বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ ০০:০০ টা

উৎসবে অঙ্গীকারে বিজয় দিবস উদযাপিত

স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

নিজস্ব প্রতিবেদক

উৎসবে অঙ্গীকারে বিজয় দিবস উদযাপিত

সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রদ্ধা —বাংলাদেশ প্রতিদিন

লাল-সবুজের পতাকায় সেজেছিল গোটা দেশ। বিজয়ের আনন্দে উদ্বেলিত ছিল জাতি। ফুলে ফুলে ভরে উঠেছিল শহীদদের স্মৃতির মিনার। গতকাল বিজয়ের ৪৪তম বার্ষিকীতে লাখো শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আর গভীর ভালোবাসায় দেশজুড়ে উদযাপিত হয় মহান বিজয় দিবস। জাতি সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে দেশের পরাধীনতার গ্লানি মোচনে প্রাণ উৎসর্গ করা বীর সন্তানদের।

দিনের সূচনায় ভোর ৬টায় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ৩১ বার তোপধ্বনি করা হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভারে জাতীয়  স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদদের প্রতি জানায় সশস্ত্র সালাম। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা স্মৃতিসৌধে ফুল দেন। পরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে আবারও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা। এরপর বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, এমপি, বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও কূটনীতিকরাও শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে স্মরণ করেন একাত্তরের শহীদদের। সাভার স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা তার সঙ্গে ছিলেন।

স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল : রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ ভিআইপিদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পরই জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হয় জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এ সময় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে নামে জনসে াত। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে স্মৃতিসৌধের বেদিমূল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতাও ছিল বেশ লক্ষণীয়। এ সময় সাভার স্মৃতিসৌধ ও এর আশপাশে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, র‌্যাব, পোশাকধারী পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হয়। সকালে সাধারণের প্রবেশ উন্মুক্ত করার পর থেকেই মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে এ প্রজন্মের তরুণ যুবক, ছাত্র-শিক্ষক এবং লাখো মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিকাল পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পদচারণা ছিল লাখো দেশপ্রেমিকের।

নতুন রূপে বাংলাদেশ : প্রতি বছরই মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নতুন রূপ পায় বাংলাদেশ। সারা দেশ ছেয়ে যায় লাল-সবুজ পতাকায়। বিজয় দিবস উপলক্ষে গতকাল ছিল সরকারি ছুটির দিন। সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ ছিল আলোকসজ্জায় সজ্জিত। দেশের সব কারাগার, হাসপাতাল, এতিমখানা, সরকারি শিশুসদন ও মোহাম্মদপুর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার সরবরাহ করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে বিজয় মেলা অনুষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর বিলুপ্ত ছিটমহলগুলোর বাসিন্দারা প্রথমবারের মতো বিজয় উদযাপন করেন। রাজধানীর মানুষ পরিবার পরিজন নিয়ে দিনভর বিজয়ের আনন্দে ঘুরে বেড়িয়েছেন বিনোদন পার্কসহ দর্শনীয় স্থানগুলোয়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ২৭ জন বীরযোদ্ধার একটি মৈত্রী প্রতিনিধি দল বঙ্গবন্ধু ভবন পরিদর্শন করেন। লে. জেনারেল বিষ্ণু কান্ত চতুর্বেদীর (অব.) নেতৃত্বে তারা সকালে বিজয় দিবস কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। গতকাল ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক, সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা এবং অন্যান্য পতাকায় ভরে ওঠে। গোটা দেশই এভাবে নানা উৎসব-আয়োজনে উদযাপন করে বিজয় দিবস। রাজধানীর মোড়ে মোড়ে বিভিন্ন সংগঠন আয়োজন করেছে অনুষ্ঠানের। তরুণ-তরুণীরা দল বেঁধে নেমেছিলেন পথে। নারীদের পরনে প্রাধান্য পেয়েছে লাল-সবুজ শাড়ি আর সালোয়ার-কামিজ। পুরুষেদের পাঞ্জাবি, টি-শার্ট বা ফতুয়া। সবকিছুতেই ছিল জাতীয় পতাকার ছোঁয়া। কারও মাথায় ছিল জাতীয় পতাকার ছাপ দেওয়া ব্যান্ড, তার মধ্যে কেউ কেউ গুঁজে দিয়েছেন সরু কাঠির সঙ্গে লাগানো পতাকা। দিবসের তাত্পর্য তুলে ধরে গতকাল সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। এ ছাড়া ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে নৌবাহিনীর নির্ধারিত জাহাজসমূহ ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জের পাগলা নেভাল জেটি, চট্টগ্রামের নিউমুরিংয়ের নেভাল জেটি, খুলনার বিআইডব্লিউটিএ রকেট ঘাট, বাগেরহাট মংলার দিগরাজ নেভাল বার্থ এবং বরিশালের বিআইডব্লিউটিএ জেটি রকেট ঘাট সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য বেলা ২টা হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উন্মুক্ত রাখা হয়।

শ্রদ্ধা জানান যারা : সকাল সাড়ে ৮টায় বিকল্পধারার প্রেসিডেন্ট এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী নেতা-কর্মীদের নিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বেলা পৌনে ১১টার দিকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনতার স্রোতও বাড়তে থাকে স্মৃতিসৌধে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাবি সাংবাদিক সমিতি, জাকের পার্টি, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, জাতীয়তাবাদী যুবদল, বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি), জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র (সিআরপি), শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন দুগ্ধ খামার, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন, জাতীয় পার্টি, প্রশিকা, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ন্যাপ, জাতীয় গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর সমিতি, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম, ছাত্র ঐক্য ফোরাম, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল, ছাত্র পরিষদ, গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), গণফোরাম, ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, মানবাধিকার কাউন্সিল, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কাউন্সিল, গণমুক্তি ইউনিয়ন, বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম, আওয়ামী তৃণমূল লীগ, শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ, বাংলাদেশ মুহাজির যুব সংগঠন, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল, লেবার পার্টি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সজাগ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট, মুক্তিযুদ্ধ সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, মোবাইল ফোন রিচার্জ অ্যান্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন, কৃষক দল, কৃষক সমিতি,  ক্ষেত মজুর সমিতি, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি, বঙ্গবন্ধু সংসদ, জাসাস, মহিলা পরিষদ, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, আশুলিয়া প্রেসক্লাব, সাভার পৌরসভা, বাংলাদেশ নৌ বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বিনিয়োগ বোর্ড, জাবি ভিসি ড. শরীফ এনামুল কবীর, মীর মশাররফ হোসেন হল জাবি, জাহানারা ইমাম হল জাবি, প্রীতিলতা হল জাবি, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, মওলানা ভাসানী হল জাবি, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিএলআরআই), মহিলা ক্লাব জাবি, কর্মচারী সমিতি জাবি, শহীদ সালাম বরকত হল জাবি, আলবেরুনি হল জাবি, অফিসার্স সমিতি জাবি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার উপজেলা ও পৌর আওয়ামী হকার্স লীগ, সাভার উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগ, বেগম খালেদা জিয়া হল জাবি, নওয়াব ফয়জুন্নেছা হল জাবি, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হল জাবি, ফজিলাতুন্নেছা হল জাবি, জাতীয় শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, এসো পড়ি, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, বাঁধন কেন্দ্রীয় পরিষদ, বাংলাদেশ আশুলিয়া থানা মুক্তিযোদ্ধাগণ, বাংলাদেশ মাশরুম ফাউন্ডেশন, গণস্বাস্থ্য এন্টিবায়োটিক লি., বাংলাদেশ কুয়েত-মৈত্রী হল ঢাবি, বাংলাদেশ যুবলীগ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ঢাবি, গণবিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, এ এফ এম রহমান হল ঢাবি, কবি জসীমউদ্দীন হল ঢাবি, জনতা ব্যাংক, ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটি, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন (ক্রাব), বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জাসদ, নজরুল ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় পার্টি (জেপি), বাংলাদেশ নেভি প্রাক্তন সদস্য কল্যাণ সংস্থা, রোকেয়া হল ঢাবি, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, আমরা মুক্তিযুদ্ধের সন্তান, এডাব, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (এমএল), বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, জাতীয় পেশাজীবী পরিষদ, ঢাকা টেক্সেস বার অ্যাসোসিয়েশন, জগন্নাথ হল ঢাবি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন, মওলানা ভাসানী মেডিকেল কলেজ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, সড়ক ও জনপথ প্রকৌশলী সমিতিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পুষ্পার্ঘ অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানায়।

প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাবি প্রতিবেদক, জাবি ও সাভার প্রতিনিধি।

সর্বশেষ খবর