সোমবার, ২৫ জুলাই, ২০২২ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

ক্লাস ওয়ানের সুমনকে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, ‘সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?’

সুমন : হাতি স্যার!

শিক্ষক : কীভাবে?

সুমন : দেখেন না স্যার, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাঁত বের করে রাখে।

 

 

একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে প্রশ্ন করলেন, ‘বলো তো, এই আংটিটা গলে যাবে কি না?’

ছাত্র : গলবে না স্যার।

শিক্ষক : গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলো তো, কেন গলবে না?

ছাত্র : স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে গলে যেত, তাহলে আপনি কখনই সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।

 

 

শিক্ষক : মন্টি, বলো তো হাসা এর ইংরেজি প্রতিশব্দটি কী?

মন্টি : লাফ।

শিক্ষক : তাহলে হাসাহাসির ইংরেজি কী হবে?

মন্টি : লাফালাফি স্যার!

সংগ্রহ : মো. রোমান মিয়া (মুস্তাফিজ) প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, অনার্স চতুর্থ বর্ষ, গফরগাঁও সরকারি কলেজ, ময়মনসিংহ।

 

 

এক জ্যোতিষী তার বন্ধুর সঙ্গে গল্প করছিল। তিনি তার বন্ধুকে বলছেন-

জ্যোতিষী : জ্যোতির্বিদ্যা আসলে নিখুঁত বিজ্ঞান।

বন্ধু : কীভাবে?

জ্যোতিষী : হ্যাঁ, দেখবি রাশিচক্রে যা বলা হয়, সবই ফলে। শুধু কবে, কোথায়, কার সঙ্গে সেটা কেউ বলতে পারে না।

 

 

নতুন এক গয়নার দোকানের মালিক সিদ্ধান্ত নিলেন তার দোকানের বিজ্ঞাপন শহরের প্রতিটি বিবাহিত নারীর কাছে পৌঁছে দেবেন। তিনি বিজ্ঞাপনগুলো খামে ভরে তাদের স্বামীদের নামে পাঠিয়ে দিলেন আর খামের ওপরে লিখে দিলেন- ব্যক্তিগত ও অতি গোপনীয়।

 

 

শিক্ষক : পল্টু, মনে করো, তুমি জাহাজে করে যাচ্ছ। এমন সময় প্রচন্ড ঝড় আর বৃষ্টি। কী করবে তুমি?

পল্টু : স্যার, আমি দ্রুত নোঙর ফেলব।

শিক্ষক : ধরো, একটু পর আবারও ঝড়! বৃষ্টি! কী করবে তুমি?

পল্টু : স্যার, আমি আবারও নোঙর ফেলব।

শিক্ষক : আবারও ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে?

পল্টু : আবারও নোঙর ফেলব!

শিক্ষক : তুমি এত নোঙর পাও কই?

পল্টু : স্যার, আপনি এত ঝড়-বৃষ্টি পান কই?

সংগ্রহ : সীমা আক্তার সাথী,  প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, অনার্স চতুর্থ বর্ষ, গফরগাঁও সরকারি কলেজ, ময়মনসিংহ।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর