শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০২০

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মস্মরণ

ছিন্নপত্রাবলীতে নদীবন্দনা

তুহিন ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ছিন্নপত্রাবলীতে নদীবন্দনা

রবীন্দ্রশিল্পজগৎ সুদূর বিস্তৃত। এই বিস্তৃতি নির্মাণের কালে রয়েছে পূর্ববঙ্গে তার যাপিত জীবনের অমোঘ প্রভাব। পূর্ববঙ্গে আসার পূর্বে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবন অনেকটাই ছিল তার বাসাকেন্দ্রিক। ডেঙ্গু জ্বরের প্রবল সংক্রমণ শুরু হলে তারা কলকাতায় গঙ্গার ধারে পেনেটির বাগানবাড়িতে কিছুদিনের জন্য ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনে তখন কিছুটা বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে পরিচয় ঘটে। পূর্ববঙ্গে জমিদারি দেখতে আসার আগেও তিনি কয়েকবার বাড়ির বাইরে গিয়েছিলেন বটে, সেগুলো তার জীবনব্যাপী প্রভাবক হয়ে উঠতে পারেনি। পূর্ববঙ্গের সঞ্চিত অভিজ্ঞতার মধ্যে নদী অনেকখানি স্থানজুড়ে আছে। পূর্ববঙ্গে তার জীবন এবং নদী ভিন্ন সুরে গাঁথা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনে নদীর প্রভাব অন্তহীন। নিজের লেখায় বারবার করে তিনি নদীর কথা বলেছেন। নদীপারের জীবন বিচিত্রভাবে উঠে এসেছে তার লেখনীতে। ১৮৯০ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদারি দেখার জন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহ, রাজশাহীর পতিসর এবং সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুরে আসেন। তিনি কয়েক বছর এখানে ছিলেন। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে তার নিত্যদিনের সঙ্গে নদী জড়িয়ে ছিল। শিলাইদহ, পতিসর, শাহাজাদপুর তিনটি স্থানের আবাস ছিল নদীর কাছেই। এসব স্থানের যোগাযোগ ব্যবস্থাও ছিল নদীভিত্তিক। ছিন্নপত্রাবলীতে লিখিত তার দিনলিপির যে বর্ণনা পাওয়া যায় তাতে অবাক হতে হয় নদীর প্রতি তার গভীর সম্পর্ক দেখে। ছিন্নপত্রাবলীতে তার প্রায় সব লেখায় তাই নদী প্রসঙ্গ এসেছে অনিবার্যভাবে।

নদীকে যে কতভাবে দেখছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তা ছিন্নপত্রাবলীর লেখাগুলো একেকটি প্রমাণপত্র। নদী, নদীকেন্দ্রিক জীবন, নদীকেন্দ্রিক সংস্কৃতি তার লেখায় দৃশ্যমান হয়ে আছে। ভোরের নদী, দুপুরের নদী, বিকেলের নদী, সন্ধ্যার নদী, অন্ধকার রাতের নদী, জোছনার নদী সবটাই তিনি দেখেছেন নিখুঁত শিল্পীর চোখে। ষড়ঋতুতে নদী কত বিচিত্র হয়ে উঠে তার ঋতুভেদে বর্ণনা দেওয়া আছে। নদীর রূপ বারো মাস অভিন্ন থাকে না। ঋতুভেদে আসে পরিবর্তন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেহেতু নদীর প্রতিদিনের রূপ দেখেছেন তাই সেসব তুলেও এনেছেন। একটি বিষয় উল্লেখ করার মতো- তিনি যে নদীর রূপ বর্ণনা করার জন্য ছিন্নপত্রাবলীতে পূর্ববঙ্গের স্মৃতিমালা লিপিবদ্ধ করেছেন তা নয়। তারপরও সেই লেখার প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে দেখা দিয়েছে নদী। নিজের উপলব্ধির সঙ্গেই মিশেছিল নদীবোধ।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনে পূর্ববঙ্গের প্রভাব তীব্রতর। তার লেখায় সেই প্রভাব স্পষ্ট। তার লেখায় পূর্ববঙ্গের জীবন বারংবার উঠে এসেছে। তার কথাশিল্পে, গানে, কবিতায় রূপায়িত হয়েছে পূর্ববঙ্গের জীবন। তার প্রত্যক্ষ করা জীবন মানেই নদীবিধৌত জনপদ। ফলে সেসব লেখায় কখনো নদী প্রত্যক্ষভাবে কখনো দৃশ্যের আড়ালে থেকে উঠে এসেছে নদী।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নৌপথে শিলাইদহ, শাহাজাদপুর, পতিসর যাওয়া-আসা করেছেন। পথে পথে অনেক দিন নৌকা নোঙর করে রাত্রযাপন করতে হয়েছে। কখনো কখনো দিনের পর দিন নৌকায় থেকেছেন। নৌকা থেকে দেখেছেন নদীপারের মানুষের জীবন। সেই জীবনের বিশদ বর্ণনা আছে ছিন্নপত্রে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনে নদী কতটা প্রভাব ফেলেছিল যে তিনি শেষ জীবনে জন্মদিনে কাব্যগ্রন্থের ২৮ সংখ্যক কবিতায় লিখেছেন- ‘নদীর পালিত এ জীবন আমার।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনের সঙ্গে নদী একাকার হয়ে ছিল। একদিন তিনি ইছামতী নদী হয়ে পদ্মা দিয়ে নৌপথে ফিরছিলেন। পথে সন্ধ্যা হয়ে আসছিল। আকাশের অবস্থাও ভালো ছিল না। এমন দিনের বর্ণনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যা বলেছেন তাতে রবীন্দ্রনাথের নদীর প্রতি গভীর টান উপলব্ধি করা যায়। তিনি লিখেছেন- “মাঝি জিজ্ঞাসা করলে বোট চরের কাচারীঘাটে রাখব কি? আমি বল্লুম না, পদ্মা পেরিয়ে চল্।- মাঝি পাড়ি দিলে, -বাতাস বেগে বইতে লাগ্ল, পদ্মা নৃত্য করতে লাগ্ল, পাল ফুলে উঠ্ল, দিনের আলো মিলিয়ে এল, আকাশের ধারের মেঘগুলি, ক্রমে আকাশের মাঝখানে ঘনঘটা করে জমে গেল, চারদিকে পদ্মার উদ্দামচঞ্চল জল করতালি দিচ্চে- সম্মুখে তীরে নীল মেঘস্তূপের নীচে পদ্মাতটের নীল বনরেখা দেখা যাচ্ছে- নদীর মাঝখানে আমাদের বোট ছাড়া আর একটিও নৌকো নেই- তীরের কাছে দুই একটি জেলে ডিঙি ছোট ছোট পাল উড়িয়ে গৃহমুখে চলেছে,- আমি যেন প্রকৃতির রাজার মত বসে আছি আর আমাকে তার দুরন্ত ফেনিলমুখ রাজ-অশ^ সনৃত্যগতিতে বহন করে নিয়ে চলেছে।”

প্রচ- প্রতিকূলতাতেও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নদীযাত্রা যেন উপভোগই করতেন। নয়তো কোনো উৎকণ্ঠা ছাড়াই নিজেকে এমন মুহূর্তে প্রকৃতির রাজা ভাবা অসম্ভব। প্রকৃতির কতটা গভীরে পৌঁছলে নিজেকে প্রকৃতির ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তারের কথা চিন্তা করা যায়। প্রকৃতি যেন তার অধীন হয়ে গেছে। আর তার এই ভাবনার মূলে প্রকৃতির অন্যতম অনুষঙ্গ নদী। ছিন্নপত্রাবলী সূত্রেই জানা যায়, নদী তাকে কেন এত টানে। নদী যে বয়ে চলে এই বয়ে চলার সৌন্দর্যই তাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কখনো কখনো নদীকে চরিত্র হিসেবে কল্পনা করেছেন। নদীর কথা এমনভাবে লিখেছেন যে নদীও একটি জীবন্ত সত্তা। নদীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার নিরিখে সেই নদীর ভাবকে তিনি ভাষায় রূপ দিয়েছেন। একটি ছোট্ট নদীর কথা তিনি লিখেছেন এভাবে- “একটা ছোট্ট নদী আছে বটে কিন্তু তাতে কানাকড়ির স্রোত নেই সে যেন আপন শৈবালদামের মধ্যে জড়ীভূত হয়ে অঙ্গবিস্তার করে দিয়ে পড়ে পড়ে ভাব্ছে যে যদি না চল্লেও চলে তবে আর চলবার দরকার কি?”

কখনো কখনো কল্পনায় নদী-বৃক্ষ-আকাশ-বাতাস-আলো মিলে গড়ে ওঠা পৃথিবীকেই একটি মানুষের মতো জ্ঞান করেছেন। রবীন্দ্রভাষ্যে- “এই ভরা নদীর ধারে বর্ষার জলে প্রফুল্ল নবীন পৃথিবীর উপর শরতের সোনালি আলো দেখে মনে হয় যেন আমাদের এই নবযৌবনা ধরণীসুন্দরীর সঙ্গে কোন্ এক জ্যোতির্ম্ময় দেবতার ভালবাসা চল্চে- তাই এই আলো এবং বাতাস, এই অর্দ্ধ উদাস অর্দ্ধ সুখের ভাব, গাছের পাতা এবং ধারে ক্ষেতের মধ্যে এই অবিশ্রাম স্পন্দন, জলের মধ্যে এমন অগাধ পরিপূর্ণতা, স্থলের মধ্যে এমন শ্যামশ্রী, আকালে এমন নির্মল নীলিমা।” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই বর্ণনার পরেই কলকাতার সৌন্দর্যকে তুচ্ছ বলে জ্ঞান করেছেন। নদীতীরের শরৎসৌন্দর্য কবির জীবনে নতুন রঙ লাগিয়ে দিচ্ছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে ধীরে ধীরে পূর্ববঙ্গের গভীর সৌন্দর্যে অবগাহন করেছেন, তিনি যে নগরসৌন্দর্যের পরিবর্তে নদীবিধৌত গ্রামীণ সৌন্দর্যের প্রেমে পড়েছেন তারই প্রকাশ এখানে লক্ষ করা যায়।

বর্ষায় গড়াই নদীকে কবির কাছে মনে হয় ‘লেজ-দোলানো কেশর-ফোলানো বুনো ঘোড়া’। পদ্মাকে মনে হয়- “সে মেয়ে বোধ হয় একেবারে উন্মাদ হয়ে ক্ষেপে নেচে বেরিয়ে চলেছে, সে আর কিছুর মধ্যেই থাকতে চায় না। তাকে মনে করলে আমার কালির মূর্ত্তি মনে হয়-নৃত্য করচে, ভাঙচে, এবং চুল এলিয়ে দিয়ে ছুটে চলেছে।” নদীকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিবিড়ভাবে পাঠ করেছেন। তার বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে মিলিয়ে বিভিন্ন চরিত্রকে এক করে দেখেছেন।

পদ্মাকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশেষভাবে ভালোবাসতেন। পদ্মার বুকে ভাসতে ভাসতে, পদ্মাকে অবলম্বন করে প্রকৃতির রূপ আস্বাদন করতে করতেই পদ্মার প্রতি গভীরভাব অনুরক্ত ছিলেন তিনি। পদ্মাকে নিয়ে তার ভয় হতো পদ্মা তার কাছে পুরনো হয়ে ওঠে কি-না। পদ্মাকে কবি সবসময় নতুন করে পেতে চেয়েছেন। পদ্মার ভয়াল থাবায় তার ভীতি নয়, পদ্মা নতুনত্ব হারায় কিনা সেই ভীতি। ছিন্নপত্রাবলীতেই পাই-“প্রতিবার এই পদ্মার উপর আস্বার আগে ভয় হয় আমার পদ্মা বোধ হয় পুরোণো হয়ে গেছে- কিন্তু যখনি বোট ভাসিয়ে দিই চারিদিকে জল কুলকুল করে ওঠে- চারিদিকে একটা স্পন্দন কল্পন আলোক আকাশ মৃদু কলধ্বনি, একটা সুকোমল নীল বিস্তার, একটি সুনবীন শ্যামল রেখা বর্ণ এবং নৃত্য এবং সঙ্গীত এবং সৌন্দর্য্যরে একটি নিত্য উৎসব উদ্ঘাটিত হয়ে যায় তখন আবার নতুন করে আমার হৃদয় যেন অভিভূত হয়ে যায়। এই পৃথিবীটি আমার অনেকদিনকার এবং অনেক জন্মকার ভালোবাসার লোকের মত আমার কাছে চিরকাল নতুন; আমাদের দুজনকার মধ্যে একটা গভীর এবং সুদূরব্যাপী চেনাশোনা আছে।”

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নদী নিয়ে অসংখ্যা চিত্রকল্প ছিন্নপত্রাবলীতে এভাবে লিপিবদ্ধ হয়েছে যে অনেকেই পড়তে পড়তে সেসব দৃশ্যও দেখে নিতে পারবেন অনায়াসে। প্রতিদিন নদীপাড়ে যেমনটি তিনি দেখেছেন তেমনটি তিনি লিখেছেন। নৌকার গতি, নদীপারের মানুষের জীবন, নদীর জলের রঙ, জলের গভীরতা, আকাশের বর্ণনা, নদীর বাঁক এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে যে সেব যেন একেকটি ছবি। নদী চলতে কখন কেমন শব্দ হয় তার বর্ণনাও বাদ পড়েনি। এগুলোর মধ্যে নদীপাড়ে যে জীবন তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন তার বর্ণনাও বিস্তারিত। নদীর পাড়ের মানুষের কর্মব্যস্ততা, তাদের পোশাক, শরীরের গড়ন, শিশুদের অবস্থা, কিশোর-কিশোরীদের চাঞ্চল্য, নদীতে ¯œান, খেয়া পারাপার, গবাদিপশুর বিচরণ উঠে এসেছে ছিন্নপত্রে। আর এই জনজীবন মূলত নদী পাড়ের জীবন। পূর্ববঙ্গে বসবাসের পর তাই তার সাহিত্যে পূর্ববঙ্গের জীবনের আলেখ্য নির্ভর হয়ে উঠেছে। কবিতায় আমরা দেখি যে প্রকৃতি তা মূলত পূর্ববঙ্গের। তার ছোটগল্পের প্রাণ তার অভিজ্ঞতালব্ধ নদীজীবন।

নদী কখনো সর্বগ্রাসী রূপে এসেছে। সেই বর্ণনাও যেমন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুলে ধরেছেন তেমনি নদীকে ‘¯েœহশালিনী’ (৫২) হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। ছোট নদীর শান্ত-¯িœগ্ধ প্রবাহ, আবার বড় নদীর পাড় ভাঙার রূপও উঠে এসেছে। ছিন্নপত্রাবলী থেকে নদীবিষয়ক রবীন্দ্রকথন আলাদা করলে সেখানে নদীর যে বৈচিত্র্যপূর্ণ রূপ ধরা পড়ে তাতে নদীর সামগ্রিক চেহারাই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। নদীতে নৌকায় চলতে চলতে সন্ধ্যায় যখন সব কিছু ছায়াচ্ছন্ন হয়ে পড়ে, ক্রমে ক্রমে অন্ধকার নামতে থাকে তখন রবীন্দ্রনাথের নিজেকে রূপকথার রাজপুত্র মনে হয়। যেন সাতসমুদ্র তেরোনদী পাড়ি দিতে হবে এক অজানার উদ্দেশে। ‘অম্ভববের প্রত্যাশায় সন্ধ্যারাজ্যে’ ঘুরে বেড়ানো রাজপুত্র। তারই কেবল একটি নদী তিনি পাড়ি দিয়েছেন।

কখনো কখনো নদীর সঙ্গে মানুষের জীবনগতিকে অভিন্ন সূত্রে ব্যাখ্যা করেছেন। নদী যেমন বিভিন্ন দেশ দিয়ে বয়ে চলেছে মানুষও নদীর মতোই বিভিন্ন শাখা-প্রশাখায় বিন্যস্ত হয়ে চলেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়- ‘মানুষও নানা শাখা-প্রশাখা নিয়ে নদীর মতই চলছে- তার এক প্রান্ত জন্মশিখরে আর এক প্রান্ত মরণসাগরে, দুদিকে দুই অন্ধকার রহস্য, মাঝখানে বিচিত্র লীলা এবং কর্ম্ম এবং কলধ্বনি- কোনকালে এর আর শেষ নেই।’

রবীন্দ্রসাহিত্য বলয়ে পূর্ববঙ্গের জীবন অবারিতভাবে বারবার এসেছে। কেন এসেছে সেই সত্য আবিষ্কার করতে হলে তারই ছিন্নপত্রে দৃষ্টি দিতে হবে। কেন তার সৃষ্টিতে বারবার করে এই জীবনের ব্যাপ্তি ঘটেছে তা তার দিনলিপিতে উঠে এসেছে। পূর্ববঙ্গে বাসকালে সারা দিন তিনি কী করেছেন সেই কথা বলতে গিয়ে তিনি কোনো দিন নদীকে বাদ রাখেননি। প্রায় প্রতিটি পত্রে নদী প্রাণ পেয়েছে। সেখানেই উপলব্ধি করা যায় এক নদীকে কত বিচিত্রভাবে তিনি আবিষ্কার করেছেন। নদীকে রূপ-সৌন্দর্যের আধার হিসেবে বুঝতে হলে রবীন্দ্র চোখেই নদীকে বুঝতে হবে। এমনকি রবীন্দ্র জীবন এবং সাহিত্যকে বস্তুনিষ্ঠভাবে বুঝতে হলেও ছিন্নপত্রাবলীর বিকল্প নেই। একবার তো তিনি নৌদুর্ঘটনার শিকার হয়েছিলেন। হতে পারত তার সলিল সমাধি। তবুও নদীর প্রতি আক্ষেপ নেই, ক্ষোভ নেই। আছে কেবল অপার ভালোবাসা। কখনো সরাসরি সেই ভালোবাসার কথা বলেছেন কখনো সেই ভালোবাসার রঙ ছড়িয়ে রেখে ছিন্নপত্রাবলীর পাতায় পাতায়।

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২২ মিনিট আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে