► মার্কেটে কেনাকাটার সময় এক ভদ্রমহিলাকে বলছেন এক লোক, ‘এই যে শুনুন।’
ভদ্রমহিলা : বলুন
লোক : এখানে এসে আমি আমার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছি। আমি কি আপনার সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারি?
ভদ্রমহিলা : স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলেছেন তো আমার সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন কেন?
লোক : না মানে... আমি লক্ষ্য করেছি, যখনই আমি কোনো অপরিচিত নারীর সঙ্গে কথা বলতে নিই, তখনই কোথা থেকে যেন আমার স্ত্রী এসে হাজির হয়!
► রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটতে থাকা এক লোকের গায়ে লেগে গেল গাড়িটা। গাড়ির ভদ্রলোক রেগেমেগে বেরিয়ে এলেন গাড়ি থেকে।
: দোষ আপনারই। গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা আমার ১০ বছরের।
: মুখ সামলে কথা বলুন। অভিজ্ঞতা আমারও কম না। আমি ৫০ বছর ধরে রাস্তায় হাঁটছি।
► বিজ্ঞানীরা বরাবরই কিছুটা ভুলোমনা হয়ে থাকেন, তবে এদিক থেকে আইনস্টাইন বোধ হয় একটু বেশিই এগিয়ে আছেন!
একবার আইনস্টাইন ট্রেনে চড়ে যাচ্ছিলেন। চেকার এসে টিকিট দেখতে চাইলেন। কিন্তু আইনস্টাইন কিছুতেই টিকিট খুঁজে পাচ্ছিলেন না। শুধু বিড়বিড় করে বলছিলেন, ‘কোথায় যে রাখলাম টিকিটটা।’
চেকার বললেন, ‘স্যার, আমি আপনাকে চিনতে পেরেছি। আপনি নিশ্চয়ই টিকিট কেটেই উঠেছেন। আপনাকে টিকিট দেখাতে হবে না।’
আইনস্টাইন চিন্তিত মুখে বললেন, ‘না না! ওটা তো খুঁজে পেতে হবে! না পেলে জানব কী করে, আমি কোথায় যাচ্ছিলাম!’
► এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে বলল, তুমি মেয়েদের ব্যাপারে কীভাবে জানবে? তুমি তো বিয়েই কর নাই।
দ্বিতীয় বন্ধুর উত্তর, কী যে বল! মেয়েদের ব্যাপারে জানি বলেই তো বিয়ে করি নাই।
► লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন কামাল, বিয়ে করার পরপরই আমি জানতে পেরেছি, সুখ কী জিনিস। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে!
সংগ্রহ : মেরিনা আক্তার, আক্কেলপুর, জয়পুরহাট।