শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪

হৃৎপিণ্ড ও ডায়াবেটিস ঘোর শত্রু

ডা. মাহবুবর রহমান
হৃৎপিণ্ড ও ডায়াবেটিস ঘোর শত্রু

হৃদরোগের সঙ্গে ডায়াবেটিসের ভয়াবহ মৈত্রী। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি, যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের চেয়ে প্রায় তিনগুণ বেশি। এ জন্য ডায়াবেটিসকে এখন বলা হয় কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ। অর্থাৎ এটি এমন একটি মেটাবলিক রোগ যা হার্টসহ শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে।

রক্তনালি আক্রান্ত হলে সমস্যা কী?

আমরা জানি যে, শরীরের যে কোনো কোষের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন ও খাবার অত্যাবশ্যক। অক্সিজেনের উপস্থিতিতে খাদ্য পুড়ে শক্তি উৎপন্ন হয় যা দিয়ে আমরা চলাফেরা করি, বিশেষ বিশেষ প্রোটিন তৈরি হয় যা দিয়ে মাংসপেশি, বিভিন্ন হরমোন ও হজমরস সৃষ্টি হয়, এমনকি চিন্তা করার জন্য যে নিউরোট্রান্সমিটার লাগে তাও এভাবে তৈরি হয়। এই অক্সিজেন ও খাবার প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায় রক্তনালির মাধ্যমে। একটি শহরে প্রত্যেক বাড়িতে যেমন পানি পৌঁছে যায় নির্দিষ্ট পাইপের মাধ্যমে, রক্তনালিও তেমনি। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রক্তনালির দেয়াল ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়, স্বাভাবিক প্রসারণ-সংকোচন ক্ষমতা হ্রাস পায়। তবে রক্তের ভিতরে যদি অতিরিক্ত গ্লুকোজ, চর্বি ভেসে বেড়ায় তাহলে এক ধরনের প্রদাহ শুরু হয়। এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমতে থাকে। ডায়াবেটিস এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। খারাপ ব্যাপার হলো- এই প্রক্রিয়া দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহ যেমন-হার্ট, ব্রেন, কিডনি, চোখ ইত্যাদি সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করে। চর্বির দলা ক্রমে বড় হতে থাকে এবং প্রদাহ চলতে থাকে। প্রদাহের ফলে চর্বির দলার আবরণ ধীরে পাতলা হতে থাকে এবং যে কোনো সময় ফেটে যেতে পারে।

চর্বির দলা ফেটে গেলে কী হয়?

কোনো কারণে আমাদের শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এটি যদি সামান্য হয় তাহলে কিছুক্ষণ পর শরীর নিজেই রক্ত জমাট বাঁধিয়ে ক্ষরণ বন্ধ করে দেয়। রক্ত জমাট বাঁধতে অণুচক্রিকা বা প্লেটলেট এবং সুতোর মতো ফিব্রিন মূল ভূমিকা পালন করে। রক্ত জমাট বাঁধার এটি হলো ভালো দিক। কিন্তু বিষয়টি যদি শরীরের অভ্যন্তরে কোনো অঙ্গ যেমন হার্টের ক্ষেত্রে ঘটে? তাহলে একটি রক্তনালির ভিতরে রক্তের দলা জমাট বেঁধে নালিটি পুরোপুরি বন্ধ করে দেবে। তাহলে হার্টের যে অংশটুকু ওই নালির মাধ্যমে অক্সিজেন ও খাবার পেত তা বন্ধ হয়ে যাবে এবং বন্ধ রক্তনালির ব্লকটি যদি ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা না হয় তাহলে ওই অংশটুকু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

চর্বির দলা কি হঠাৎ ফেটে যায়?

না, সব দলা হঠাৎ ফেটে যায় না। যেসব দলার আবরণ প্রদাহের ফলে পাতলা হয়ে পড়ে সেগুলোই হঠাৎ ফেটে যায়। হঠাৎ প্রকট হার্ট অ্যাটাক বা ব্রেন স্ট্রোক হয়। আর যেসব দলার আবরণ পুরু সেগুলো অপেক্ষাকৃত স্থির ব্লক। এগুলো সহজে ফাটে না। তবে ধীরে ধীরে দলার আকার-আকৃতি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বাড়তে বাড়তে যখন রক্তনালির ৭০% সরু হয়ে পড়ে তখন বুকে ব্যথা, জ্বালাপোড়া বা শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ধীরে ধীরে আক্রান্ত অঙ্গটির কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে। হার্টের ক্ষেত্রে পাম্পিং ক্ষমতা কমতে থাকে, ব্রেনের ক্ষেত্রে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, কিডনির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি রেনাল ফেইলুর এবং চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়।

ডায়াবেটিসের মুখ্য ভূমিকা

এই যে, চর্বির দলা জন্ম নেওয়া, বড় হওয়া এবং ফেটে পড়া-এগুলোর পেছনে ডায়াবেটিস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত সুগার পর্যাপ্ত ইনসুলিনের অভাবে ব্যবহৃত হতে পারে না। ফলে শরীর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের চর্বি ব্যবহার করে। চর্বির চালান অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায় এবং অক্সিডাইজড চর্বি রক্তনালির গায়ে জমে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এভাবে শরীরে রক্তনালির দেয়ালে বিন্দু বিন্দু চর্বির দলা জমতে থাকে। এজন্য ডায়াবেটিসকে কার্ডিওভাসকুলার মেটাবলিক ডিজিজ বলা হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ কী?

রক্তে প্রচুর পরিমাণে সুগার ভাসতে থাকায় তা প্রস্রাব দিয়ে বের হয়ে আসে। ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। ফলে শরীরে পানিশূন্যতা সৃষ্টি হয়। যে কারণে রোগী তৃষ্ণা বোধ করে। ঘন ঘন পানি পান করে। শরীর তার বিকল্প জ্বালানি হিসেবে শরীরের জমে থাকা ফ্যাট ভেঙে ফেলে। ফলে দ্রুত ওজন কমে আসে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই সহজেই ত্বকে, গলায়, ফুসফুসে এবং প্রস্রাবে জীবাণুর আক্রমণ ঘটে। এ ছাড়া ইনফেকশন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি সময়মতো চিকিৎসা না করলে জীবন বিপন্ন হতে পারে।

ডায়াবেটিস কীভাবে নির্ণয় করবেন?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী নিচের যে কোনো একটি উপাদান পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে :

১. খালি পেটে (৮-১০ ঘণ্টা অভুক্ত থেকে) রক্তের গ্লুকোজ যদি ৭.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ২. নাশতা খাবার বা ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খাবার ২ ঘণ্টা পর রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি হয়। ৩. উপরে উল্লিখিত লক্ষণের উপস্থিতিতে দিনের যে কোনো সময় রক্তের গ্লুকোজ যদি ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি পাওয়া যায়। ৪. রক্তে তিন মাসের গ্লাইকেটেট হিমোগ্লোবিন যদি ৬.৫% বা তার বেশি পাওয়া যায়। তবে বাস্তবিক কারণে যে কোনো দুটি পয়েন্ট পেলে তাকে ডায়াবেটিস হিসেবে চিহ্নিত করব। সন্দেহ হলে একই পরীক্ষা পুনরায় করব।

চিকিৎসা কখন শুরু করবেন?

শুরুতেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে। প্রায়ই দেখা যায় যে, অনেক দেরিতে ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। অর্থাৎ রোগটি গোপনে আগে থেকেই ছিল কিন্তু নিয়মিত চেকআপের অভাবে সময়মতো ধরা পড়েনি। তার মানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রোগটি বেশ আগে থেকেই চলছিল।

ডায়াবেটিস চিকিৎসার তিনটি ধাপ-

১. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম। ২. খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, ব্যায়াম এবং মুখের ওষুধ। ৩. দ্বিতীয় ধাপের সব কিছু এবং ইনসুলিন। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিটি ধাপেই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়াম অত্যাবশ্যক উপাদান।

কী ধরনের খাদ্য খাবেন : বলা হয়ে থাকে যে, ডায়াবেটিস খাদ্যই আদর্শ খাদ্য। সুষম খাদ্য। খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ওজন ও কাঠামোর ওপর। উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমরা বলি body mass index (BMI), আদর্শ বিএমআই হলো ১৮.৫ থেকে ২৫। বিএমআই আঠারোর নিচে হলে ওজন বাড়াতে হবে, পঁচিশের বেশি হলে ওজন কমাতে হবে। কম পরিশ্রম করে এমন একজন টেবিল ওয়ার্কার লোকের দৈনিক ক্যালরি ১৫০০-২০০০ কি-ক্যাল হলেই চলে। আবার কায়িক পরিশ্রম করে এমন একজন শ্রমিকের ২৫০০-৩০০০ কিক্যালের ওপর শক্তি দরকার। পক্ষান্তরে স্থূলকায় সীমিত চলাচলকারী ব্যক্তির ১০০০ কি-ক্যাল খাদ্যই যথেষ্ট। মোট ক্যালরির ৫০-৬০ ভাগ শর্করা, ২৫-৩০ ভাগ চর্বি এবং ১৫-২০ ভাগ আমিষ থেকে আসতে হবে। প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি খেতে হবে। টেবিল ওয়ার্কার যারা তারা দুুই বেলা দুটো পাতলা রুটি, একবেলা স্যুপের বাটির এক কাপ ভাত এবং বেলা ১১টায় একমুঠো মুড়ি বা একটি চিনিমুক্ত টোস্ট, তেমনিভাবে বিকালে একটি লুচি বা টোস্ট বা একমুঠি মুড়ি দিয়ে এককাপ চিনিমুক্ত চা খেতে পারেন। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণ টাটকা শাকসবজি, ফলমূল এবং আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। মিষ্টি ও মিষ্টিজাত খাদ্য পরিত্যাজ্য। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাদ্য, টেবিল সল্ট, আচার, মসলা, চানাচুর, ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না। গরু, খাসি, মহিষ, ভেড়া, উট, চিংড়ি, হাঁস, কবুতর ইত্যাদির মাংস খারাপ চর্বিযুক্ত বিধায় পরিত্যাজ্য।

তবে বকরির মাংস, মুরগি, যে কোনো মাছ, কুসুমশুদ্ধ একটি ডিম, এক কাপ সরমুক্ত পাতলা দুধ স্বাস্থ্যকর। মাছের মধ্যে সামুদ্রিক মাছে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় বেশি ভালো। কাঁটাসহ ছোট মাছে ভিটামিন ডি বেশি থাকায় স্বাস্থ্যকর।

নিয়মিত কী কী পরীক্ষা করবেন?

ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর থেকে প্রথম দিকে ঘন ঘন রক্তের সুগার পরীক্ষা করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে এবং নাশতার দুই ঘণ্টা পর সুগার চেক করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একবার করতে হবে। সেটা বাসায় বসে ছোট একটি গ্লুকোমিটার মেশিন দিয়ে করা যায়। তবে মাসে অন্তত একবার ল্যাবরেটরিতে গিয়ে বড় মেশিনে সুগার চেক করা উচিত। আর প্রতি তিন মাস পর পর রক্তে সুগারের গড় (HbA1C) পরীক্ষা করতে হবে।

ঘটনা : জুনায়েদ হোসেন  (ছদ্মনাম) পঞ্চাশ বছরের ডায়াবেটিস রোগী। অ্যাজমার সমস্যাও আছে। রাজধানীর উত্তরায় বসবাস করেন। সারা দিন অমানুষিক পরিশ্রম করেন। নিজের পেশাগত কাজের বাইরেও নানান সামাজিক জনকল্যাণমুখী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। কিন্তু নিজের স্বাস্থ্য বিষয়ে বরাবর উদাসীন। রাত ১২টার সময়ে প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরলেন। অ্যাজমার অ্যাটাক ভেবে ইনহেলার নিতে শুরু করলেন। শ্বাসকষ্ট না কমায় স্ত্রী তাঁকে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে যেতে বললেন। তিনি ইনহেলার রেখে নেবুলাইজার ব্যবহার করলেন। তা সত্ত্বেও শ্বাসকষ্ট কমল না। অবশেষে কষ্টের মাত্রা সহ্যের বাইরে গেলে হাসপাতালে রওনা দিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে সাতটি ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। উত্তরার একটি হাসপাতালের একজন জুনিয়র ডাক্তার আমাকে রোগীর ইসিজি হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে মতামত চাইলেন। ইসিজি খারাপ দেখে আমি রোগীকে দ্রুত শিফট করতে বললাম। আমি খারাপ কিছু আঁচ করে ক্যাথল্যাব প্রস্তুত রেখে পুরো টিম নিয়ে সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষা করতে থাকলাম। এক ঘণ্টা পরে রোগী যখন পৌঁছলেন তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে। এমতাবস্থায় অ্যানজিওগ্রাম করতে হলে রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নিতে হবে। তিনি রাজি হলেন না। রক্তের গ্লুকোজ ২৪। পটাশিয়ামের মাত্রা বিপজ্জনক মাত্রায় বেশি। বাধ্য হয়ে কনজারভেটিভ চিকিৎসায় থাকতে হলো। হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে ৩০% এ নেমে এসেছে। ফুসফুস পানিতে তলিয়ে গেছে। আমরা অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলাম। প্রকৃতপক্ষে রোগীর ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকায় তিনি কোনো ব্যথা অনুভব করেননি। হার্ট ফেইলুর হয়ে ফুসফুসে পানি আসায় তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু তার পাশাপাশি অ্যাজমা থাকায় তিনি ভুল বুঝে অ্যাজমার চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দুঃখজনকভাবে এভাবে হার্ট অ্যাটাকের পর মহামূল্যবান সাতটি ঘণ্টা অপচয় হয়ে যায়। এ সময়ে তার হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকায় কিডনি আক্রান্ত হয়, ফলে পটাশিয়াম বেড়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায়। এতদসত্ত্বেও লাইফ সাপোর্ট দিয়ে অ্যানজিওগ্রাম করতে রাজি না হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা হলো অ্যানজিওগ্রামের মাধ্যমে রিং বসিয়ে ব্লক অপসারণ করা। সেটা না পেরে streptokinase দিয়ে চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি। ফলে চোখের সামনে দিয়ে মহামূল্যবান একটি জীবন অকালে ঝরে গেল।

শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ

১. পূর্ণবয়স্ক কোনো ব্যক্তির বুকে বা বুকের আশপাশে কোনো ব্যথা হলে অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। ২. ডায়াবেটিস রোগীর স্নায়ু দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক সময় রোগী ব্যথা অনুভব করেন না। তাই হার্ট অ্যাটাকের ব্যথাও ঠিকমতো বুঝতে পারেন না। ৩. বুকে ব্যথা অনুভব না করলেও রোগী বুকে অস্বস্তি বা চাপ শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারেন। সেটাকে অ্যাজমার অ্যাটাক হিসেবে ভুল বুঝলে চলবে না। ৪. যে কোনো ধরনের হঠাৎ তীব্র অসুস্থতাবোধ করলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে। ইসিজি করে ডাক্তার দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। ৫. জরুরি অ্যানজিওপ্লাস্টি হলো হার্ট অ্যাটাকের আধুনিক চিকিৎসা। এতে মৃত্যুঝুঁকি কমে এবং পাম্পিং ক্ষমতা বজায় থাকে। যে কোনোভাবে হোক সম্ভব হলে এটি প্রয়োগ করতে হবে। ৬. চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখতে হবে। চিকিৎসকের উপদেশকে মেনে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে। অযথা সময়ক্ষেপণ করে পুরাতন চিকিৎসায় ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না।

৭. রাতদিন যখনই হোক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালে যেতে হবে। সময়ক্ষেপণ হবে আত্মহত্যার শামিল। তাই এসব বিষয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা নিলে এসব ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। মনে রাখবেন, কথায় আছে প্রতিকার নয় প্রতিরোধ উত্তম।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
উচ্চরক্তচাপ
উচ্চরক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
যখন থাইরয়েড পরীক্ষা জরুরি
যখন থাইরয়েড পরীক্ষা জরুরি
প্যানিক ডিজঅর্ডারের লক্ষণ ও পরিণতি
প্যানিক ডিজঅর্ডারের লক্ষণ ও পরিণতি
মেদভুঁড়ি ও হৃদরোগের সম্পর্ক
মেদভুঁড়ি ও হৃদরোগের সম্পর্ক
হাড়ের ইনফেকশন
হাড়ের ইনফেকশন
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের
সিলেটে মহাসড়কে প্রাণ গেল যুবকের

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরী অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হত্যা মামলার আসামিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২
বাসে গ্যাস রিফিলের সময় বিস্ফোরণ; নিহত বেড়ে ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-পিকআপ-মাইক্রোবাসের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের
এক ওভারে পাঁচ ছক্কা, ৫২ বলে সেঞ্চুরি জিসানের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি
ক্যারিবীয় পেসারকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি
এডেন উপসাগরে জাহাজে হুথিদের হামলা প্রতিহতের দাবি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়
ল্যাপটপের কি-বোর্ড কাজ না করলে করণীয়

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি
ঘন কুয়াশায় জয়পুরহাটে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে গাড়ি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-ফারুকসহ ৯ জন গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বের মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্বে পৌঁছাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
দৈনিক আধাঘণ্টা শারীরিক পরিশ্রমে বাড়তে পারে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে যা করবেন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ
ঘন কুয়াশায় আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ, বাড়ছে শীতজনিত রোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার
লিলু হত্যার মিশনে ছিল ভাড়াটে কিলার, অস্ত্র-জুতা উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি
তৃতীয় পাকিস্তানি হিসেবে শাহিন আফ্রিদির অনন্য কীর্তি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ
ক্যারিবিয়ানদের কাছে এমন হারের পর যা বললেন মিরাজ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা
ইতিহাসে সর্বনিম্ন রুপির দাম, ভারতের রিজার্ভ নিয়ে শঙ্কা

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় ইসরায়েলের ৩১০ হামলা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী
আপনারা চট্টগ্রামের দিকে তাকালে আমরা কি আমলকি চুষব: রিজভী

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়
যে কারণে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে ইসরায়েলের ভয়

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা
বাশার আল-আসাদের কুখ্যাত কারাগারে থেকে মুক্ত হয়ে বন্দীরা দিলেন নির্মমতার বর্ণনা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির
পুলিশ সংস্কার কমিটির কাছে র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা
সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হয়েছেন পুলিশের গুলিতে আহতরা

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা
৫০ বছর ধরে কর অব্যাহতি দিয়ে বহু ‘শিশু’ লালন করছি, আর কত: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর
পরিকল্পনা কমিশন সদস্য সোলেমান খানকে বাধ্যতামূলক অবসর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি
র‌্যাব বিলুপ্তি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে
নাফিস-শখের সন্ধ্যে নামার আগে

শোবিজ