বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০ টা

বন্দরে আসা আরও ১ হাজার ৬ টন পিঁয়াজের ছাড়পত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে আসা আরও ১ হাজার ৬ টন পিঁয়াজের ছাড়পত্র ইস্যু করেছে উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্র। এই পিঁয়াজগুলোও মিয়ানমার ও পাকিস্তান থেকে এসেছে। এর আগে গত সপ্তাহে মিয়ানমার থেকে ৫৮ টন এবং পাকিস্তান থেকে ১৭৫ টন পিঁয়াজ খালাস হয় চট্টগ্রাম বন্দরে। তবে বৃহৎ এই চালানটি খালাস হলে পিঁয়াজের দাম কিছুটা হলেও কমতে পারে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। গতকাল সকালে কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জানান, সোমবার পর্যন্ত আমরা চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে আসা ১ হাজার ৬ টন পিঁয়াজের ছাড়পত্র ইস্যু করেছি। এ পর্যন্ত এ কেন্দ্র থেকে ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৫৭ টন পিঁয়াজ আমদানির জন্য ৩৫১টি অনুমতিপত্র (আইপি) নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চীন, মিসর, তুরস্ক, মিয়ানমার, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, মালয়েশিয়া, সাউথ আফ্রিকা, ইউক্রেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ভারত (২০০ টন) ও পাকিস্তান- এ ১২টি দেশ  থেকে আরও পিঁয়াজ আনছেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে বাজারে পিঁয়াজের সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে এসব চালান দ্রুত খালাসের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। খাতুনগঞ্জের আড়তদাররা জানান, ভারত রপ্তানি বন্ধের পর দেশি ও মিয়ানমারের পিঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে খাতুনগঞ্জের আড়তে।

 প্রতি কেজি দেশি পিঁয়াজ পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৮৫ টাকা করে। মিয়ানমারের পিঁয়াজ ৮০-৮২ টাকা।

বৃহত্তর পাবনা ও ফরিদপুর থেকে দেশি পিঁয়াজ আসছে। দাম বেশি হওয়ায় পিঁয়াজ কম কিনছেন খুচরা দোকানি বা পাইকারি ক্রেতারা।

সর্বশেষ খবর