বাবা : কিরে, তোর পরীক্ষার রেজাল্ট কী?
ছেলে : আমি অংক ছাড়া অন্য সব বিষয়েই ফেল করেছি।
বাবা : তার মানে অংকটা তুই ভালোই বুঝিস, তাই না?ছেলে : না, বাবা। আসলে আমি অংকের পরীক্ষাই দিইনি।
প্রথম ব্যক্তি : এই নে, ১০ টাকা দিচ্ছি। মোড়ের দোকান থেকে কিছু কিনে খেয়ে নিস। কিন্তু তোর এই দৈন্য দশার কারণ কী?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : আমিও আপনার মতো ছিলাম কিনা! যে চাইত তাকেই টাকা দিয়ে দিতাম!
সংগ্রহ : জাকিয়া জান্নাত, রাজশাহী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, হেলেনাবাদ, শ্রেণি : নবম
শিক্ষক : বলতো, এখন বৃষ্টি হচ্ছে, এটার ভবিষ্যৎ কাল কী?
ছাত্র : একটু পর কারেন্ট চলে যাবে।
সংগ্রহ : রাফিউল করিম রাফি,
বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম।
ছেলে : বাবা, তুমি আমার রেজাল্ট কার্ডে সিগনেচারের বদলে আঙ্গুলের ছাপ দিলে কেন?
বাবা : তুমি পরীক্ষায় যা নম্বর পেয়েছ, আমি চাই না তোমার ক্লাস টিচার জানুক যে, তোমার বাড়িতে শিক্ষিত লোকজন আছে।
সংগ্রহ : আয়েশা সিদ্দিকা, শ্রেণি দশম, গোবরা পার্ব্বতী বিদ্যাপীঠ, গোবরা, নড়াইল।
বল্টু গেছে ডাক্তারের কাছে-
বল্টু : ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে।
ডাক্তার : হুম, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল?
বল্টু : আমি আমার শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠাৎ ফোন এলো। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।
ডাক্তার : বুঝলাম। কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে?
বল্টু : লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল!
সংগ্রহ : মো. রাজু শেখ, জরুন, কোনাবাড়ী, গাজীপুর।