জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল হাই এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ছয়টি উপজেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতি ভালোভাবেই চলছে। বড় দলে গ্রুপিং থাকবেই। নেতৃত্বের লড়াই থাকে। গ্রুপিং থাকলেও দলীয় প্রোগ্রাম একসঙ্গে হয়। দলীয় কার্যালয় ভাঙা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘কার্যালয়টি ভাঙা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি কার্যালয়টি চালু করার।’ শৈলকুপা উপজেলা আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় আমার এলাকায় যাওয়া বিধিনিষেধ ছিল। তাই বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রশ্নই আসে না। বর্তমানে আমরা নতুন করে দলকে শক্তিশালী করার চেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কালীগঞ্জ ও মহেশপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন করেছি। শেষ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কোটচাঁদপুর ও মহেশপুরে দলীয় প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়লাভ করিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মোতাবেক গ্রামকে শহরে রূপান্তরিত করার জন্য দলীয়ভাবে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার নিজ নির্বাচনী এলাকায় নতুন নতুন প্রকল্প আনার জন্য কাজ করছি, যাতে এলাকার মানুষ বিভিন্নভাবে উপকৃত হয়।’