মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:০০ টা

কোন্দল থাকলেও ফুরফুরে আওয়ামী লীগ

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ফুরফুরে মেজাজে আছেন। জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজিসহ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগসহ অন্য সংগঠনগুলোয় প্রকাশ্যে কোন্দল রয়েছে।

২০১৫ সালের ১৬ অক্টোবর ফজলুর রহমান খান ফারুককে সভাপতি ও টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনের সংসদ সদস্য জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহেরকে সম্পাদক করে ১০১ সদস্যবিশিষ্ট  জেলা কমিটি হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সব কমিটি থেকে খান পরিবারের চার ভাই সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা, সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকন ও ছাত্রনেতা সানিয়াত খান বাপ্পা বাদ পড়ায় তাদের অনুসারীরা কিছুটা কোণঠাসা। তারপরও গত সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (ঘাটাইল) আসন থেকে আমানুর রহমান খান রানার পিতা আতাউর রহমান খান নৌকার টিকিটে এমপি নির্বাচিত হন। ঘাটাইল, কালিহাতী, সখীপুর ও মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কোন্দল প্রকাশ্যে রয়েছে। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  জোয়াহেরুল ইসলাম বলেন, জেলা আওয়ামী লীগ আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে সাংগঠনিকভাবে অনেক শক্তিশালী। জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভিতরেও কোনো কোন্দল নেই। তবে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা নিয়ে কিছুটা কোন্দল থাকলেও তা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই সমাধান হয়ে যাবে।

সর্বশেষ খবর