শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৫, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

বলা বাহুল্য যে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের আগে-পরে ঘটনাবলি বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর বিরাট চাপ সৃষ্টি করে। বলা চলে, মানবজীবন, সম্পদ ধ্বংস এবং অস্থিরতায় ব্যাপক রক্তক্ষরণ ঘটেছে অর্থনীতিতে। এমনিতেই করোনা থেকে শুরু করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে নাকাল ছিল বাংলাদেশের অর্থনীতি। পাশাপাশি অর্থনীতির নাজুক অবস্থার জন্য দায়ী করা হয় বিগত  সরকারের আমলের ব্যাপক দুর্নীতি, লুটপাট এবং অপশাসনকে।

বস্তুত অতীতের যেকোনো গণ-অভ্যুত্থানেই অর্থনীতির ওপর মারাত্মক আঘাত এসেছে, যেমন হরতাল, অবরোধ ইত্যাদির কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য বিশেষত শিল্প-কারখানার উৎপাদন হ্রাস এবং সার্বিক অভিগমন ও নির্গমনে  বিঘ্নতা সৃষ্টি। তবে এসব কর্মকাণ্ডে যাঁরা নিয়োজিত থাকতেন তাঁরা যেভাবেই হোক লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা নিতে পারতেন। কিন্তু এবার পরিস্থিতি যেন একটু অন্য রকম।

দুই.
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের পর স্বভাবতই আশা ছিল নতুন সরকার ক্ষমতায় বসা মাত্রই অর্থনীতির চাকা সচল হবে এবং  ‘আবার জমবে মেলা বটতলা হাটখোলা/অঘ্রানে নবান্নে উৎসবে...।

কিন্তু ইদানীং বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত বলছে উল্টো কথা। দু-একটা ব্যতিক্রম ছাড়া সার্বিক অর্থনীতির অবস্থা খুবই নাজুক। মেলা বসেনি, তবে চলেছে মেলা ভাঙার মহোৎসব। এমনকি শ্বেতপত্র প্রকাশনা পরিষদের কর্ণধারও বলে বেড়াচ্ছেন যে বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমান সময়ে সঠিক রাস্তায় হাঁটছে না, নতুন বন্দোবস্তে তো নয়ই।

চলছে নাকি বিগত আমলের নীতিমালা, বরাদ্দ এবং অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে। যাহোক, যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সরকার সফলতার পরিচয় দিয়েছে সেগুলো হলো (ক) অত্যন্ত সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির পিঠে চড়ে মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরা ; (খ) সুবিবেচক নীতিমালা সাপেক্ষে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ সন্তোষজনক পর্যায়ে রাখা এবং (গ) বেশ কঠোর হস্তে ব্যাংকিং খাতকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকে ফিরিয়ে আনা। সত্যি কথা বলতে কি, এক অর্থে এই কৃতিত্ব উল্লেখ করার  মতো। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল মনে করেন, “মূল্যস্ফীতির অনমনীয়তা ও বেকারত্বের মতো বিষয়ের কোনো কৌশলগত সমাধানে সরকার তৎপর নয়। সরকার নিজেই তার প্রাথমিক প্রতিজ্ঞা থেকে সরে এসেছে।


কথা ছিল অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়া হবে। আওয়ামী লীগ বিরোধী মতকে পরিসর দেয়নি। ওরা যা যা করেছে সেগুলো ‘নতুন’ বাংলাদেশে আর হবে না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সাম্প্রতিক সব কাজই অক্কাপ্রাপ্তির আগে আওয়ামী বিধি-বিধানের অনুলিপি বলে মনে হচ্ছে।” প্রসঙ্গত বলে রাখা দরকার যে অর্থশাস্ত্রে ‘নিষিদ্ধ’ শব্দটাই  অনেকখানি নিষিদ্ধ। কারণ এতে নিষিদ্ধ বস্তু বা ব্যক্তির প্রতি আগ্রহ বাড়ে।

তিন.
বিদগ্ধ মহলে জোর আলোচনা এই যে প্রথম থেকেই সরকারের উচিত ছিল কঠোর হস্তে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অব্যাহতভাবে একের পর এক কলকারখানায় আগুন লাগানো, মালপত্র লুট, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং উৎপাদনে নিয়োজিত শিল্প প্রতিষ্ঠান জ্বালিয়ে দেওয়া, চাঁদাবাজি, মাস্তানি, দখলদারি চলল বেশ কয়েক মাস। বিখ্যাত মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির নাকি অবনতি ঘটছে।

বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রায় ত্রিশ লক্ষ লোক গেল ক মাসে দরিদ্র হয়েছে। হয়তো তারা কোনোমতে পানির ওপর নাক রেখে টিকে ছিল, কিন্তু ব্যবসাবান্ধব এবং মানবিক পরিস্থিতির অবনতিতে ধাক্কা খেয়ে খাদে পড়েছে। অভিজ্ঞ মহল মনে করে, বাংলাদেশে দারিদ্র্য ও বৈষম্য বেড়ে যাওয়ার পেছনে কাজ করেছে মূল্যস্ফীতি, চাকরি হারানো ও অর্থনীতির ধীরগতি। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির ফলে নিম্নবিত্ত মানুষকে চড়া দামে নিত্যপণ্য কিনতে হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতির হার আরো বেড়ে ১০ শতাংশ হতে পারে। এদিকে আমরা জানি ১৬ শতাংশ সুদের সঙ্গে অতিরিক্ত ২ শতাংশ দিয়ে মোট ১৮ শতাংশে ঋণের চাহিদা মেটাতে গিয়ে ব্যবসায়ী সমাজের ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা।

এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় ৪ শতাংশ শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। এই একই সময়ে দক্ষ কর্মীদের মজুরি দুই ও উচ্চ দক্ষ কর্মীদের মজুরি ০.৫ শতাংশ কমেছে। এ কারণে জাতীয় দারিদ্র্য হার বাড়ছে, চরম দারিদ্র্যের হারও অনেক বেড়ে যাবে বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

একই সঙ্গে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও কমে যাবে এবং জিডিপির অনুপাতে সরকারের ঋণের পরিমাণ আগের চেয়ে বাড়তে পারে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ হতে পারে; যা গত বছর ছিল ৪.২ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৫.৮ শতাংশ।”

চার.
অবশ্য বর্তমান সরকার সমর্থক অর্থনীতিবিদ তথা বুদ্ধিজীবীরা বলতে চাচ্ছেন বিগত আমলের দারিদ্র্য হ্রাসের বয়ান ‘বানানো’ তথ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল; দারিদ্র্যের অনুপাত আগে থেকেই বেশি ছিল বলে নাকি এই অবস্থা। তবে মূল্যস্ফীতি, চাকরি হারানো ও অর্থনীতির ধীরগতির মতো যেসব বিষয়কে দারিদ্র্য বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বিশ্বব্যাংক প্রতিবেদনে, অর্থনীতিবিদরাও তাতে একমত।

পাঁচ.
সমালোচকদের ধারণা, সরকার অর্থনৈতিক সংস্কারের দিকে নজর দিয়েছে খুব কম; সব নজর কেড়ে নিয়েছে রাজনৈতিক সংস্কার। ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্প-কারখানায় গতি ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে প্রয়াসের ঘাটতি আছে; চাঁদাবাজি চলছে আগের মতোই বলে উপদেষ্টারা খালাস, কিন্তু নতুন চাঁদাবাজ ও দখলদারদের ধরার বা নিয়ন্ত্রণ করার তেমন কোনো তৎপরতা লক্ষণীয় নয়।

সুতরাং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড মুহাম্মদ ইউনূস কর্তৃক বহুল প্রচারিত এবং প্রখ্যাত ‘তিন শূন্য’  দর্শন  বাংলাদেশের মাটিতেই মার খাচ্ছে বলে মনে হয়: দারিদ্র্য বাড়ছে, কর্মসংস্থান কমছে এবং কার্বন নিঃসরণ ঊর্ধ্বমুখী। এবং এর পেছনে মূল কারণ ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবেশ এবং শিল্পবান্ধব নীতিমালার অনুপস্থিতি এবং ব্যবসায়ী মহলে অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি। যে দেশে মব ভায়োলেন্স ব্যাপকভাবে বিরাজ করে সে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ দূরে থাক, দেশি বিনিয়োগ বলতে বাধ্য হয়  ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ এবং পেছনের খিড়কি দিয়ে পালায়। বিনিয়োগ ছাড়া কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দারিদ্র্য হ্রাস সম্ভব নয় আর তাই মধুচন্দ্রিমাকাল শেষে বাস্তবে দৃষ্টি দেওয়া জরুরি। এবং এক্ষণই ব্যবসা-বাণিজ্য তথা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করা না গেলে সমূহ বিপদের আশঙ্কা আছে।

ছয়.
প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পালের বক্তব্যটা এ রকম  : “শুধু নির্বাচন দিতে এ সরকার আসেনি। জনতা তা চায়নি। হঠাৎ উচ্ছ্বাসে ভাটা পড়ল কেন? রবীন্দ্রনাথ ‘শেষের কবিতা’য় বলেছেন, দুর্বলের শাসন বড় ভয়ংকর। কী অর্থে তিনি তা বলেছেন বোঝা কঠিন। তবে দুর্বলের শাসন যে বিশৃঙ্খলাপূর্ণ সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। এ বিশৃঙ্খলাই অর্থনীতির বারোটা বাজাচ্ছে এবং আরো বাজাবে। শেয়ারবাজার তার প্রতিফলন। ব্যাংক খাত অনেকটা স্থবির। নতুন বিনিয়োগ বাড়ছে না। উচ্চ সুদে তা আরো ব্যাহত হওয়ার কথা। মূল্যস্ফীতি দমনে উচ্চ সুদহার অবশ্যই অনিবার্য। কিন্তু এটি বড় অসময়ে বেড়েছে। কারণ গত সরকারের আমলে নয়ছয় সুদহারের বেড়াজালে যথাসময়ে সুদ বাড়ানো হয়নি মূলত ধনিকতুষ্টির অন্যতম কর্মসূচি হিসেবে।”

পাদটীকা
বিবিএস-এর ২০২৫ সালের এক সমীক্ষা বলছে, গেল ১২ মাসে বাংলাদেশের প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন বিভিন্ন গণসেবা পেতে ঘুষ দিয়েছেন—সবচেয়ে বেশি বিআরটিএ, পুলিশ, পাসপোর্ট, জমি নিবন্ধন এবং বিচারিক সেবা; উত্তরদাতাদের মাত্র ২৭ শতাংশ বিশ্বাস করে সরকারের করণীয়’র ওপর তাঁরা মতামত ব্যক্ত করতে পারেন এবং মাত্র ২১ ভাগ মনে করে রাজনীতিতে তাদের কিছু বলার আছে। অথচ বিগত আন্দোলনটি ছিল দুর্নীতির বিপক্ষে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির পক্ষে।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল
বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার
৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু
দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের
শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ
রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান
নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা
বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩
রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রখ্যাত অভিনেতা ধীরজ কুমার আর নেই
প্রখ্যাত অভিনেতা ধীরজ কুমার আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট সীমান্তে ফের সোয়া কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ফের সোয়া কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না
যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
আরও এক কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে হাসিনা ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিলেন’
‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে হাসিনা ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিলেন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে বাস-ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষ
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে বাস-ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়