শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

রাতজাগা পাখি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
রাতজাগা পাখি

আনিকা। একটি বেসরকারি ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। সাধারণ পরিবারের সন্তান। পরিবারের সঙ্গে খুব ভালো বন্ধন। বন্ধুদের সঙ্গেও তার ভালো সম্পর্ক। ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ায় যায়, কিন্তু খুব বেশি সময় দেয় না। খেতে পছন্দ করে। একই ইউনিভার্সিটির ছাত্র ইসতিয়াক। ভালো গান গায়। গিটার হাতে খালি গলায় যখন গান গায়, মুগ্ধ হয়েই সবাই শুনে। এই ইসতিয়াকের সঙ্গে পরিচয় তার এক বান্ধবীর মাধ্যমে। ফেসবুকে ইসতিয়াকের ফ্যানপেজ আছে। নাম ‘রাত জাগা পাখি’। আনিকার সঙ্গে সেই রাত জাগা পাখির ফ্যানপেজেই কথা হয় দুজনের।

আপনাদের এই রাত জাগা পাখি ফ্যানপেজ কি ঘুম কেড়ে নেওয়ার টনিক দেয় নাকি? তাহলে এটা আমার জন্য নয়। মেসেজে জানায় আনিকা। ইসতিয়াকের জবাব, আরে না, এটা যারা রাতে জেগে থাকে তাদের জন্য। শুনে আনিকা বলে, তাহলে তো এটাতে আমি থাকতে পারব না। ইসতিয়াক বলে, সেটা পরে দেখা যাবে। এমন টুকটাক কথা চলতে থাকে দুজনের মধ্যে। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। দুজনে দেখা করে। ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে দেখা হওয়ার শুরুতেই ইসতিয়াক তাকে একটা ছোট্ট কাগজের প্যাকেট দেয়। হাতে নিয়ে আনিকা বলে, এটা কী? জবাবে ইসতিয়াক জানায়, এটা পিংক পিল। এটা খেলে রাতে জেগে থাকা যাবে। ফিগার সুন্দর থাকবে। শুনে আনিকা বলে, দরকার নেই। মোটা আছি, সেই ভালো। ইসতিয়াক তাকে জোর করে দিয়ে বলে, এটা আমার উপহার।  আনিকা ফেরত দিতে পারে না। রেখে দেয় নিজের ছোট ব্যাগে। বাসায় ফিরে তার অস্থিরতা বাড়ে। ভিষণ টেনশন তার। পিংক পিল দিয়ে কী করবে। এক সময় তার এক বন্ধু শাকিলকে ফোন দেয়। বলে, দোস্ত, পিংক পিল দিয়েছে ইসতিয়াক। কি করব এটা দিয়ে? শাকিল বলে, এটা খুব ভালো। এখন সবাই ইউজ করে। তুইও করতে পারিস। ফিগার সুন্দর হয়ে যাবে। শাকিলের কাছ থেকে ব্যবহারের নিয়ম জেনে নেয় আনিকা। এভাবেই জীবন পাল্টে যাওয়ার শুরুটা হলো পিংক পিল দিয়ে। ইসতিয়াক এখন আনিকার কাছে গানের শিল্পী নয়। তার বন্ধু। ইসতিয়াকের কাছ থেকেই পিল নিয়ে ব্যবহার করতে থাকে আনিকা। ধীরে ধীরে পালটে যেতে থাকে আনিকার রুটিন। যে মেয়েটি রাতে ঘুমাতো, সে এখন দিনভর ঘুমায়। যে মেয়েটির সঙ্গে পারিবারিক বন্ধন ছিল শক্ত, সেই বন্ধনটিও দুর্বল হতে থাকে। স্বাভাবিক হাত খরচে তার আর চলে না। পিংক পিলের চাহিদা বাড়ে তার শরীরে। টাকার প্রয়োজন পড়ে বেশি। মায়ের কাছে প্রতিদিন টাকা দাবি করে নানান অজুহাতে। তার আচরণ মায়ের কাছে সন্দেহ হয়। টাকা দেবে না বলে। কিন্তু আনিকা নাছোড়। টাকা না দিলে চিৎকার শুরু করে। বাধ্য হয়ে টাকা দেয়। টাকা পেয়ে এক মুহূর্ত আর ঘরে থাকে না আনিকা। ধানমন্ডির লেকের পাশে বসে ইসতিয়াকের সঙ্গে কথা বলছিল আনিকা। আম্মা আর টাকা দিতে চাচ্ছে না। কী করব ইসতিয়াক? ইসতিয়াক হেসে বলে, এটা ব্যাপার না। টাকা না দিলে ব্যাগ থেকে চুরি করবি টাকা। বাবা মায়ের টাকা চুরিতে কোনো পাপ নেই। পরদিন সকালেই বাসা থেকে বেরিয়ে যায় আনিকা। আনিকার বাবা অফিসে যাওয়ার আগে আনিকার কথা জিজ্ঞাস করেন। আনিকার মা তখন আলমারিতে টাকা খুঁজছিলেন। পাচ্ছিলেন না বলে তার মাথা খারাপ। তিনি বলেন, দেখ আমার টাকা পাচ্ছি না। কে নিল? আনিকার বাবা বলেন, দেখ কোথাও রেখেছ। পেয়ে যাবে। এ কথা বলেই আনিকার বাবা আহমেদ  অফিসের উদ্দেশে বেরিয়ে যান। মায়ের মনে সন্দেহ আনিকাকে নিয়ে। তিনি আনিকার রুমে যান। ঘাঁটাঘাঁটি করেন আনিকার বইপত্র। বইয়ের ভিতর থেকে একটি ফয়েল পেপারের টুকরো বেরিয়ে আসে। মাঝে পুড়ে যাওয়া কালো একটি রেখার মতো। আঁতকে ওঠেন তিনি। এমন জিনিস তিনি দেখেছেন পত্রপত্রিকা আর টিভি চ্যানেলগুলোতে। এটি ইয়াবা সেবনের জন্য ব্যবহার হয়। তার বুঝতে আর বাকি রইল না। তাদের মেয়ে ইয়াবায় আসক্ত। এ কথা ফোনে জানান আনিকার বাবাকে। একটু পর আনিকা ফিরে আসে বাসায়। মা তখন তার রুমে বসে কাঁদছে। মেয়েকে দেখেই বকা দেন। আর টাকা দেবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন মা। আনিকা বিকালে দেখা করে ইসতিয়াকের সঙ্গে। সে জানায় বুঝে ফেলেছে বাসায় নেশার কথা। টাকা বন্ধ। ইসতিয়াক বলে, ব্যাপার না। তোকে আমি দেব ৪টা পিল। একটা তোর, আর বাকি ৩টা বিক্রি করে টাকা ফেরত দিবি। রাত জাগা পাখি ফ্যান পেজেই অনেক কাস্টমার আছে, পেয়ে যাবি। এভাবে চলে আনিকার কিছুদিন। সাধারণ একটি মেয়ে আনিকা এখন আর সেবনকারী নয়, ইয়াবা ব্যবসায়ী। ইসতিয়াক তাকে অফার করে বড় একটা ডিল করতে। ঢাকার একটি মার্কেটে দিয়ে আসতে হবে একটি ইয়াবার চালান। তবেই অনেক টাকা আসবে। বসে বসে ইয়াবা খাবে। টাকা আর খুঁজতে হবে না। একদিন একটি চালান আনিকার কাছে দেওয়া হয়। দূরে থাকে ইসতিয়াক। মার্কেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছে আনিকা। আসবে কেউ টাকা নিয়ে, চালান সে হাতবদল করবে। একটু পর আসে সেই ক্রেতা। ব্যাগ থেকে ইয়াবার প্যাকেট বের করে আনিকা। কে জানত যারা এসেছে তারা ক্রেতা নয়, পুলিশ। হাতকড়া পরল আনিকার হাতে। ঢাকার একটি থানার পুলিশ ছদ্মবেশ নিয়ে গ্রেফতার করে আনিকাকে। ইসতিয়াক পালায়। কয়েকমাস পর জামিনে ছাড়া পায় আনিকা। জেল থেকে তার বাবা মা তাকে ছাড়িয়ে এনে রিহ্যাবে পাঠায়। আনিকা ইয়াবার আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসে। নিজের সঙ্গে যুদ্ধ করে। ডাক্তারদের সাহায্যে আনিকা আবার ফিরে আসে স্বাভাবিক জীবনে। ঝরে যেতে যেতে বেঁচে যায় একটি জীবন। গংশ্লিষ্টরা বলছেন, আনিকা হয়তো এ যাত্রায় বেঁচে গেছে, কিন্তু কজন পারে ফিরে আসতে। আনিকার মতো এমন অসংখ্য সাধারণ মেয়েকে প্রতিনিয়ত  ফাঁদে পড়ে অন্ধকার জীবনকে বেছে নিতে হয়েছে। রাত জাগা পাখির মতো অনেক পেজ রয়েছে, যারা ভালো কোনো কিছু ছবি বা গল্প দিয়ে তরুণ সমাজকে আকৃষ্ট করছে। একটা সময় এই তরুণদের নিয়ে যায় অন্ধকার কোনো গলিতে। যেখান থেকে কেউ ফিরে আসতে পারলেও অধিকাংশই পারে না। তথ্য প্রযুক্তি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্যানপেজের এডমিন সম্পর্কে না জেনে কোনো পেজে যুক্ত হওয়া যাবে না। কারন, পেজের উপরের ভাগ যেটা দেখা যায়, সেটা আসল নাও হতে পারে। রাত জাগা পাখির মতো পর্দার আড়ালে হয়তো রয়েছে ভয়ঙ্কর কোনো কিছুর হাতছানি।

এই বিভাগের আরও খবর
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
পাহাড়চূড়ার পর্যটন স্পট কেওক্রাডং খুলছে ১ অক্টোবর
পাহাড়চূড়ার পর্যটন স্পট কেওক্রাডং খুলছে ১ অক্টোবর
বাবার লাশ দাফনে বাধা, ১০ ঘণ্টা পর সমঝোতা
বাবার লাশ দাফনে বাধা, ১০ ঘণ্টা পর সমঝোতা
হত্যার পর পুঁতে রাখা হয় কৃষক দল নেতার লাশ
হত্যার পর পুঁতে রাখা হয় কৃষক দল নেতার লাশ
মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই
তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ ভোগান্তিতে যাত্রীরা
তৃতীয় দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ ভোগান্তিতে যাত্রীরা
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া সাত শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া সাত শিক্ষার্থী উদ্ধার
দুর্গাপূজায় নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
দুর্গাপূজায় নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর দাফন সম্পন্ন
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর দাফন সম্পন্ন
টেকসই সমাধান চান রোহিঙ্গারা
টেকসই সমাধান চান রোহিঙ্গারা
বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা
বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা
ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ
পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী
বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
লালমনিরহাটে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিক আয়োজনের সামর্থ্য আছে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির : লালওয়ানি
অলিম্পিক আয়োজনের সামর্থ্য আছে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির : লালওয়ানি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৫
দিনাজপুরে হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা
বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

গণমাধ্যমের বড় সম্পদ বিশ্বাসযোগ্যতা
গণমাধ্যমের বড় সম্পদ বিশ্বাসযোগ্যতা

নগর জীবন

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে আজ প্রতীকী হরতাল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর
রাজধানীতে আজ প্রতীকী হরতাল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর

নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

খালে শিক্ষার্থীর লাশ
খালে শিক্ষার্থীর লাশ

নগর জীবন

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পের ক্যানভাসে টিটুর মুনশিয়ানা
শিল্পের ক্যানভাসে টিটুর মুনশিয়ানা

নগর জীবন

মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাতঙ্ক নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে
জলাতঙ্ক নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে

নগর জীবন

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা