শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

গ্লোবাল সাউথ তথা পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতি প্রায়শ অন্য কোনো দেশের নীতির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। দেশগুলোর স্বাধীন-সার্বভৌম অস্তিত্ব সর্বস্বীকৃত হলেও রাজনীতি পুরোপুরি স্বাধীন হতে পারে না বা হতে চায় না। আর্থসামাজিক পরিস্থিতি, ভৌগোলিক আয়তন ও অবস্থান এবং ক্ষেত্রবিশেষে ঐতিহাসিক কারণে তুলনামূলকভাবে ছোট দেশগুলোতে দানা পাকিয়ে ওঠে প্রক্সি পলিটিক্স। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদরা কিছুটা জেনে, কিছুটা না জেনে অন্য কোনো দেশের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে সহায়তা করে। ১৯৯০ দশকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার আগপর্যন্ত দ্বিমেরু বিশ্বে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল দুনিয়ার দেশগুলো। পাকিস্তান বরাবরই ছিল আমেরিকার ছাতার নিচে। ইন্ডিয়া সমাজতান্ত্রিক দেশ না হলেও মস্কোর দিকে হেলেছিল। বাংলাদেশ পাকিস্তান আমলে আমেরিকানপন্থি, স্বাধীনতার পর মস্কোপন্থি ভায়া দিল্লি। পঁচাত্তর-পরবর্তী খোন্দকার মোশতাক আমলে আমেরিকার দিকে ঝুঁকে পড়ে বাংলাদেশের সরকার। তখন কিছু দিনের জন্য হলেও পাকিস্তানি ঝোঁক তৈরি হয়েছিল। বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে তখন পাকিস্তানপন্থি চিন্তার প্রকাশ দেখতে পাওয়া যাচ্ছিল। পরে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে রাজনীতির এই বিপজ্জনক প্রবণতা অনেকটাই রূখে দেন। ভারত ও পাকিস্তান- উভয় দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক রক্ষা করার নীতি গ্রহণ করে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এরূপ হলেও রাজনীতির মাঠে পন্থি রাজনীতি বা প্রক্সি পলিটিক্স ছিল।

নিজ দেশে বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ কতটা ভয়ানক হতে পারে সমকালীন বিশ্বে তার বহু জ্বলন্ত প্রমাণ রয়েছে। সিরিয়া, লিবিয়া ও ইরাকে মানবিক সংকট তীব্ররূপ পরিগ্রহ করেছে। গৃহযুদ্ধে ইয়েমেন বিভক্ত ও ক্ষতবিক্ষত। ইউক্রেন পরিস্থিতি সম্পর্কেও কমবেশি ধারণা আমাদের রয়েছে। ১৯৯১ সালে দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভ করলেও রাশিয়ার খবরদারি থেকে বের হতে পারেনি। রাশিয়া ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের মতো নেতা ও তাঁর অনুসারীদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের মানচিত্র থেকে ক্রিমিয়াকে ছেঁটে দখল করে নিতে সক্ষম হয়। ইয়ানুকোভিচ ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ইউক্রেনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাঁর সরকার ইউক্রেনের জনগণের পরিবর্তে মস্কোর স্বার্থকেই প্রাধান্য দিতে শুরু করেছিল। আর স্বশাসিত ক্রিমিয়ায় ছিলেন সের্গেই আকসেনভের মতো মস্কোর দালাল প্রক্সি পলিটিশিয়ানের দল। এরা তথাকথিত গণভোটের মাধ্যমে রাশিয়াকে ক্রিমিয়া ভূখণ্ডটি উপহার দেওয়ার পক্ষপাতী ছিল। এরাই গোপনে ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে ডেকে নিয়ে এসেছিল। সের্গেই আকসনভের রাজ্য সরকার ও রাশিয়ার সৈন্যদের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত তথাকথিত গণভোটে দেখানো হয়েছিল, ক্রিমিয়ার ৯০ শতাংশেরও বেশি ভোটার ইউক্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় এবং তারা রুশ ফেডারেশনে যোগ দেওয়ার পক্ষপাতী। ফলে ক্রিমিয়া রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক সমাজ ক্রিমিয়ার এই গণভোটের বৈধতা স্বীকার করে না।

"প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ"

বস্তুত ইউক্রেনের আজকের যে সংকটজনক পরিস্থিতি তার মূলে রয়েছে প্রক্সি পলিটিক্সের অভিশাপ। মার্কিন-সোভিয়েত শীতল যুদ্ধের সময়কার তৃতীয় বিশ্ব তথা বর্তমান গ্লোবাল সাউথের অনেক দেশের জনগণের ভাগ্য বিড়ম্বনার দায় পন্থি বা প্রক্সি পলিটিক্সের সর্বাধিক। এই ধারার রাজনীতি যারা করেন, তারা নিজের দেশকে অন্য কোনো দেশের ক্লায়েন্ট স্টেটে পরিণত করতে চায়। কখনো কখনো ক্রিমিয়ার নেতাদের মতো নগ্ন দালালের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে এরা কুণ্ঠা বোধ করে না। এরা জনগণকে বিভ্রান্ত করে। সেটা করতে ব্যর্থ হলে বিভক্ত করে।

এই জায়গাটায় আফগানিস্তান প্রসঙ্গে খানিকটা আলোকপাত করা বাঞ্ছনীয় মনে করি। আফগানিস্তানে সংকটের শুরু ১৯৭৮ সালে বহিঃশক্তি প্রভাবিত কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নূর মোহাম্মদ তারাকির ক্ষমতা গ্রহণের মধ্য দিয়ে। আফগানিস্তানে এই বিপ্লবের নাম দেওয়া হয়েছিল সাউর (Saur revolution) বিপ্লব নামে। পশতু বর্ষপঞ্জিকায় সাউর একটি মাসের নাম, যেটা ইংরেজি মে মাসে এসে থাকে। সহজভাবে বললে সেটা ছিল মে বিপ্লব। সেই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয় সমমনা দুটি দল। নূর মোহাম্মদ তারাকি ও হাফিজুল্লাহ আমিনের নেতৃত্বাধীন খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি। আফগানিস্তানের তখনকার প্রেসিডেন্ট দাউদ খানকে সপরিবার হত্যা করে ক্ষমতা দখল করেন নূর মোহাম্মদ তারাকি। তারাকির খালক্ব পার্টি ও বাবরাক কারমালের পরচম পার্টি মিলে গঠন করা হয় আফগানিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি। যার ইংরেজি নাম দেওয়া হয়েছিল পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি অব আফগানিস্তান (পিডিএ)। ক্ষমতা গ্রহণের এক বছরের মাথায় তারাকিকে হত্যা করে ক্ষমতা কেড়ে নেন তারই সহচর হাফিজুল্লাহ আমিন।

হাফিজুল্লাহ আমিনের ওপর সোভিয়েত নিয়ন্ত্রণ কিছুটা শিথিল হয়ে আসার উপক্রম হলে দৃশ্যপটে আসেন বাবরাক কারমাল। তার আগেই সোভিয়েত সৈন্য আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালায়। মস্কোর শতভাগ পুতুল বাবরাক কারমাল। তা সত্ত্বেও মিখাইল গর্বাচেভ মস্কোর ক্ষমতায় বসে বাবরাক কারমালকে সরিয়ে ১৯৮৬ সালে কাবুলের ক্ষমতায় বসায় ড. নজিবুল্লাহকে। এরই মধ্যে গর্বাচেভ শুরু করেন পেরোস্ত্রইকা (পুনর্গঠন) ও গ্লাসনস্ত (সংস্কার) কর্মসূচি। ফলে ড. নজিবুল্লাহর পুতুল সরকারের প্রয়োজনীয়তাও ফুরিয়ে যায়। কাবুলে সোভিয়েত সাহায্য হ্রাস পায়। ১৯৮৯ সালে সোভিয়েত সৈন্যদের আফগানিস্তান থেকে তুলে নেওয়া হয়। ড. নজিবুল্লাহর পাপেট সরকার এতিম সরকারে রূপ লাভ করে।

সোভিয়েত আগ্রাসন ও কাবুলের ক্রীড়নক সরকারগুলোর সঙ্গে যুদ্ধরত তালেবান (ছাত্র) মুজাহিদরা খুব সহজেই কাবুল দখল করে নেয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটার পরও নজিবুল্লাহ তালেবানদের সঙ্গে সমঝোতা করে টিকে থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কুলিয়ে উঠতে পারেননি। তালেবান মুজাহিদরা কাবুলের ক্ষমতা দখল করে নিলে ড. নজিবুল্লাহ পালিয়ে জাতিসংঘ দপ্তরে আশ্রয় নেন। জাতিসংঘ দপ্তরের কম্পাউন্ডে তিনি ও তাঁর ভাই প্রায় চার বছর গৃহবন্দি ছিলেন। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি। ১৯৯৬ সালে মোল্লা ওমর তালেবান সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করলে ২৭ সেপ্টেম্বর তালেবান বাহিনী জাতিসংঘ কম্পাউন্ডের ভিতর থেকে ড. নজিবুল্লাহ ও তাঁর ভাই আহমদকে টেনেহিঁচড়ে বের করে আনে এবং নির্দয়ভাবে হত্যা করে। হত্যার পর শহরের মাঝখানে একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে ড. নজিবুল্লাহর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়। তালেবানদের দাবি, সেটা ছিল গণ আদালতের বিচার। কিন্তু বিশ্বসমাজ এহেন তালেবানি বর্বরতা সমর্থন করেনি।

তালেবানরা ক্ষমতায় এসে আফগানিস্তানের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা করে। অভিযোগ রয়েছে, তালেবান সরকারের আশ্রয়ে থেকেই আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আমেরিকার ট্রেড সেন্টার টুইন টাওয়ারে হামলা পরিচালনা করে। টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডি বদলে দেয় ভূরাজনীতির চালচিত্র। আবারও ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে আফগানিস্তানের। পাশ্চাত্য জোট কাবুলে হামলা চালায়। কাবুলে মোল্লা ওমরের তালেবান সরকারের পতন ঘটে। মোল্লা ওমরের কী পরিণতি হয়েছিল, তা আজও জানা যায়নি। কাবুলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘ বাহিনী ঘাঁটি স্থাপন করে। তাদেরই তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনেক ইতিহাস।

অবশেষে মসনদে বসে আশরাফ ঘানির তথাকথিত নির্বাচিত সরকার। ২০২১ সালে আবার তালেবান। আমেরিকার পরোক্ষ সমর্থনে তালেবান বাহিনী পুনরায় কাবুল দখল করে নিল। পালিয়ে গেলেন আশরাফ ঘানি। স¥রণযোগ্য নব্বই দশকে তালেবান মুজাহিদরা সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ওয়াশিংটনের ভরপুর সাহায্য পেয়েছে। মোটকথা তালেবানের জন্মদাতা আমেরিকা। আমেরিকাই তাদের ধ্বংস করেছিল। আবার এই আমেরিকাই তালেবানকে ফিরিয়ে এনেছে। মাঝখান থেকে ভাগ্যবিপর্যয় ঘটেছে কিছুসংখ্যক প্রক্সি পলিটিশিয়ানের, যারা আফগানিস্তানকে বানিয়েছিল, কখনো আমেরিকার, কখনো সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্লায়েন্ট স্টেট। কাবুলে প্রতিষ্ঠা করেছিল আমেরিকা কিংবা সোভিয়েতের পুতুল সরকার।

প্রক্সি পলিটিক্স শেষ বিচারে কখনো কোনো জাতির ভালো করতে পারে না। এই শ্রেণির রাজনীতিবিদের হাতে পড়ে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল কত দেশে যে অশান্তির আগুন জ্বলছে তার ইয়ত্তা নেই। এরা সব সময় মুখে বড় বড় কথা বলে। হাজির করে নানান তত্ত্ব। নতুন নতুন কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করে। রুদ্ধ করে দেয় জাতীয় ঐক্য ও অগ্রসরতার পথ। এদের বিষয়ে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা, অবলম্বন করা দরকার সর্বোচ্চ সতর্কতা।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
সর্বশেষ খবর
জবি ভর্তি পরীক্ষা এবার শুধু এমসিকিউ, হবে চার শহরে
জবি ভর্তি পরীক্ষা এবার শুধু এমসিকিউ, হবে চার শহরে

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন