জাতীয় শ্রমিক লীগের নতুন নির্বাচিত কার্যকরী সভাপতি মোল্লা আবুল কালাম আজাদ ও তার স্ত্রী কহিনুর সুলতানার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে বিশেষ জজ আদালত-৮। ২০০৮ সালে মতিঝিল থানায় দায়ের করা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় এ পরোয়ানা জারি করা হয়। গতকাল ঢাকার গুলশান থানা ও গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানায় গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছে। দুদক সূত্র জানিয়েছে, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে আবুল কালাম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল দুদক। আবুল কালাম আজাদের গ্রামের বাড়ি কাশিয়ানীতে। ঢাকায় গুলশান-১ এর ২১ নম্বর সড়কের একটি ফ্ল্যাটে থাকেন তিনি।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানিয়েছেন, পরোয়ানার কপি এখনো তাদের কাছে পৌঁছায়নি। আর মোল্লা আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিষয়টি তার জানা নেই। তিনি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই দিন বিকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আগামী তিন বছরের জন্য সংগঠনটির নতুন নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করা হয়। সদ্য বিদায়ী কমিটির সহসভাপতি মোল্লা আবুল কালাম আজাদ নতুন কমিটির কার্যকরী সভাপতির দায়িত্ব পান।