মাগুরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলী আহম্মেদ বলেছেন, মার্চ মাসে বাংলাদেশে করোনা শনাক্তের পর দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ অনুযায়ী সচেতনতামূলক লিফলেট মাগুরার সর্বত্র বিতরণ করেছি। পরবর্তীকালে প্রায় ১০ হাজার অসহায় মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছি। আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা নিজ নিজ স্থানে থেকে তাদের সামর্থ্যরে চেয়ে বেশি সহযোগিতা দিয়েছেন অসহায় মানুষকে।
তিনি বলেন, পৌরসভা ও ইউনিয়নের অধিকাংশ চেয়ারম্যান, মেম্বার আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত। কিন্তু তারা সব ত্রাণ বিতরণ করেননি। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এই করোনাকালে দলীয়ভাবে তাদের যা করার সুযোগ ছিল তারা তা করেনি। সাইফুজ্জামান শিখরকে দেখেছি তিনি বিভিন্ন স্থানে গিয়েছেন, সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তবে তিনি সরকারিভাবে সহযোগিতা করেছেন, নাকি ব্যক্তিগতভাবে করেছেন তা আমার জানা নেই। তবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কোনোক্রমেই সন্তোষজনক নয়। তিনি বলেন, হাসপাতালে দুর্দশাগ্রস্ত রোগীদের বিশেষ করে করোনা রোগীদের চিকিৎসার প্রশ্নই ওঠে না। সাধারণ রোগীদেরও ডাক্তাররা চিকিৎসা সেবা দেননি।
আমার দলের নেতা-কর্মীরা মামলা-হামলা ও অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও বিপদগ্রস্ত মানুষের জন্য তারা অনেক বেশি করেছে।