যারা অনেক দিন দেশি সিনেমা দেখেন না, তাদের বিখ্যাত সব ডায়ালগ মনে করিয়ে দিচ্ছেন- তাসলিমা নীলু
♦ চৌধুরী সাহেব, টাকা দিয়ে আপনি সব কিনতে পারলেও আমার ভালোবাসা কিনতে পারবেন না।
♦ বাঁচাও! বাঁচাও! ছেড়ে দে শয়তান! তোদের কি মা-বোন নেই?
♦ এই ছাড়ো না, কেউ দেখে ফেলবে তো।
♦ চৌধুরী সাহেব, আমরা গরিব হতে পারি...
♦ মেমসাহেব, আপনারা বড়লোক, আমরা গরিব। ভালোবাসা আপনাদের কাছে খেলনা, খেলা শেষে ছুড়ে ফেলে দেন।
♦ তোর এত্ত বড় স্পর্ধা, সামান্য ট্যাক্সি ড্রাইভার হয়ে আমার মেয়ের দিকে চোখ দিস।
♦ এই নির্জন বনে তোকে কে বাঁচাবে সুন্দরী?
♦ তুমি এইখানে, আর ওই দিকে তোমার মাইয়া নদীর ঘাটে গফুরের লগে ফস্টিনস্টি করতাছে।
♦ ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করে লাভ নেই। এমন কাজ করব, যাতে সাপও মরবে কিন্তু লাঠি ভাঙবে না।
♦ মানিক, ও-ই তোর হারিয়ে যাওয়া ছোট ভাই রতন।
♦ ডাক্তার সাহেব, আমি সব দেখতে পাচ্ছি! আমি সব দেখতে পাচ্ছি!
♦ আপনাকে কী বলে যে ধন্যবাদ দেব, সময়মতো আপনি না এলে আজ আমার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেত।
♦ তোর সাহস তো কম না, বামন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়াস। জানিস, তোর ওই হাত আমি কেটে ফেলতে পারি?
♦ কে আছিস। আমার চাবুক নিয়ে আয়। চাপকে আমি ওর পিঠের চামড়া তুলে নেব।
♦ মা, আমার সব মনে পড়ে গেছে। আমার স্মৃতি ফিরে এসেছে, মা।
♦ ওই চৌধুরীই তোর বাবাকে খুন করেছে। যা, পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নে! এইটা তোর মায়ের আদেশ!
♦ রাজা ভাইয়া, লস্করের লোকজন প্রিয়া ম্যাডামকে বাগানবাড়িতে ধরে নিয়ে গেছে।
নায়ক : লস্কর...র...র...র...
♦ (নায়িকা বউ হয়ে আসার প্রথম সকালে) মা, আজ থেকে আপনার ছুটি, রান্নাঘরের সব দায়িত্ব এখন থেকে আমার।
♦ (শ্বশুরবাড়িতে মেয়ের দুরবস্থা দেখে বাড়িতে এসে) শাহানা, তোমার মেয়ে খুব ভালো আছে। খুব সুখে আছে। ওরা তোমার মেয়েকে রাজরানী করে রেখেছে। কত্ত আদর-যতœ করল। আমাকে তো আসতেই দিতে চায়নি।
♦ ছেড়ে দে শয়তান...
♦ আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। অপরাধীর বিচার করার জন্য আদালত আছে।