সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ০০:০০ টা
অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখছে এ বিশ্ববিদ্যালয়

এখানে স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার রয়েছে এবং এর পাশাপাশি জব প্লেসমেন্ট সেন্টারও আছে। মোট কথা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে গড়ে তোলা হয়...

একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখছে এ বিশ্ববিদ্যালয়

আধুনিক শিক্ষা, গবেষণা, সৃজনশীল চিন্তা ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষাকে বিশ্বমঞ্চে নেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মানব সম্পদকে কাজে লাগিয়ে উন্নত জাতি গঠনও করছে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র উত্তরায় অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এ্যাডাস্ট)-এর স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। আনন্দের বিষয় হলো- সম্প্রতি এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি কর্তৃক প্রদত্ত স্থায়ী সনদ অর্জন করেছে। ঢাকা শহরের সঙ্গে রয়েছে সুন্দর যোগাযোগব্যবস্থা। মেট্রোরেল স্টেশন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতি সন্নিকটে। রয়েছে প্রশস্ত খেলার মাঠ ও ইনডোর স্পোর্টসের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা। ক্যাম্পাস-সংলগ্ন লেকটি এর সৌন্দর্য অনেকাংশে বৃদ্ধি করেছে। আছে অত্যাধুনিক ল্যাব সুবিধা। অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও দেশের শিক্ষা খাতে ভূমিকা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে আমরা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে বাস করছি। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গীকারবদ্ধ। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো যেমন- নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, ভারত, তুরস্ক ইত্যাদি দেশের ছাত্রছাত্রীরা এ দেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে আসেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। এর কারণে একজন শিক্ষার্থী যথাসময়েই ডিগ্রি অর্জন করে অল্প বয়সে কর্মজীবনে প্রবেশ করতে পারেন। মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশেই আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে সাফল্যের ১৮ বছর পার করেছে এই উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত মেধাবৃত্তি দেওয়া হয়।

মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহিত করতে ৫ শতাংশ বিশেষ বৃত্তিসহ বিভিন্ন বিভাগে বৃত্তি দেওয়া হয়। অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবস্থা রয়েছে। ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকরা যাতে ‘গ্লোবাল ভিলেজে’ কানেক্ট হতে পারেন সে জন্য উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে যুক্ত করতে বিতর্ক ক্লাব, রোবটিক্স ক্লাব, কম্পিউটার ক্লাব, সোশ্যাল ক্লাব, ক্যারিয়ার ক্লাব গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি নিয়মিত খেলাধুলারও আয়োজন করা হয়। এখানে স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার রয়েছে এবং এর পাশাপাশি জব প্লেসমেন্ট সেন্টারও আছে। মোট কথা, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগোপযোগী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে গড়ে তোলা হয়।

সর্বশেষ খবর