নদীবর্তী গ্রামে শিশুর দল; বালুতে ঘর বানানো তাদের সখ।
সর্দার বালকের নির্দেশনা বিবাদ মেটাতে কখনো বনৌষধির
মতো ফল দেয়। বাবলার ছায়া দীর্ঘতর হলে তারা খেলাঘরভেঙে দেয়; ফলে এই নিয়ে বচসা মারামারিতে গড়ালে
দু’ভাগ হয়ে গাঁয়ে ফেরে শিশুরা। খেলাধুলার পুনরাবৃত্তি
নিশ্চিত করে পরপ্রভাতে লাল হয়ে ওঠে দিন। এভাবেই
বাল্যকাল। তারা বড় হলে বালুচরে আর ঘর রচে না; অথচ
তাদের প্রাপ্তবয়স্ক কাজেকর্মে বাল্যসংস্কৃতির ছাপ স্পষ্ট হয়ে ওঠে।