অতীতে জেলখাটা সাবেক এক আইনজীবীকে মন্ত্রিপরিষদে নিয়োগ দেওয়ার কারণে প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনকে বরখাস্ত করেছে থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত। রায়ে বলা হয়েছে, স্রেথা উদ্ধত আচরণ করে নৈতিকতার নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন।
৬৭ বছর বয়সি স্রেথা এক বছরের কম সময় ক্ষমতায় ছিলেন। গত ১৬ বছরে সাংবিধানিক আদালতের অপসারণ করা তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী তিনি। এদিকে এক সপ্তাহ আগে একই আদালতে থাইল্যান্ডের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দল ও তাঁর সাবেক নেতা পিটা লিমজারোয়েনরাতকে রাজনীতিতে এক দশকের জন্য নিষিদ্ধ করেছে। বর্তমান থাই প্রধানমন্ত্রী যে আইনজীবী পিচিট চুয়েনবানকে মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ধনকুবের থাকসিন সিনাওয়াত্রার পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে থাইল্যান্ডের পার্লামেন্টে অধিবেশন না হওয়া পর্যন্ত স্রেথার জায়গায় থাকবেন একজন অন্তর্র্বর্তী নেতা।