শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

খাল-নদীর বরিশালে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খাল-নদীর বরিশালে

ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’। সম্প্রতি বরিশাল এবং ঝালকাঠি ভ্রমণকালে নদী ও খাল দেখলেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ফাঁকা মাঠ দেখেছি, ধান বা অন্য কোনো ফসলের দেখা মেলেনি। অথচ ছোটবেলা কুমিল্লার দাউদকান্দির নিচু অঞ্চলে বর্ষাকালে ধান হতে দেখতাম, যে ধানের গাছ পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লম্বা হতো। একই অঞ্চলে বড় বড় এলাকা ঘিরে দেওয়া হয়েছে গ্রাম্য রাস্তা ও বাঁধের মাধ্যমে। এরপর মাঝখানে পানি জমিয়ে ধান ও মাছ একসঙ্গে আবাদ করা হচ্ছে।

কোথাও কোথাও হাঁস চাষও যুক্ত হয়েছে। দাউদকান্দির ‘প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ’ উদ্যোগ একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। বৃহত্তর বরিশালে এমন সুযোগ আরও বেশি। অথচ মাইলের পর মাইল ঘুরে দেখলাম, এক ফসলের ওপর নির্ভর করে এলাকার মানুষ। বিশেষত বন্ধুর আদিনিবাস ঝালকাঠির রাজাপুর এলাকায় রাতযাপন ও অবস্থানকালে দেখলাম রাজার হালতে থাকতেই পছন্দ করে এলাকার মানুষ। এক ফসলের বেশি ফসল না করা বা মাছ, ধান ও হাঁসের সমন্বিত চাষ না করার পেছনে তাদের রাজকীয় সব যুক্তি। অথচ এই এলাকার কিছু অংশও যদি স্থানীয় ভাষায় ‘অফ সিজনে’ সমন্বিত চাষের আওতায় আনা যায়, তবে তা হতে পারে বেকারত্ব দূর ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত।

বরিশাল অঞ্চলে এবারই প্রথম যাওয়া। সেনাবাহিনীতে চাকরিকালে যখনই কোনো সেনানিবাসে অবস্থান করতাম, আশপাশের জেলায় দুর্যোগ মোকাবিলা, ত্রাণ বিতরণ, নির্বাচন বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে যেতে হতো। সেই সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাই ঘুরে দেখেছি। কিন্তু বৃহত্তর বরিশালে আমাদের সময় কোনো সেনানিবাস ছিল না। এবার লম্বা ছুটি আর প্রিয় বন্ধুর আমন্ত্রণে সুযোগ হলো ঘুরেফিরে বরিশাল দেখার। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে বন্ধুর বাড়িতে থাকার আরেক উদ্দেশ্য ছিল মাঠের রাজনৈতিক অবস্থা কাছ থেকে দেখা। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠির একজন প্রসিদ্ধ রাজনীতিবিদ ও বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা। অথচ তিনি এলাকায় অবাধ-সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন হলে বারবারই হেরে যান বলে জানালেন এলাকার লোকজন। মূলত তিনি টাকা ছাড়া কারও কোনো কাজ বা উপকার করেন না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। ৫ আগস্টের পর তাঁর ঝালকাঠির বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন দিলে পোড়া ও অক্ষত; দুই ধরনের টাকার বস্তা উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ থেকে মানুষের ধারণা আরও পাকাপোক্ত হয় যে টাকার বাইরে কিছুই চিনতেন না আমির হোসেন আমু।

অন্যদিকে রাজাপুরের সংসদ নির্বাচনে পরপর বেশ কয়েকবার জয়লাভ করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার এককালের আস্থাভাজন নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম। এই বীর জীবনের শেষদিকে এসে কেন সব আদর্শ কবর দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন, আওয়ামী লীগ কেন তাঁকে দলে ঠাঁই দিয়ে তথাকথিত সংসদ সদস্য বানাল, আর বর্তমানে জেলে আটক বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে-তা নিয়ে তেমন আলোচনা কানে আসেনি। বরং তিনি মন্ত্রী হয়েও এলাকার জন্য তেমন কিছু করেননি, এমনটাই শোনা গেছে শতমুখে। অন্যদিকে পদ্মা ব্রিজ চালু হওয়ার পর এই এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, বাস্তবতা তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বলে মনে করে এলাকার বেকার তরুণ ও যুবসমাজ। বিশেষত এই এলাকায় ধান ও চালভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং পেয়ারা, নারকেল ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে ওঠার প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো সরকারি উদ্যোগ চোখে পড়েনি বলে অভিযোগ তরুণ সমাজের।

ঈদের আড্ডায় প্রায়ই উঠে আসে স্থানীয় বিএনপির নতুন কান্ডারি কে হবেন-এমন প্রশ্ন। একজন নিবেদিত হলেও অশিক্ষিত, আরেকজন সুশিক্ষিত হলেও জনবিচ্ছিন্ন, আবার কেউ কেউ বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে শোডাউন করে চলেছেন, এমন আলোচনা বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে। প্রায় প্রতি মহল্লা ও জনপদে বিএনপির অফিসগুলো সরগরম ছিল। তবে তালাবদ্ধ ছিল জামায়াতের কিছু অফিস। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই) নামক দলের হাতে গোনা কিছু অফিস দেখেছি। এনসিপি কিংবা অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব তেমন চোখে পড়েনি। তবে চোখে পড়ার মতো ছিল বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকা ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকর্ম। সম্ভবত এসব স্থাপনায় শেখ মুজিব ও বিগত সরকারের নেতা-নেত্রীদের প্রতিকৃতি বা নামফলক ছিল। প্রায় এক বছর হতে চললেও ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় এসব স্থাপনা ফেলে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা দরকার। অন্তত এসব এলাকা পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা বা এ নিয়ে রাজনীতি করার যৌক্তিকতা বিবেচনার দাবি রাখে। দক্ষিণাঞ্চলে রাজনীতির আরেক ফ্যাক্টর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ঝালকাঠির পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া-ভান্ডারিয়া থেকে বরাবর নির্বাচন করে জয়ী হতেন। ঝালকাঠিতে নির্বাচন করেও একবার জয়ী হওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর ঝুড়িতে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুহাতে টাকা ও অস্ত্র বিলিয়ে তরুণ ও যুবকদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

তাঁরই এককালের কর্মী ও ব্যক্তিগত সহচর ছিলেন ওই এলাকার সর্বশেষ এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজ। স্থানীয় মানুষের মতে, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর প্রভাব খাটিয়েই মহারাজ ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর অর্থসম্পদের মালিক বনে যান। পরে এই টাকাই তাঁকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্বশেষ নির্বাচনগুলোতে তিনি নিজেই আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন এবং বলা চলে টাকার জোরেই একপর্যায়ে জয়লাভ করেন। সুদে আসলে সেই টাকা উদ্ধারের কাহিনিও বেশ রসিয়ে বলেছেন এলাকার মুরুব্বিরা।

মুরুব্বিদের মতে, পুরো দক্ষিণাঞ্চল ছিল দুঃসাহসী মানুষের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানেও কিছু কিছু মানুষের মাঝে সেই দুঃসাহস লক্ষ করা যায়, তবে তা দেশপ্রেম বা দেশগড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং দুর্নীতির ক্ষেত্রে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই সেই অঞ্চল যেখানে, বেশ কিছু সড়ক, সেতু ও কালভার্টের কাজ না করলেও বিগত সরকারের এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজের পরিবার থেকে নির্বাচিত ঠিকাদার নামক ডাকাতদের হাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন স্থানীয় এলজিইডির কর্মকর্তারা। এমন খবর বেরিয়েছে পত্রিকায়। দুদক বাস্তবে সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পে কোনো উন্নয়নকাজের অস্তিত্ব না পেয়ে মামলা করেছে। এর মধ্যে এমপি মহারাজের ভাই মিরাজের প্রতিষ্ঠান ইফতি ইউটিসিএল লিমিটেড বাঁশ ও সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে গার্ডার সেতুর জন্য বরাদ্দ ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা তুলে নেন। এমন দুঃসাহস মানুষ কোথা থেকে কেমন করে পায়, সে প্রশ্নের উত্তরে রাজনীতিতে পচন ধরার কথা বলেন স্থানীয় বিজ্ঞজনরা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো এলাকার দুঃসাহসী কৃতীসন্তান ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নাম। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া নামক গ্রামে নানার বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা এ কে ফজলুল হক। দেশের স্বার্থে পাকিস্তানিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলে শেরেবাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি পেয়েছিলেন সেই বীর দেশপ্রেমিক। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক গুরু ও মেন্টর ছিলেন শেরেবাংলা। তাই তাঁর জন্মভিটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে হতাশ হয়েছি এই জন্মভিটাটি দেখে। বিশাল এলাকাজুড়ে বাড়িটি আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সামনের কাছারিঘরের ইমারত। ভিতর বাড়ির অবস্থাও জীর্ণশীর্ণ। ঝুঁকি নিয়েই বাস করছে কয়েকটি পরিবার। জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা কার বাড়ি? উত্তর এলো যারা বসবাস করছে, তাদের। অথচ বাড়ির সামনেই বিশাল সাদা পাথরে লেখা সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই ভবনগুলো সংরক্ষিত। কে জানে এই পাথর আর সংরক্ষণের কথা বলে কত টাকা খরচ হয়েছে? মনে পড়ল ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদ্যাপন আর শত শত ভাস্কর্য নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের কথা। লাখ লাখ ভক্তের তথা চেতনাজীবীর কথা। অথচ একজন শেখ মুজিব গড়ার কারিগর শেরেবাংলার জন্মভিটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর কেউ নেই। শেরেবাংলার মূল বাড়ি দেখতে বরিশালের চাখার গিয়েছিলাম। জন্মভিটার চেয়ে অনেক উন্নত সেখানকার অবকাঠামো। তবে জাদুঘরে শেখ মুজিবের সঙ্গে শেরেবাংলার ছবির প্রিন্ট এত নিম্নমানের যে তা রুচির দুর্ভিক্ষের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

বরিশাল ও ঝালকাঠিতে বিশাল এলাকাজুড়ে আমড়া ও পেয়ারাবাগান। অন্যান্য গাছের বাগানও আছে বিশাল সব এলাকাজুড়ে। আবার প্রায় সব বাগানের গাছের সারির মাঝে নানা গভীরতার নালা রয়েছে। এসব নালায় ও নালাসংলগ্ন ডোবায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কমপক্ষে হাঁটুসম পানি থাকে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়। অথচ সেখানে মাছ চাষের কোনো উদ্যোগ নেই। নদী ও খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ দেখেছি থাইল্যান্ডে। চীনে দেখেছি হাঁসের চাষ। বৃহত্তর বরিশালে এসবই সম্ভব বলে মনে হলো। কিন্তু তেমন উদ্যোগ দেখা গেল না। প্রচুর গাছ রয়েছে এলাকাজুড়ে। অথচ এসব গাছ রোপণে কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয় না। ফলে অতি ঘন করে লাগানো গাছগুলো কাক্সিক্ষত মাত্রায় বড় হচ্ছে না বা ভবিষ্যতে কাঠ বানানোর উপযোগী হয়ে হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছে না। আবার বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় গাছেরও আধিক্য দেখা যায়, যা থেকে ফল বা কাঠ কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব গাছের আধিক্যের কারণে মূল্যবান গাছগুলোও বড় হতে পারছে না। এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই পরিবেশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও দক্ষিণাঞ্চল একটি মডেল হয়ে উঠতে পারে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনেরও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বরিশালে। ভারতের কেরালা রাজ্যে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যাপক জনপ্রিয়, যা বরিশালেও সম্ভব। কিন্তু ‘কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত’। শেরেবাংলার মতো হিম্মতওয়ালা মানুষ এখন বরিশালে না থাকলেও আছেন মহারাজ, মিরাজ, সাদিক আবদুল্লাহ আর আমুর মতো লোকজন। সরকারের প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের টাকায় বৃহত্তর বরিশালে বহু সরকারি স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। অথচ স্টেডিয়াম, হাসপাতাল, সরকারি বালক-বালিকা নিকেতনসহ বহু প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণে অবহেলা সাক্ষ্য দেয়, ‘আমু আসে আমু যায়, কিন্তু মানুষের খামু খামু স্বভাব যায় না।’ আসছে নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চলে শেরেবাংলার আদর্শে উজ্জীবিত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হোক, এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ