২০০৪ সালের একটি ঘটনা সারা দেশকে প্রবলভাবে নাড়া দেয়। প্রসববেদনা ওঠায় দহগ্রামের সকিনা বেগমকে তার স্বামী পাটগ্রামে নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। তিন বিঘা করিডরের কাছে যেতেই তারা আবিষ্কার করে যে, করিডরটি বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ ততক্ষণে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট বেজে গেছে। আর সেই সময় দহগ্রাম আঙ্গরপোতার করিডরটি খোলা থাকত ভোর ৬টা ৩০ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। তার স্বামী বিএসএফ…