যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর প্রকাশিত এ বছরের মানব পাচারবিষয়ক প্রতিবেদনে বিগত বছরগুলোর মতো ‘টায়ার-২’-তে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ। ‘টায়ার-২’র অর্থ হলো পাচার হওয়া থেকে সুরক্ষায় ন্যূনতম মান পুরোপুরি অর্জন করতে না পারলেও ওই মান অর্জনে সরকার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গতকাল সন্ধ্যায় ওয়াশিংটনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানব পাচার মোকাবিলা পরিস্থিতিবিষয়ক ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। প্রতিবেদনের বাংলাদেশ অংশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে বিদেশে কাজের জন্য যাওয়া কর্মীদের অনেকেই উচ্চহারে নিয়োগ ফি দিতে বাধ্য হয়। এ অর্থ জোগাড় করতে গিয়ে তারা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে। কিছু কিছু রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে।