♦ গোপাল একবার বাইরে বেড়াতে গিয়েছিল। সেখানে গিয়েই অসুখে পড়ে গিয়ে বিভ্রাট। সেখানকার লোকজন তখন তাকে একটি হাসপাতালে দিয়ে আসে। বিদেশ বিভূইয়ে তাই সেখানে জানাশোনা লোক ছিল না তার। রোজগারপত্র না থাকায় অনেক ধার-টার হয়েও গেল সেখানে। সেই হাসপাতালে এক বৃদ্ধা তার ছেলেকে রোজ দেখতে যান। তিনি লক্ষ করেন, সব রোগীকেই কেউ না কেউ দেখতে আসে, খাবার নিয়ে আসে কিন্তু সামনের একজন রোগীকে কেউ দেখতে আসে না বা কিছু মিষ্টিও তার জন্য আনে না। অনেক দিন বাদে তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাছা তোমাকে কি কেউ দেখতে আসে না? বাড়ি থেকে কেউ কিছু নিয়েও আসে না দেখছি।
গোপাল বলল, একটু আগে একজন এসেছিল। সে পাওনাদার, টাকা পাবে, তার তাগাদা দিতে। আর আমি টেসে গিয়ে তার পাওনা ফেঁসে গেল কিনা চোখে চোখে রেখে খবর নিতে।
♦ জরিনা বলছে মফিজকে, শোনো, আমাকে বিয়ে করতে হলে তোমাকে অনেক কিছু ত্যাগ করতে হবে।
মফিজ : যেমন?
জরিনা : এই যেমন রাত করে বাসায় ফেরা, তাস খেলা, ধূমপান করা...
মফিজ : আপাতত বিয়ের চিন্তাটাই ত্যাগ করলাম।
♦ প্রেমিক : তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি। প্রেমিকা : কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নেই না।
♦ মোরগ : এই শোনো!
মুরগি : আমাকে বলছেন?
মোরগ : হ্যাঁ, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মুরগি : সত্যি? তুমি আমার জন্য সবকিছু করতে পার? তাহলে কষ্ট করে একটা ডিম পেড়ে দেখাও না!