সোমবার, ৮ মার্চ, ২০২১ ০০:০০ টা

নানা আয়োজনে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ৭ মার্চ উদযাপন

সাংস্কৃতিক প্রতিবেদক

গতকাল নানা বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস উদযাপন করেছে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও  সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।

শিল্পকলা একাডেমি : ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপনে ‘মুক্তির মহাআখ্যান’ শিরোনামের কাব্য-নৃত্যালেখ্যের আয়োজন করে শিল্পকলা একাডেমি। সন্ধ্যায় একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে স্থাপিত অস্থায়ী মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় বর্ণাঢ্য এই আয়োজন।

বাংলা একাডেমি : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ উপলক্ষে একক বক্তৃতানুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলা একাডেমি।  বেলা ১১টায় একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ : পটভূমি ও তাৎপর্য’ শীর্ষক একক বক্তৃতা করেন মুক্তিযোদ্ধা, লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির। একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক শামসুজ্জামান খানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তৃতা করেন একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী।

লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বলেন, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের নেপথ্যে রয়েছে এক সংগ্রামী ও ঐতিহাসিক পটভূমি।

 পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ও শাসকচক্রের বাঙালি-বিনাশী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার শাণিত স্বর ছিল- ৭ মার্চের ভাষণ। সম্পূর্ণ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু সেদিন বাঙালিকে সম্মুখ-সমর ও গেরিলাযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন।

তিনি আরও বলেন, এই ভাষণ স্বাধীনতা অর্জনের উপায় এবং স্বাধীনতা সংহতকরণের নিদের্শনাও বটে। ভাষণের একটি নির্দেশে রক্তাক্ত জনযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার ইতিহাসের নাম ৭ মার্চ। 

 

সর্বশেষ খবর