। কে আদেশ জারি করবে, আইনি ভিত্তি কী হবে? তার আইনি মর্যাদা কী হবে, এগুলো সম্পর্কে কোনো কিছুই এখানে বলা হয়নি। বলছে রাষ্ট্রপতি করবেন অথবা সরকার করবে, সে বিষয়ে সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা বলেছি যে বিদ্যমান সংবিধানে রাষ্ট্রপতির আদেশ জারি করার কোনো ক্ষমতা নেই। এটি বিলুপ্ত হয়েছে। তবে সংবিধানে আছে যে পার্লামেন্ট সেশনে না থাকলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। এখন জুলাই জাতীয় সনদ কী অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশিত হবে, নাকি প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশিত হবে- নাকি গেজেট নোটিফিকেশন হবে- সেটা সিদ্ধান্ত হতে পারে। এখন সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণভোটের একটা আইন হতে হবে। কারণ বিদ্যমান আইন যেটা আছে সেটা ১৯৯১ সালের ম্যান্ডেটরি গণভোটের জন্য হয়েছিল। আর বর্তমানের গণভোটটা হচ্ছে একটা জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে, জাতীয় সমঝোতার ভিত্তিতে একটা গণভোটের প্রস্তাব করা হচ্ছে যেটা সংবিধানে উল্লেখিত নেই। তবে সংবিধানে এরকমও কিছু নেই যে সেটা করা যাবে না। সেজন্য একটা গণভোট আইন করতে পারে। সেই আইন অনুসারে নির্বাচন কমিশন গণভোট আয়োজন করবে। কিন্তু তাদের সুবিধার জন্য বিশাল আর্থিক ব্যয়, সময় ও আয়োজনের দিক থেকে সবকিছু বিবেচনায় যৌক্তিক হচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের দিনে একই সঙ্গে গণভোট অনুষ্ঠিত করা। সে প্রস্তাব আমরা রেখেছিলাম এবং সবাই একমত হয়েছিল। কিন্তু এখন দুই-একটা রাজনৈতিক দল বলছে, গণভোট আগে করতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করাটা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য। কারণ এতে ব্যয়বহুল আয়োজনের বিষয় আছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে অল্প সময়ের ভিতরে এ ধরনের আরেকটি নির্বাচন করা কতটুকু যৌক্তিক, সেটা জাতি জানে। সেই বিবেচনায় আমরা বলেছি যে গণভোটটা জাতীয় নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে করার জন্য। জনমতের জন্য আমরা গণভোট প্রস্তাব করেছি যাতে এর মাধ্যমে একটা নৈতিক বাধ্যবাধকতার সৃষ্টি হয়। এর মাধ্যমে একটা আইনি ভিত্তি রচিত হবে। আমরা সেজন্যই বলেছি যে একটা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে আমরা সেই জায়গায় আসতে পারি। এখন নতুন নতুন ইস্যু নিয়ে আসছে, গণভোট আগে হতে হবে, নোট অব ডিসেন্ট ছাড়াই আদেশ হবে। এগুলো নিয়ে যে রাস্তার মধ্যে আন্দোলন করছে সেটা গ্রহণযোগ্য নয়। সেটা তারা কেন করছে তারাই ভালো বলতে পারবে। তবে আমরা মনে করি এসব ইস্যু তৈরি করে নতুন নতুন দাবি তুলে তারা হয়তো নির্বাচনটা বিলম্বিত করতে চাচ্ছে। এসবের পক্ষে জাতি নেই। সমগ্র জাতি এখন নির্বাচনি মাঠে আছে। কেউ যদি মনে করে যে নির্বাচন বানচাল করার জন্য কোনো কায়দা-কৌশল করবে সেটা জনগণ প্রত্যাখ্যান ও প্রতিহত করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জুলাই সনদ প্রণয়নে আপনারা যে নোট অব ডিসেন্টগুলো দিয়েছিলেন সেগুলো ছাড়াই এখন সরকার সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। দলের পক্ষ থেকে আপনারা এটি মেনে নেবেন কি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আমি আগেই বলেছি, এটা শুধু বিএনপি নয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা গণতন্ত্রমনা কোনো ব্যক্তির কাছে কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না। তা ছাড়া সমগ্র জাতির দৃষ্টি এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে। মানুষ এখন গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে উদগ্রীব হয়ে আছে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি এক দিনে ২৩৭টি নির্বাচনি আসনে দলীয় মনোনয়ন ঘোষণা করেছে। বাকি আসনগুলোতে কবে নাগাদ প্রার্থী ঘোষণা করা হতে পারে?

সালাহউদ্দিন আহমদ : শুধু দলীয় নয়, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এবং সমমনা দলের আরও বেশ কিছু প্রার্থীর মনোনয়ন ঘোষণা করা হবে। আমরা দলীয় কিছু প্রার্থীর ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে পারিনি। আর কিছু আসন আছে জোটের জন্য রাখা হয়েছে। আমরা বিবেচনা করছি। শিগগিরই এগুলো ঘোষণা করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এবং সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর বাইরে এনসিপি কিংবা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের নির্বাচনি জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা আছে কি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আমাদের যুগপৎ আন্দোলনে শরিক এবং এর বাইরেও কিছু সমমনা ও ইসলামি দল আছে, যাদের সঙ্গে আমরা নির্বাচনে জোট করতে যাচ্ছি। এর বাইরে এনসিপির সঙ্গে আমাদের নির্বাচনি জোটের ব্যাপারে কোনো আলোচনা হয়নি। তারাও প্রস্তাব দেয়নি। আমরাও দিইনি। তবে রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত কী হবে সেটার জন্য অপেক্ষা করা উচিত। এনসিপির সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন অনেক মানুষের মনেই শঙ্কা তৈরি হয়েছে যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। দেশের পরিস্থিতি কী হয় না হয়, দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ মাঠে নামবে এসব নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে আপনি ব্যক্তিগত ও দলের একজন নীতিনির্ধারক হিসেবে কি মনে করেন?

সালাহউদ্দিন আহমদ : আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কে কী মনে করল আর না করল তাতে কিছুই আসে যায় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরছেন? আমরা শুনেছি চলতি নভেম্বরের শেষ নাগাদ কিংবা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ফিরতে পারেন তিনি?

সালাহউদ্দিন আহমদ : এটা তো অনেকবারই বলা হয়েছে। নভেম্বরের শেষেই দেশে ফিরে আসতে পারেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার
ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার

মাঠে ময়দানে