বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের ঢাবি শাখার সভাপতি উম্মে হাবীবা বেনজীর বলেন, আমরা সেদিনের বৈঠকেও সভাপতি বা উপাচার্যের ক্ষমতায় ভারসাম্যের কথা বলেছি। এ জন্য সেটাকে সিনেটের অধীনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছি। যেহেতু বিশ^বিদ্যালয়ে এখন পর্যন্ত সহাবস্থান নিশ্চিত হয়নি, তাই পোলিং বুথগুলো অনুষদের মধ্যে হতে হবে। নির্বাচনকালীন একজন নির্বাচনী অফিসার নিয়োগ দিতে হবে। সভাপতি তাকে এককভাবে নিয়োগ দিতে পারবেন না, সবার সম্মতি নিয়েই দিতে হবে, যিনি কিনা সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবেন। সহাবস্থানের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা মনে করি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে তা এখনো নেই। সহাবস্থান থাকলে ছাত্রদল সভাপতিকে প্রক্টরের প্রটোকল নিয়ে আসতে হতো না। গত মাসে আমাদের কয়েকজন নেতা-কর্মীকে মারা হয়েছিল সংগঠনের পরিচয় দেওয়ার পরও। প্রশাসন চাইলে সহাবস্থান নিশ্চিতে এখনই নিরপেক্ষ অবস্থান নিতে পারে।