পাকিস্তানের বিরোধী দলগুলো ইমরান খান সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, ২০১৮ সালে সেনাবাহিনীর সহায়তায় নির্বাচনে জালিয়াতি করে ক্ষমতায় এসেছেন ইমরান খান। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে জনসমাগম আয়োজন করার ব্যাপারে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও গতকাল পেশাওয়ারে হাজার হাজার বিক্ষোভকারী অংশ নয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দাবি করেছেন, বিরোধীদলের নেতাদের বিরুদ্ধে চলা দুর্নীতি অভিযান বন্ধ মামলার কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য এই প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
রাজনীতির সঙ্গে নিজেদের কোনো সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে পাকিস্তানের ক্ষমতাধর সেনাবাহিনী আর ইমরান খানও তার নির্বাচনে বিজয়ের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ২০২৩ সালের আগে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হবে না।