উপমহাদেশে গণতন্ত্রের ইতিহাসে উজ্জ্বল নক্ষত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৫৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। তিনি ছিলেন গণতন্ত্রের মানসপুত্র প্রতিভাবান রাজনীতিক, আইনজ্ঞ, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা ও গণপরিষদের সদস্য এবং অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। ১৯৬৩ সালের এই দিনে লেবাননের বৈরুতের হোটেল কক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি বাণীতে বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবন ও কর্ম আগামী প্রজন্মকে গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনা ও জনগণের সার্বিক কল্যাণে উদ্বুদ্ধ করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, উপমহাদেশের মেহনতি মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন সংগ্রাম করেছেন। এ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিবৃতি দিয়েছেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টায় হাই কোর্ট সংলগ্ন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মাজারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি নিয়েছে।