শিরোনাম
সোমবার, ৯ মে, ২০২২ ০০:০০ টা

ফরিদপুরে সব পত্রিকার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

-নারায়ণ দাস, এজেন্ট

ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে সব পত্রিকার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

ফরিদপুর শহরের সংবাদপত্র পরিবেশক জনতা ব্যাংকের মোড়ে অবস্থিত আনন্দ বিপণির স্বত্বাধিকারী নারায়ণ দাস বলেছেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার যাত্রা শুরু থেকে আজ অবধি পত্রিকাটি পাঠকের চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকা রেখে আসছে। দীর্ঘ একযুগ পেরিয়ে এ পত্রিকাটি এখনো সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সমানভাবে গ্রহণযোগ্যতা ধরে রেখেছে। যা দেশের পত্রিকা জগতে একটি বিরল দৃষ্টান্ত। দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো ফরিদপুর জেলায়ও বাংলাদেশ প্রতিদিন থাকে মানুষের হাতে হাতে।                

প্রচার সংখ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের ধারে কাছেও নেই অন্য কোনো পত্রিকা। সময়ের সঙ্গে পাঠকের চাহিদা তুলে ধরার কারণেই অন্য পত্রিকাগুলো থেকে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ প্রতিদিন। সব ধরনের খবরে ঠাসা পত্রিকাটির গ্রহণযোগ্যতাই সবার কাছে আলাদা। নারায়ণ দাস বলেন, যারা পত্রিকা পড়তে ভালোবাসেন তাদের তালিকায় এ পত্রিকাটি রয়েছে সবার আগে। যদি কোনো পাঠক অন্য পত্রিকাও পড়েন তারপরও বাংলাদেশ প্রতিদিন তারা কেনেন। অনেকেই পত্রিকা না কিনতে পারলেও তারা স্টলে এসে পত্রিকাটি পড়েন। বাংলাদেশ প্রতিদিন সবার কাছে অন্যরকম একটি ভালোবাসার নাম। সারা দিন যত পত্রিকা বিক্রি করি তার মধ্যে বাংলাদেশ প্রতিদিনের নামই শুনতে হয় বেশি।

নারায়ণ দাস আরও বলেন, ফরিদপুর জেলা শহরে প্রায় ৫ হাজারের মতো পত্রিকা বিক্রি হয়। তার মধ্যে বাংলাদেশ প্রতিদিন বিক্রি হয় ২ হাজারের বেশি। বাংলাদেশ প্রতিদিন দোকানে আনার আগে পথেই বিক্রি হয় বেশির ভাগ কপি। তাছাড়া যে কজন হকার রয়েছেন তাদের চাহিদাও বেশি এ পত্রিকাটির জন্য। অনেক সময় হকারদের চাহিদা অনুযায়ী পত্রিকাটি দিতে পারি না। বেলা ১২টার মধ্যেই সব কপি শেষ হয়ে যায়। অন্য পত্রিকার কপি স্টলে পড়ে থাকলেও বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি কপিও অবিক্রীত থাকে না। সবই বিক্রি হয়ে যায়। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব পাতার খবরই ব্যতিক্রম ও আকর্ষণীয়। ফলে পাঠকের প্রথম পছন্দই হচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। এ ছাড়া সম্পাদকীয়, উপ সম্পাদকীয়, রকমারি, বিনোদন পাতাটি খুবই জনপ্রিয়। নারায়ণ দাস বলেন, ফরিদপুরে দুটি এজেন্টের মাধ্যমে ২১০০ কপি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা আসে। এ ছাড়া প্রধান দৈনিকগুলোর মধ্যে প্রথম আলো ১৫০০, সমকাল ৬০০, আমাদের সময় ৭০০, কালের কণ্ঠ ১১০, আজকের পত্রিকা ২৫০, যুগান্তর ২৫০, দেশ রূপান্তর ৭০০, ইত্তেফাক ১৫৫, নয়াদিগন্ত ১৩৫, ইনকিলাব ৩০, মানবজমিন ২০, সংগ্রাম ১০ কপি আসে। তার মধ্যে বাংলাদেশ প্রতিদিন ছাড়া অন্য পত্রিকার একটি অংশ অবিক্রীত থেকে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর