শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

ড. সুলতান মাহমুদ রানা
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

দেশ এখন এক সংকট ও সম্ভাবনার সংযোগস্থলে দাঁড়িয়ে আছে। একদিকে নির্বাচনী হাওয়া সারা দেশেই বইছে, অন্যদিকে রাজনৈতিক সংস্কার, জনবিশ্বাস পুনঃস্থাপনের চ্যালেঞ্জ লক্ষ করা যাচ্ছে। এবারের নির্বাচন নিঃসন্দেহে গণতান্ত্রিক পরিমণ্ডলকে পুনরায় ফিরে পাওয়ার এক বড় পরীক্ষা। নির্বাচন ঘিরে যে উত্তেজনার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, তা শুধুই ক্ষমতায় যাওয়ার লড়াই বা ভোটার উৎসাহের বিষয় নয়, এখানে রয়েছে ‘ভোট কি কার্যকর হবে?’, ‘সক্রিয় অংশগ্রহণ কি সম্ভব হবে?’ এবং ‘নির্বাচন-পরবর্তী সময় কী রূপ ধারণ করবে?’—এসব বেশি গভীরে ভাবার বিষয় সামনে এসেছে।


বিগত কয়েকটি নির্বাচনে আমরা দেখেছি ভোটার অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল, গ্রহণযোগ্যতার ঘাটতি ছিল। বিরোধী দলগুলোর বড় অংশ নির্বাচনে ছিল না। এই পরিপ্রেক্ষিতে খুব ন্যায্যভাবেই আলোচনা সামনে আসে যে শুধুই নির্বাচন আয়োজন বা ঘোষণা বড় কথা নয়, সমস্যা হলো নির্বাচন-পরবর্তী সময়, তার স্বীকৃতি, অংশগ্রহণ ও জন-আস্থার পরিবেশ। এবারের নির্বাচনকে তাই শুধু ‘আগামী নির্বাচন’ বলা যাবে না, এটি হবে একটি রূপান্তরপ্রক্রিয়ার অংশ, যেখানে নির্বাচন নিজেই একটি উদ্দেশ্য নয়, বরং একটি ‘মাধ্যম’ হয়ে উঠবে।

এ ক্ষেত্রে বিষয়টি যথাযথভাবে অনুধাবন করতে বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোকপাত করা যেতে পারে।
 প্রথমত, রাজনৈতিক প্রস্তুতির দিক থেকে দেখা যাচ্ছে যে দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এরই মধ্যে ২৩৭টি আসনের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে। জামায়াতও প্রায় সব আসনেই তাদের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে আরো আগেই। এটি একটি সক্রিয় পদক্ষেপ, যেখানে দল বিশ্বাসযোগ্যভাবে সামনে এগোচ্ছে।

আবার সম্প্রতি আমরা লক্ষ করলাম বিএনপি থেকে যাঁরা প্রার্থিতার গ্রিন সিগন্যাল পাননি, তাঁরা বিদ্রোহ করে বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। আশা করছি, এই সংকট তারা কাটিয়ে উঠবে। কিন্তু মোটাদাগে যে বিষয়টি না বললেই নয়, তা হলো শুধু প্রার্থী ঘোষণা করলেই সবকিছু শেষ হয় না—প্রত্যক্ষ নির্বাচনী পরিবেশ, অংশগ্রহণকারীর মনোবল, নিরাপত্তা ও তথ্য প্রচারণার স্বচ্ছতা এবং নিয়ন্ত্রণ—এসব একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশে এই মুহূর্তে নির্বাচনের সংবিধান-বিধি ও প্রতিষ্ঠানগত প্রেক্ষাপটের দিক থেকেও বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেমন—Representation of the People Order, 1972 (RPO) সংশোধনের কারণে বড় দলের প্রতীকে অংশ নেওয়ার বিষয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে।

এ ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, গণভোট পরিকল্পনা ও সংশোধিত সংবিধান প্রস্তাব—এসব প্রশ্ন ঝুলে আছে। আর এগুলো ভোটের পরিবেশকে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে বলে মনে হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত, সাধারণ মানুষ নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা মনে করছে নির্বাচনের ক্ষেত্রে দুটি দিক সামনে রয়েছে। একদিকে রয়েছে ‘নির্বাচন ভালো হবে’ এমন আশাবাদ। অন্যদিকে রয়েছে ‘যদি অংশগ্রহণ না হয় বা প্রতিযোগিতা না হয়’-এর ভয় বা শঙ্কাও। অংশগ্রহণ মানে শুধু ভোট দেওয়াই নয়, অংশগ্রহণ মানে ভোটের পর ফলাফল গ্রহণ, সিদ্ধান্তকে স্বীকার এবং অংশগ্রহণকারীর মনোবলকে সম্মান করা।

তৃতীয়ত, রাজনৈতিক মেরুকরণের ক্ষেত্রেও বেশ কিছু পরিবর্তন ও চ্যালেঞ্জ লক্ষ করা গেছে। বিশেষ করে ইসলামিক দলগুলোর রাজনৈতিক উত্তরণ ও পথচলা নতুন মাত্রা পাচ্ছে। এই শক্তিগুলো শুধুই নির্বাচনের লড়াই নিয়ে নয়, তারা নিজেদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকেও নতুনভাবে সাজাচ্ছে, যা আগামী দিনের সংসদীয় প্রতিযোগিতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

এ ছাড়া তথ্য ও মিডিয়া পরিবেশও এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এবং এর পূর্ববর্তী সময়ে ঘটে যাওয়া আন্দোলন ও তার ডিজিটাল পরিণতি দেখিয়ে দিয়েছে যে সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক আন্দোলন ও তথ্য প্রচারণা আমাদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রকে দ্রুত পরিবর্তন করছে। এই পরিবর্তন শুধু নির্বাচনের দিনেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি নির্বাচনপ্রক্রিয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজ করবে—ভোটার সিদ্ধান্তে, প্রচারণায়, ফলাফল গ্রহণে। এখন প্রশ্ন দাঁড়ায়, এসব প্রস্তুতি, সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনের ‘বড় অর্থ কী হতে পারে’?

প্রথমত, এটি হতে পারে একটি নতুন রাজনৈতিক যাত্রার সূচনা। যদি নির্বাচন হয় অংশগ্রহণমূলক, অংশগ্রহণমূলক প্রতিদ্বন্দ্বিতার সঙ্গে, তাহলে এমন একটি রূপ তৈরি হতে পারে, যেখানে ভোট শুধু জেতার লড়াই নয়, ভোট হবে নির্বাচিত প্রতিনিধির প্রতি দায়বদ্ধতা ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতীক। সরকারের দায়িত্ব শুধু নির্বাচনের আয়োজন করে কোনো দলকে বিজয়ী করে দেওয়া নয়, বরং আগামী দিনে মানুষের জীবনে পরিবর্তন এবং রাজনৈতিক কৃষ্টি ও গতিতে পরিবর্তন আনার প্রসঙ্গ।

দ্বিতীয়ত, বিগত সময়ের নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাঠামোগত সমস্যা ছিল। আজ সেই অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নির্বাচন কমিশন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, রাজনৈতিক দল, মিডিয়া ও নাগরিক সমাজ যেন মিলিত হয়ে একটি নতুন মানদণ্ড গড়তে পারে।

তৃতীয়ত, যদি দায়িত্বশীলভাবে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তাহলে এটি হবে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পরিচয়ের পুনর্গঠন। নির্বাচনের ফলাফল শুধু দেশীয় প্রতিফলন নয়, এটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিফলিত হবে নির্বাচন অবাধ, অংশগ্রহণ ও সার্বভৌমতার দৃষ্টিকোণ থেকে। আজ বিশ্বকে দেখানোর সময় এসেছে যে বাংলাদেশের ভোটব্যবস্থা শুধু ত্রুটিপূর্ণ নয়, বরং আশাবাদও সৃষ্টি করতে পারে।

বিপরীতভাবে যদি ভোট হয় উদ্বেগ পরিপূর্ণ পরিবেশে, যদি অংশগ্রহণ কম হয়, তাহলে এই নির্বাচন হয়ে উঠতে পারে বিভাজনের উৎস, বিশ্বাসের সংকট এবং গণতান্ত্রিক ধারণার ক্ষয়ের কারণ। যেমন ‘একতরফা ভোট’, ‘আংশিক প্রতিযোগিতা’—এসব ঘটনা জাতীয় ভাবমূর্তিতে নেতিবাচক প্রতিফলন ছুড়ে দিতে পারে।

নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে এখন আর অপেক্ষা করার সুযোগ নেই, সময় এসেছে তাদের দায়িত্ব সচলভাবে নেওয়ার। বিচারিক, প্রশাসনিক ও সামাজিক প্রস্তুতি যেন দ্রুতগতিতে এগিয়ে নেওয়া হয়। নাগরিক সমাজের পক্ষে এখন দায়িত্বের সময় এসেছে। ভোটারদের শুধু শেয়ার-লাইকে থাকলে চলবে না। নির্বাচনের সত্যিকারের শক্তি শুধু ভোট হয়েছে কি না, কারা জয় পেয়েছে সেগুলোই নয়, এর সঙ্গে আরো অনেক বিষয় জড়িত রয়েছে।

পরিশেষে বলতে পারি, এই নির্বাচন আমাদের সময়-সন্ধিক্ষণের একটি চিহ্ন হতে পারে। আমরা যদি আজ দায়িত্বশীলভাবে এগিয়ে যাই, যথাযথভাবে প্রস্তুত হই, তাহলে আসন্ন নির্বাচন শুধু একটি ভোটের আয়োজন হবে না, বরং সেটি হবে একটি ‘মুহূর্ত’, একটি ‘ধাপ’ এবং একটি ‘সম্ভাবনা’, যা আমাদের রাজনীতিতে বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার পরিবেশ তৈরি করতে পারে। রাজনীতির সম্ভাবনা শুধু নির্বাচনে জয়ের জন্য নয়, সম্ভাবনা ভবিষ্যতের বাংলাদেশের রূপায়ণ। এই বাস্তবতার নাম গণতন্ত্রের টেকসই টিকে থাকা। কাজেই বলা যায়, যদি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো পরস্পরের বিরুদ্ধে না গিয়ে দেশের ভবিষ্যতের পক্ষে চিন্তা করতে পারে, তাহলে হয়তো আগামী নির্বাচনই হবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পুনর্জন্মের সূচনা।

লেখক : অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
সর্বশেষ খবর
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন