অস্তিত্ব লাভের পর ৭৩টি বছর পার হলো, তবু পাকিস্তান এখনো স্বাধীনতা সংগ্রামেই রয়েছে। কারণ তার কয়েকটি অঞ্চলের মানুষের মুক্তি আসেনি। -এই মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানি নারী সাংবাদিক মারভি সারমেদ।
সরকারিভাবে যাকে বলা হয়েছে ‘পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস’ তাকে মারভি মনে করেন ‘অস্তিত্ব লাভের বার্ষিকী’। তিনি বলেন, খাইবার পাখতুওয়া, বেলুচিস্তান, সিন্ধু ও গিলগিট-বাল্টিস্তান এবং কয়েকটি অঞ্চলের জনগণ যেদিন পূর্ণ মানবাধিকার অর্জন করবে সেদিন তাদের মুক্তি ঘটবে। পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরের লোকদেরও তখন মুক্তি আসবে। তখনই বলা যাবে স্বাধীনতা অর্থ বহন করছে। মারভি মনে করেন, সেই স্বাধীনতার জন্য পাকিস্তান সংগ্রাম করে চলেছে।
ইমরানের ভাষণ : সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিশেষত শিয়া, আহমদী, হিন্দু, শিখ ও খ্রিস্টানদের সঙ্গে পাকিস্তানের অস্বস্তিকর সম্পর্ক বিদ্যমান, এ অবস্থায় স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে প্রদত্ত ভাষণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আবারও কাশ্মীর প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। তার ভাষণের সময়েই পেশোয়ার শহরে আততায়ীর গুলিতে আহমদী সম্প্রদায়ের বর্ষীয়ান ব্যক্তির প্রাণ গেছে।