► কে বেশি বিচক্ষণ, তা নিয়ে তর্ক চলছে বানর আর তোতাপাখির মধ্যে। বানর বলল, ‘অবশ্যই আমি বেশি বিচক্ষণ। লক্ষ করে দেখো, দেখতে আমি প্রায় মানুষের মতো। মানুষের মতো হাঁটতেও পারি।’
‘তা না হয় বুঝলাম,’ বলল তোতাপাখি, ‘কিন্তু আমি তো মানুষের মতো কথা বলতে পারি। তুমি পারো?’
‘পারি না মানে! এতক্ষণ ধরে আমি কী করলাম?’
► প্রথম বন্ধু : জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধু : আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!
► চিঠি পোস্ট করতে পোস্ট অফিসে গেছে নিতু।
কর্মকর্তা : চিঠিটা যদি দ্রুত পৌঁছাতে চান, খরচ পড়বে ৪০ টাকা। আর যদি স্বাভাবিক নিয়মেই পাঠাতে চান, তাহলে খরচ পড়বে ৫ টাকা।
মিতু : সমস্যা নেই, আমার তেমন কোনো তাড়া নেই। প্রাপক তার জীবদ্দশায় চিঠিটা পেলেই হলো।
কর্মকর্তা : তাহলে আপনাকে ৪০ টাকাই দিতে হবে!
► মেয়ের বাবা : বেয়াই সাহেব আপনি তো বলেছিলেন আপনার ছেলে স্বর্ণের খাটে ঘুমায় কিন্তু এটা তো দেখছি কাঠের?
ছেলের বাবা : ঠিকই দেখছেন। এটা আমার বড় মেয়ের স্বর্ণের খাট। মেয়েটার বিয়ে হয়ে যাওয়ায় এই খাটে আমার ছেলেই ঘুমায়।
► পৃথিবীতে সব কিছুর দাম বেড়েছে কিন্তু কেরোসিনের দাম বাড়েনি কেন?
বন্ধুর কাছে আরেক বন্ধু জানতে চাইল। বন্ধু উত্তর দিল, সারা পৃথিবীর অবস্থাই তো কেরোসিন। দাম বাড়ার আর কী আছে।
► ওস্তাদ চোর তার শিক্ষানবিশ চোরকে হাতে-কলমে শিক্ষা দিতে এক গৃহস্থবাড়িতে ঢুকেছে চুরি করতে।
অনেক কায়দা করে ঘরে ঢুকে অন্ধকার কিছু একটার ধাক্কা লেগে শব্দ হলো, ঠং।
গৃহস্থ ঘুমের ঘোরে বলে উঠলেন, কে রে?
ওস্তাদ চোর সঙ্গে সঙ্গে বিড়ালের গলা নকল করে ডেকে উঠল, ম্যাঁও। গৃহস্থ বিড়াল ভেবে আবার চোখ বুজলেন।
এরপর শিক্ষানবিশ চোরের হাতে লেগে কী একটা পড়ে ঝন ঝন শব্দ করে উঠল।
গৃহস্থ আবার বললেন, কে রে? কে ওখানে?
শিক্ষানবিশ চোর সঙ্গে সঙ্গে বুদ্ধি করে বলল, জনাব, আমিও বিড়াল।
► রাসেলের উচ্চতা পাঁচ ফুট। সে গেছে পাত্রী দেখতে।
পাত্রীর বাবা জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, তোমার উচ্চতা কত?’
রাসেল বলল, ‘পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি।’
পাশ থেকে তার মা খোঁচা দিয়ে ফিসফিস করে বললেন, ‘চুপ কর বোকা, এটা ফেসবুক না।’