এক ঝকঝকে অপরাহ্ণে বৃত্তির কাগজ, সদ্যকেনা সুটকেস, উৎসুক মন আর একরাশ ক্লান্তি নিয়ে হিথ্রো এয়ারপোর্টে পৌঁছলাম। নির্বিঘ্নে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হবার পর ব্রিটিশ কাউন্সিলের এক কৃষ্ণবর্ণ কর্মকর্তা উৎকটভাবে গম্ভীর হয়ে বামহাতে খসখস করে কি যেন লিখলেন। এরপর আমার হাতে ধরিয়ে দিলেন বেশ কিছু পাউন্ড। লন্ডনে থিতু হবার প্রাথমিক ভাতা। ভদ্রলোক শুভাশীষ জানিয়ে বিদায় নিলে চকচকে নোটগুলি শুঁকে…