করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর এখনো শ্বাসকষ্ট কমেনি। ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে থেকে তাকে নিয়মিতভাবে অক্সিজেন নিতে হচ্ছে। তবে কাশি কিছুটা কমেছে। খেতেও তার কষ্ট হচ্ছে। গতকাল রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ফরহাদ। তিনি জানান, শুক্রবার রাতে স্যারকে (ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী) আবারও প্লাজমা দেওয়া হয়েছে। তাকে ডায়ালসিসও করানো হয়েছে। আক্রান্ত হওয়ার পর এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো প্লাজমা থেরাপি নিলেন তিনি। গত ২৫ মে ৭৯ বছর বয়েসী জাফরুল্লাহ চৌধুরীর শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তিনদিন ধানমন্ডির বাসায় আইসোলেশনে থাকার পর ধানমন্ডির নগর হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পরেরদিনই প্রথম প্লাজামা থেরাপি নেন ডা. জাফরুল্লাহ। এরপর ২৮ মে দ্বিতীয় দফায় প্লাজমা নেন তিনি। গত শুক্রবার তার শারীরিক অবস্থার অবনতির খবর দেওয়া হয় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী শিরিন পারভিন হক ও ছেলে বারিশ হাসান চৌধুরীও করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন। তাদের অবস্থা ভালো বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
