শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

উম্মে আহমাদ ফারজানা
অনলাইন ভার্সন
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

পরম করুণাময় ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। এটি নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর পক্ষ থেকে জারি করা একটি লিখিত ফরমান, কুরাইশ এবং ইয়াসরিবের মুমিন ও মুসলমান এবং যারা তাদের অনুগামী হয়ে তাদের সঙ্গে সংযুক্ত হবে এবং তাদের সঙ্গে জিহাদে অংশগ্রহণ করবে (তাদের জন্য)।

১. অন্য লোকজন থেকে তারা একটি স্বতন্ত্র উম্মাহ বা জাতি।

২. কুরাইশ মুহাজিররা তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য রক্তমূল্য পরিশোধ করবে এবং তারা তাদের বন্দিদের মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে মুক্ত করবে।

৩. বনু আউফ তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য রক্তপণ আদায় করবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৪. বনু সায়িদাহ তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তপণ আদায় করবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৫. বনু হারিস তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তপণ আদায় করবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৬. বনু জুশম তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য তাদের পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তের মূল্য দেবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৭. বনু নাজ্জার তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য তাদের পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তের মূল্য দেবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৮. বনু আমর ইবন আউফ তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য তাদের পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তের মূল্য দেবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

৯. বনু নাবিত তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তের মূল্য পরিশোধ করবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

১০. বনু আউস তাদের পূর্ব প্রথা অনুযায়ী তাদের সদস্যদের জন্য পূর্ব প্রদত্ত হারে রক্তের মূল্য পরিশোধ করবে এবং প্রত্যেক গোত্র মুমিনদের মধ্যে প্রচলিত দয়া ও ন্যায়বিচার মোতাবেক উপযুক্ত মূল্য দিয়ে বন্দিদের মুক্ত করবে।

১১. মুমিনরা তাদের নিজেদের ঋণগ্রস্ত কাউকে ছেড়ে দেবে না; বরং মুক্তিপণ ও রক্তমূল্য আদায়ের জন্য সাহায্য করবে।

১২. কোনো মুমিন অন্য মুমিনের মাওলা বা আশ্রিতের সঙ্গে চুক্তি করবে না।

১৩. ধর্মভীরু মুমিনরা তাদের নিজেদের কেউ বিদ্রোহী হলে বিদ্রোহীর বিরুদ্ধে থাকবে। তারা মুমিনদের মধ্যে অত্যাচার, পাপাচার, শত্রুতা ও সন্ত্রাস সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধাচরণ করবে। প্রত্যেকের হাত তার বিরুদ্ধে থাকবে, যদিও অন্যায়কারী তাদের কারো সন্তান হয়।

১৪. কোনো মুমিন কাফিরের বদলায় কোনো মুমিনকে হত্যা করবে না এবং মুমিনের বিরুদ্ধে কাফিরকে সাহায্য করবে না।

১৫. আল্লাহর জিম্মা বা নিরাপত্তা একই। তা হলো, সর্বাপেক্ষা দুর্বলকে (অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে) আশ্রয় দেওয়া। মুমিনরা অন্যদের মোকাবিলায় একে অপরের বন্ধু।

১৬. ইহুদিদের মধ্য থেকে যারা আমাদের অনুসরণ করবে তাদের সাহায্য করা হবে এবং তাদের প্রতি সদ্ব্যবহার করা হবে। তাদের ওপর অত্যাচার করা হবে না এবং তাদের শত্রুদের সাহায্য করা হবে না।

১৭. মুমিনদের চুক্তি একটাই। কোনো মুমিন আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ করার জন্য মুমিন ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে চুক্তি করবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত ওই চুক্তি সমতা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে না হয়।

১৮. যেসব যোদ্ধা আমাদের সঙ্গী হয়ে যুদ্ধ করবে তারা একে অন্যের পেছনে থাকবে।

১৯. মুমিনরা একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আল্লাহর রাস্তায় দেওয়া রক্তের শোধ নেবে।

২০. নিঃসন্দেহে ধর্মভীরু মুমিনরা সর্বোত্কৃষ্ট এবং সত্য ও সঠিক পথপ্রাপ্ত।

২১. কোনো মুশরিক (পৌত্তলিক) কোনো কুরাইশের জান-মালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারবে না এবং কোনো মুমিননের বিরুদ্ধে গিয়ে কুরাইশদের পক্ষাবলম্বন করতে পারবে না।

২২. যদি কেউ অন্যায়ভাবে কোনো মুমিনকে হত্যা করে এবং তা প্রমাণিত হয়, তবে তার প্রতিদানে সেও নিহত হবে, যদি না নিহত ব্যক্তির উত্তরাধিকারী (দেয় অর্থের বিনিময়ে) সন্তুষ্ট হয়। মুমিনরা সবাই হত্যাকারীর বিরুদ্ধে থাকবে। হত্যাকারীর বিরুদ্ধাচরণ ছাড়া মুমিনদের জন্য অন্য কিছু বৈধ নয়।

২৩. মুমিনরা যারা এই সনদের সঙ্গে একমত হয়েছেন এবং যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছে তাদের জন্য কোনো অন্যায়কারীকে সাহায্য কিংবা আশ্রয় প্রদান বৈধ হবে না। যদি কেউ অন্যায়কারীকে সাহায্য করে বা আশ্রয় দেয়, তাহলে কিয়ামতের দিন তার ওপর আল্লাহর লানত ও গজব পড়বে। তার কাছ থেকে কোনো প্রকার অনুতাপ কিংবা বদলা গ্রহণ করা হবে না।

২৪. যদি কোনো বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে আল্লাহ তাআলা এবং মুহাম্মদ (সা.)-এর মতামতের প্রতি তা সমর্পণ করবে।

২৫. যত দিন যুদ্ধ চলবে ইহুদিরা মুমিনদের সঙ্গে যুদ্ধের ব্যয় বহন করবে।

২৬. বনু আউফের ইহুদিরা মুমিনদের সঙ্গে একই উম্মাহ। ইহুদিদের জন্য তাদের ধর্ম এবং মুসলমানদের জন্য তাদের ধর্ম। চাই তারা মাওয়ালি (আশ্রিত) হোক বা নিজেরা হোক। যদি কেউ অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে, তবে সে তার নিজের ও পরিবারের জন্য ক্ষতি করে।

২৭. বনু নাজ্জারের ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে।

২৮. বনু হারিছের ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে।

২৯. বনু সায়িদার ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে।

৩০. বনু জুশমের ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে।

৩১. বনু আউসের ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে।

৩২. বনু সালাবার ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে। কিন্তু যদি কেউ অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাহলে সে তার নিজের ও পরিবারের জন্য ক্ষতি করে।

৩৩. সালাবা গোত্রের শাখা জাফনার ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু সালাবা ভোগ করবে।

৩৪. বনু শুতাইবার ইহুদিরা সেই অধিকার ভোগ করবে, যা বনু আউফের ইহুদিরা ভোগ করবে। বিশ্বাসঘাতকতার পরিবর্তে সততা কাম্য।

৩৫. সালাবার মাওয়ালি বা আশ্রিতরা সালাবা গোত্রের মতো অধিকার ভোগ করবে।

৩৬. ইহুদি গোত্রের শাখা-প্রশাখাগুলো ইহুদিদের মতো অধিকার ভোগ করবে।

৩৭. তাদের কেউ মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুমতি ছাড়া যুদ্ধের জন্য বের হবে না।

৩৮. কারো ক্ষতের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য কাউকে বাধা দেওয়া যাবে না। কেউ যদি হাঙ্গামা সৃষ্টি করে, তাহলে সে এবং তার পরিবার দায়ী হবে। যদি কেউ অত্যাচারিত হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আল্লাহ তাআলা এই সনদের সর্বাধিক হিফাজতকারী।

৩৯. ইহুদিরা নিজেদের খরচ বহন করবে এবং মুসলমানরা নিজেদের খরচ বহন করবে।

৪০. এই সনদ গ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করবে তাদের বিরুদ্ধে ইহুদি এবং মুসলমানরা একে অপরকে সাহায্য করবে। তাদের একের সঙ্গে অন্যের সম্পর্ক হবে অকৃত্রিম বন্ধুত্ব ও কল্যাণকামিতামূলক এবং বিশ্বাসঘাতকতার পরিবর্তে সম্মানজনক ব্যবহার।

৪১. বন্ধুর দুষ্কর্মের জন্য কেউ দায়ী হবে না এবং অত্যাচারিতদের সাহায্য প্রদান করা হবে।

৪২. যত দিন যুদ্ধ চলবে ইহুদিরা মুসলমানদের সঙ্গে যুদ্ধের খরচ বহন করবে।

৪৩. এই সনদপত্রে অঙ্গীকারাবদ্ধ লোকদের জন্য ইয়াসরিবের উপত্যকা পবিত্র।

৪৪. আশ্রিতরা যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ধরনের অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা আশ্রয়দানকারীদের মতো অধিকার ভোগ করবে।

৪৫. কোনো স্ত্রীলোককে তার পরিবারের অনুমতি ছাড়া আশ্রয় দেওয়া যাবে না।

৪৬. যদি এই সনদে অঙ্গীকারাবদ্ধ লোকদের মধ্যে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে, যাতে শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়, তবে তা আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি (মীমাংসার জন্য) সমর্পণ করা হবে। এই সনদে যা কিছু আছে তার জন্য আল্লাহ তাআলা সর্বশ্রেষ্ঠ যত্নবান।

৪৭. কুরাইশদের এবং তাদের সাহায্যকারীদের কোনোভাবেই আশ্রয় দেওয়া যাবে না।

৪৮. ইয়াসরিবের ওপর অতর্কিত হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তারা (ইহুদি ও মুসলমানরা) একে অপরকে সহযোগিতা করবে।

৪৯. যদি তাদের চুক্তি করার এবং তা মেনে নেওয়ার আহবান জানানো হয়, তবে তারা চুক্তি করবে এবং তা মেনে নেবে। যদি মুমিনদেরও অনুরূপ বিষয়ে আহবান জানানো হয়, তাহলে তাদের দায়িত্ব হবে সেটা মেনে নেওয়া। যদি কেউ ধর্মের জন্য যুদ্ধ করে, তবে তা আলাদা ব্যাপার।

৫০. যে যেদিকে থাকবে প্রতিরোধের ক্ষেত্রে তার ভাগে সেদিক পড়বে।

৫১. বনু আউসের ইহুদিরা নিজেরা এবং তাদের আশ্রিতরা এই সনদের শরিক দলের মতো অধিকার ভোগ করবে, যদি তারা সনদের শরিক দলের সঙ্গে সম্মানজনক ব্যবহার করে। বিশ্বস্ততা বিশ্বাসঘাতকতার বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ। যে এটা আয়ত্ত করে সে নিজের জন্য করে। এই সনদে যা কিছু আছে আল্লাহ তার সত্যতার সাক্ষী ও রক্ষাকারী।

৫২. অত্যাচারী কিংবা পাপী ছাড়া এই সনদ বাস্তবায়নে কেউ বাধা প্রদান করবে না। যে কেউ যুদ্ধের জন্য বের হবে সে নিরাপদে থাকবে। আর যে মদিনায় বসে থাকবে সে নিরাপদে ও শান্তিতে থাকবে। যারা অত্যাচার ও বিশ্বাসঘাতকতা করবে তারা এর ব্যতিক্রম।

৫৩. নিঃসন্দেহে আল্লাহ সৎ ও ধর্মভীরুদের রক্ষাকারী এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল।

(সূত্র : তাহজিব সিরাতু ইবন হিশাম, আবদুস সালাম হারুন (সম্পা.), কুয়েত : দার আল-বুহুস আল-ইসলামিয়্যাহ)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা