ছোট ছোট ফুলগাছের শাখা-প্রশাখাগুলো আভূমিনত হয়ে এলোমেলো পড়ে আছে। মনে হয়, অনেকদিন মানুষের পদচিহ্ন পড়ে না এমন এক পরিবেশ। রমণীবাবু বছর দুই আগেই বিপত্নীক হয়েছিলেন। এখন ভালো মন্দ দেখার মতো তাঁর আর রুচি নেই। একটু মাথাগোঁজার ঠাঁই নিয়ে ক’দিন বেঁচে থাকাই যেন শেষ কথা। বাড়িটাকে বাসযোগ্য করে তোলার দায়িত্ব ছেলেরা কাঁধে নিলেও এখানে রমণী মাস্টারের সঙ্গী-সাথীর অভাব দূর করা…