রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:০০ টা

দলাদলি থাকলেও চাঙ্গা আওয়ামী লীগ

গত পৌরসভা নির্বাচন থেকেই দলীয় মনোনয়ন নিয়ে শেরপুরে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে দলাদলি শুরু হয়। জেলা পরিষদ নির্বাচনের সময় তা প্রকাশ্যে রূপ নেয়।

নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পান জেলা সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল। আর পাস করেন বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ুন কবির রুমান। তিনি দলের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র। গত ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে জেলার তিনটি আসনেই দলীয় মনোনয়ন নিয়ে চরম দ্বন্দ্ব হয়। ওয়ার্ড থেকে শুরু করে জেলা কমিটি পর্যন্ত দলীয় কোন্দল আছে। আওয়ামী লীগের কোন্দলের কারণে জেলার চারটি উপজেলার মধ্যে তিনটিতেই জয়ী হয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থী। কেবল ঝিনাইগাতী উপজেলায় দলীয় মনোনীত প্রার্থী এ এস এম ওয়ারেস নাঈম জিতেছেন। অনেক বড় বড় নেতা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ জুগিয়েছেন। শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাচন আগামী ১৪ অক্টোবর। এ নির্বাচনকে ঘিরে দলীয় গ্রুপিং দানা বেঁধে উঠছে। গ্রুপিংয়ের কারণে দলীয় মনোনয়ন পাননি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন ছানু। নৌকা পেয়েছেন হুইপ আতিউর রহমান আতিক  সমর্থিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম। তবে গ্রুপিং থাকলেও আওয়ামী লীগের দলীয় কোনো কর্মসূচিতেই লোকের অভাব নেই। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল জানিয়েছেন, দলে কোনো গ্রুপিং নেই। দল যে কোনো সময়ের চেয়ে এখন চাঙ্গা।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর