শিরোনাম
শুক্রবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৮ ০০:০০ টা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বাংলাদেশ প্রতিদিনে গত ২৭ আগস্ট প্রকাশিত ‘নেপালে বাদল শ্রীলঙ্কায় ফয়সাল ব্যাংক মালিক’ শীর্ষক প্রতিবেদনের একাংশের প্রতিবাদ জানিয়েছে ফুড চেইন এশিয়া লিমিটেড। লুত্ফর রহমান বাদলের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির কোম্পানি সচিব মুহাম্মদ মাজাহারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, লুত্ফর রহমান বাদল একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, ক্রীড়া সংগঠক। তিনি কোনো ধরনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন। কখনো কারও সহকারী হিসেবে কোথাও কাজ করেননি। এল আর গ্লোবাল নামের আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কখনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। তাই শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িত নন। প্রতিবাদলিপিতে আরও বলা হয়েছে, লুত্ফর রহমান বাদল নেপালে কোনো ব্যাংক খোলেননি। নেপাল-বাংলাদেশ ব্যাংক মূলত যৌথ মালিকানাধীন। বাংলাদেশের আইএফআইসি ব্যাংকের তাতে ৪০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে নেপাল-বাংলাদেশ ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন বাদল। এ ছাড়া ফুড চেইন এশিয়া একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানে কোনো বিদেশি কর্মী নেই। তাই টাকা পাচারের প্রশ্নই ওঠে না।

প্রতিবেদকের বক্তব্য : রাজনৈতিক সহিংসতায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে অর্থ সহায়তা ও পাচারের অভিযোগে উত্তর ডিবি পুলিশ জিডি করে ২০১৫ সালে। যার জিডি নম্বর-৯৯৯, তারিখ-২৪/০৩/২০১৫। ২০১২ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তদন্তে তিনটি মার্চেন্ট ব্যাংকের অমনিবাসের আওতায় ১৯টি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে এসব কারসাজির প্রমাণ রয়েছে। ওই তদন্তে কারসাজির দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন— লুত্ফর রহমান বাদল ও তার স্ত্রী সোমা আলম রহমান; বাদলের স্ত্রীর বড় ভাই আহসান ইমাম ও তার স্ত্রী মেহজাবীন মোস্তফা ইমাম। অর্থাৎ পুরো পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে শেয়ার কারসাজির। যা দুদকে মামলা রয়েছে।

সর্বশেষ খবর