রহস্যময় বিজ্ঞানের কেন্দ্রবিন্দুর আশ্চর্য
খেলার ভেতর মেঘ মৃত্তিকা মানুষ ও মহাবিশ্ব দোলে,
জীবন ও দর্শনের গোপন দরজা খুলে যায়,প্রাচীন পিরামিডগুলো নীলিমায় দাঁড়িয়ে যেন কি কথা ভাবে?
শরতের মেঘগুলো শৈশবের তুলা মিঠাইর মতো ভেসে চলে আনন্দে
ঐ মেঘ রজনীগন্ধা হাতে নিয়ে আমাকে ডাকে,
ফুল ফসলের মাঠ পেরিয়ে ছুটে চলি সমুদ্রের দিকে,
আকাশের নীলে ঘুড়িগুলো লুকোচুরি খেলে,
রুপালি পালকি যেন দুলে দুলে হুমনা হুমনা
বলতে বলতে অন্য আকাশে যায়,
শরতের মেঘ রূপকাথার গল্প যেন শোনায়,
হরিণগুলো জোছনায় দৌড়ায়,
কাশ্মীরী যুবতীর সিল্কের ওড়না ওড়ে; বলে আই লাভ ইউ—
শরতের বিকেল যেন গোল্লাছুট খেলা,
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির ভেতর, সন্ধ্যা যেন নীড়ে ফেরা পাখির আনন্দ ধ্বনি,
শরতের পূর্ণিমা যেন লাইলী মজনুর প্রেম, নাইট ক্লাবে বিরতিহীন বল ড্যান্স
শরতের ঐ মেঘ যেন জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত,
শান্তির জন্য যাচ্ছে জাতিসংঘ হেডকোয়ার্টারে
শরতের রূপ দেখে আমি মুগ্ধ
সহস্র বছর ধরে জাদুর বাঁশি দিয়ে সে আমাকে ডাকে।