শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৪, বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

হাংকি-পাংকি নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা এতটাই নাজুক যে আজকের নিবন্ধে সেই অভিজ্ঞতা কিভাবে বলি তা নিয়ে ভাবছি। অন্যদিকে সোজা আঙুলে ঘি উঠবে না-বুঝেছি এবার আঙুল বাঁকা করতে হবে-এমনতরো হুমকি-ধমকি সারা জীবন শুনে আসছি। কিন্তু আমার বাবার জন্মেও কোনো রাজনৈতিক নেতার মুখে রাজনীতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে ওসব কথা উচ্চারিত হতে শুনিনি। অথচ হাল আমলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমনকি ঘটল যার কারণে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত কিংবা অপদস্থ করার জন্য ওসব হাবিজাবি বলতে হচ্ছে?

রাজনীতিতে হম্বিতম্বি একটি অপরিহার্য কৌশল। কিন্তু কোনো অবস্থায়ই হাংকি-পাংকি দিয়ে রাজনীতি হয় না-কোনো দেশে হয়নি এবং আগামী দিনেও হবে না। হাংকি-পাংকির সঙ্গে রাজনীতির কি সম্পর্ক তা যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আপনাকে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে বর্ণিত গণিকা অধ্যায় পড়তে হবে। গণিকাবিষয়ক মন্ত্রী ও গণিকা মন্ত্রণালয় মৌর্য সাম্রাজ্যে কী কাজ করত তা যদি হাল আমলের হাংকি-পাংকি বক্তা করতে চান, তাহলে সেটা হয়তো ভিন্ন প্রসঙ্গ হতে পারে। আবার হাংকি-পাংকির সঙ্গে ঘিয়ের কি সম্পর্ক তা যদি মৌর্য বংশের তিন মহামতি যথা চন্দ্রগুপ্ত, বিন্দুসার ও অশোক দ্য গ্রেটকে জিজ্ঞাসা করা হতো, তাঁরা নির্ঘাত জ্ঞান হারাতেন।

সারা দুনিয়ায় ঘি একটি উচ্চ মাত্রার স্নেহজাতীয় পদার্থ। তেল মারাকে যদি তোষামোদির সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে এ ক্ষেত্রে ঘিয়ের ব্যবহার রীতিমতো রাজকীয় ব্যাপারস্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। কথায় কথায় হর্তাকর্তাদের তোষামোদ এবং মন্ত্রী-এমপিদের দালালরূপে আওয়ামী লীগ জামানায় একজন লোক এতটা কুখ্যাতি পেয়েছিলেন যে তাঁকে লোকজন ঘি বাবুল হিসেবে ডাকত। ঘি নিয়ে তোষামোদির ওই একটি উদাহরণই আমার জানা আছে। কিন্তু বাংলা প্রবাদ-প্রবচনে যেভাবে আঙুল বাঁকা করে ঘি ওঠানোর কথা বলা হয়েছে তার সঙ্গে বাস্তব জীবনের শক্তিমত্তা প্রদর্শন-দাম্ভিকতা বা জোরজবরদস্তির কী মিল রয়েছে, তা আমার জানা নেই।

আগেই বলেছি ঘি একটি স্নেহজাতীয় পদার্থ। আমাদের দেশের শীতকালের তাপমাত্রায় ঘি জমে যায় এবং সেই ঘি তোলার জন্য আঙুল বাঁকা করতে হয়। অন্যদিকে বসন্ত, হেমন্ত ও শরতে ঘি অনেকটা দানাদার অবস্থায় থাকে, যখন আঙুল ঢুকালে এমনিতেই কিছুটা ঘি উঠে আসে। কিন্তু গ্রীষ্মকালে ঘি তেলের মতোই পাতলা থাকে এবং সে অবস্থায় আঙুল বাঁকা করলেও কাজ হয় না। সুতরাং রাজনীতির উত্তপ্ত গ্রীষ্মকাল বা তাপপ্রবাহ যখন চলতে থাকে, তখন আঙুল বাঁকা করে লাভ হয় না, বরং উল্টো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গরম আবহাওয়ার সময় আমাদের দেশে যেমন বিয়ে-থা, আচার-অনুষ্ঠান কিংবা আনন্দ-ফুর্তি হয় না, তেমনি প্রকৃতি বিরূপ থাকলে রাজনীতিও জমে ওঠে না। ফলে আমাদের দেশে শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্তকালকে রাজনীতির পালাবদলের উত্তম সময় বিবেচনা করা হয়।

রাজনীতিতে প্রাকৃতিক আবহাওয়া, প্রকৃতি-পরিবেশ অর্থাৎ স্থান-কাল-পাত্র অত্যন্ত জরুরি। এখানে উপযুক্ত প্রতিপক্ষ না থাকলে মারামারি, হানাহানি, জুলুম-অত্যাচার মারাত্মকভাবে বাড়তে থাকে। প্রতিপক্ষ বা প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলে রাষ্ট্রব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ে। ন্যায়বিচার, সুশাসন, নাগরিক অধিকার ইত্যাদি বিষয় নির্বাসনে চলে যায়। ফলে সমাজ-সংসার-রাষ্ট্রে ভয়াবহ অশান্তি ও বিপর্যয় দেখা দেয়। শরীর দুর্বল হলে যেভাবে রোগ-জীবাণু বাসা বাঁধে, তেমনি রাষ্ট্র দুর্বল হলে- ছোট মুখে বড় কথা- ছাগলে চাটে বাঘের গাল ইত্যাদি উপসর্গ ততটাই প্রকট হয়ে পড়ে যে মানুষ বেঁচে থাকার আনন্দ হারিয়ে ফেলে। অনেকের মধ্যে বৈরাগ্য দেখা দেয়। কেউ কেউ দেশান্তরি হওয়ার জন্য ইতিউতি শুরু করে দেয়।

প্রকৃতি কখনো শূন্যতা সহ্য করতে পারে না। শূন্যস্থান পূর্ণ করতে গিয়েই প্রকৃতিতে কালবৈশাখী, মরুঝড় সাইমুম কিংবা সুনামি অথবা অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে। বন্যা-নদীভাঙন, পঙ্গপালের আবির্ভাব ইত্যাদি প্রাকৃতিক বির্যয়ের পেছনে থাকে শূন্যতা। সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় শূন্যতা থাকলে চুরি-ডাকাতি-গুণ্ডামি-রাহাজানি-টাউটারি-বাটপাড়ি অনিবার্য হয়ে পড়ে। শূন্যতার কারণেই ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, নতুন বিনিয়োগ মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয় এবং একটি ধনী রাষ্ট্রও কয়েক মাসের মধ্যেই দেউলিয়া হয়ে পড়ে।

সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায় অসংখ্য বিষয়ের শূন্যতা ঘটতে পারে। মেধা, মননশীলতা, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিচর্চার অভাব যেসব শূন্যতা সৃষ্টি করে অথবা ন্যায়বিচার, সুশাসন, গণতন্ত্রের চর্চা ইত্যাদির ঘাটতি থাকলে মানুষ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা রীতিমতো গজবে পরিণত হয়, যখন রাজনীতিতে শূন্যতা তৈরি হয়। রাজনীতির শূন্যতার কারণে যুদ্ধ-বিগ্রহ-মারামারি-হানাহানি-দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি যত দ্রুত একটি দেশকে রসাতলে নিয়ে যায় তা অন্য কোনো প্রাকৃতিক শূন্যতা ঘটাতে পারে না।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক বিপর্যয় শুরু হয়েছিল ২০০৭ সালে ১/১১-র মাধ্যমে। তখনকার দৈত্যরা যেসব জুলুম-নির্যাতনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিল এবং যেভাবে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক-ব্যবসায়ী-বুদ্ধিজীবীকে রাষ্ট্রের প্রতিপক্ষ বানিয়ে মানুষের মেরুদণ্ডে আঘাত করেছিল তার ফলে অতি অল্প সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রের মেরুদণ্ড ভেঙে যায়। ১/১১-র কুশীলবরা পালিয়ে যায় এবং রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চালু হলে তা আবার হুমকির মুখে পড়ে ২০১৫ সালে-রাজনীতির নামে হাংকি-পাংকি করার অভিলাষের মাধ্যমে। পরবর্তী ১০ বছরে যেভাবে রাজনীতির ময়দানের ক্ষমতাধররা প্রতিপক্ষের মেধা, মননশীলতা, সাহস ও শক্তির ওপর কুঠারাঘাত করেছে তার ফলে রাজনীতির ময়দানে রীতিমতো বুদ্ধি-বিবেক, সৌজন্য-ভদ্রতা-নম্রতার মড়ক শুরু হয়। একে একে হারিয়ে যেতে থাকেন বড় বড় রাজনীতিবিদ। কেউ কেউ মরে গিয়ে শূন্যতা তৈরি করেন আবার অনেকে চুপ থেকে শূন্যতা পয়দা করতে থাকেন। অনেকে আবার তাপে-চাপে, অর্থলোভে ক্ষমতার কাছে নিজেদের বিকিয়ে দিয়ে নিজেরা মোনাফেকি, আত্মপ্রবঞ্চনা, রাজনৈতিক ধোঁকাবাজি, বিশ্বাসঘাতকতার এক বিরল নিন্দিত উদাহরণ তৈরি করে পুরো ময়দানকে অনুর্বর, ঊষর ও বিরানভূমিতে পরিণত করেন।

উল্লিখিত ধারাবাহিক কর্মকাণ্ডের কারণে আমাদের দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে কি পরিমাণ শূন্যতার তৈরি হয়েছে এবং সেই শূন্যতার কারণে মানুষের প্রাণবায়ু কিভাবে কণ্ঠনালিতে চলে এসেছে, তা দেশের আঠারো কোটি মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। গত চৌদ্দ মাসে যা দেখেছি, যা শুনেছি এবং যা ঘটেছে তা আমাদের কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করেছে তা হিসাব-নিকাশের চেয়ে চলমান বন্ধ্যাত্ব আমাদের আগামী দিনে কতটা রসাতলে নিয়ে যাবে সেই আতঙ্কে মানুষের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

দীর্ঘদিনের পক্ষাঘাতগ্রস্ত মানুষ যদি হঠাৎ দৌড় দেওয়ার চেষ্টা করে, বধির যদি ভান করে যে সে সব কিছু শুনছে অথবা অন্ধ যদি ব্যস্ত সড়কে চক্ষুষ্মাণের মতো দৌড় দেওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে যে ধরনের পরিণতি ঘটে ঠিক তার চেয়েও ভয়াবহ পরিণতি ঘটে যদি রাজনীতিবিদের মেরুদণ্ড নষ্ট হয়ে যায়। নষ্ট মেরুদণ্ড নিয়ে বড়জোর বিষাক্ত সর্প হওয়া সম্ভব, কিন্তু কিয়ামত হয়ে গেলেও জুলিয়াস সিজার বা নেপোলিয়ন বোনাপার্ট হওয়া সম্ভব নয়।

রাজনৈতিক শূন্যতার সমূহ বিপদ হলো-এখানে ঘসেটি বেগমরা সুযোগ পেলে জোয়ান অব আর্ক হয়ে হুংকার দেয়। মীরজাফরের দল রবার্ট ব্রুস অথবা মহাবীর হ্যানিবলের মতো হৈ-হুল্লোড় শুরু করে। উমিচাঁদ-জগেশঠরা দাতা হাতেম তাঈ, হাজি মুহম্মদ মুহসীন কিংবা খলিফা উমর ইবনে আবদুল আজিজ (দ্বিতীয় উমর) হয়ে যায়। আবদুল্লাহ বিন উবাইয়ের মতো মোনাফেক, মুসায়লামাতুল কাজ্জাবের মতো মিথ্যাবাদী, ভণ্ড, চেঙ্গিস খান, হালাকু খানের মতো অত্যাচারীরা হঠাৎ মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে মানবসমাজে দাজ্জালের মতো ফিতনা তৈরি করে ফেলে।

মানবজাতির ইতিহাসের ১০ হাজার বছরের রাজনৈতিক উপাখ্যানে যতবারই কোনো রাষ্ট্র রাজনৈতিক শূন্যতার কবলে পড়েছে, তখন সেই ভূখণ্ডের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব চলে গেছে। সভ্যতার সব নিদর্শন এমনভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে, যা পরবর্তীকালে আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সিন্ধু ও মহেঞ্জোদারোর সভ্যতা ধ্বংস, পার্সিপোলিশ, গুরগাও কিংবা কার্থেজ নগরীর ধ্বংসের ইতিহাসের সঙ্গে রাজনীতির শূন্যতার কী সম্পর্ক তা যদি কলিকালের রাজনীতিবিদরা জানতেন, তাহলে ভুলেও রাজনীতির মঞ্চে দাঁড়িয়ে হাংকি-পাংকির কথা চিন্তা করতেন না কিংবা আঙুল বাঁকা করে রাজনীতির ঘি মন্থন করার কথা বলতেন না।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

এই মাত্র | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়