শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪

মুখোশ পরা মানুষ

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
মুখোশ পরা মানুষ

পূর্ব প্রকাশের পর

আপনাকে নিয়ে। আপনি তাকে ভালোবাসেন কি বাসেন না তাও বোকা মেয়েটি জানতে চায়নি, বুঝতে চায়নি। সে বুঝেছিল নিজেকে। সে ভালোবাসে আপনাকে। এটাই তার কাছে সব। তার ভালোবাসাই তার কাছে মূল্যবান। মেয়েরা কাউকে ভালোবাসলে প্রথমেই বিয়ের কথা ভাবে। আপনার ডিভোর্স হয়ে গেছে। চাইলেই ঝুমকোকে বিয়ে করতে পারেন। ঝুমকো দেখতে খুবই আকর্ষণীয়া। যে কেউ তাকে দেখে মুগ্ধ হবে। কিন্তু সে এসব ভাবলোই না। নিজের গভীরতর ভালোবাসায় ডুবে আপনাকে জড়িয়ে ধরেছিল সে। এক রাতে আপনি তাকে নিবিড়ভাবে চাইলেন। সে তো রোজই চাচ্ছিলেন। সেও সাড়া দিত আপনার ডাকে। পাগল হতো আপনার জন্য। সেই রাতে তার শরীর মন কোনোটাই সাড়া দিচ্ছিল না। ক্লান্ত লাগছিল। ফলে সে মানা করেছিল। তার পরও আপনি জোরাজুরি শুরু করলেন। সে করুণ আবেদন করছিল, বাধা দিচ্ছিল। একপর্যায়ে আপনি খুবই বিরক্ত হলেন। প্রথমে বাজে বাজে কথা বললেন ঝুমকোকে তার পর অতি নির্দয় ভঙ্গিতে ধাক্কা দিয়ে রুম থেকে বের করে দিলেন। ‘‘যাও, তুমি গিয়ে দারোয়ানের সঙ্গে থাকো। তুমি ওই ক্লাসেরই মেয়ে। আমার সঙ্গে থাকার উপযুক্ত নও।’’

‘‘খালা কিছুই টের পেল না। এমনিতেই সে ঝুমকোর ওপর বিরক্ত। আপনাকে সে চেনে। প্রেম করা স্ত্রীর সঙ্গে জীবন কাটাতে পারেননি বাজে ব্যবহারের জন্য। এমনিতে আপনি শান্তশিষ্ট ভালো মানুষ টাইপ, কিন্তু আপনার ভিতর এক অসভ্য, বদমেজাজি আর মহা স্বার্থপর মানুষও বাস করে। কখনো কখনো সেই মানুষটা বেরিয়ে আসে। তখন এই আপনাকে আর চেনা যায় না।’’

‘‘সেই রাতে আপনার ভিতরকার মানুষটিকে দেখে ফেলল ঝুমকো। এত অপমানবোধ করল মেয়েটি! এত অভিমান হলো তার! সারাটা রাত বসে বসে কাঁদল। আপনি একবারও বেরিয়ে এলেন না তাকে ঘরে নিয়ে যাওয়ার জন্য বা অনুতপ্ত হওয়ার জন্য। ভোরবেলা নিজের ব্যাগটা নিয়ে, বোরখা পরে যেভাবে ঝুমকো আপনার ফ্ল্যাটে এসেছিল ঠিক সেইভাবে সে বেরিয়ে গেল।’’

আসিফ উদাস গলায় বলল, ‘‘তারপর আট বছর কেটে গেছে। ঝুমকোর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। সে যেন সম্পূর্ণ উধাও হয়ে গেল পৃথিবী থেকে। সেই খালাকে আমি গ্রামে পাঠিয়েছিলাম, যত চেনা পরিচিত জায়গা আছে সর্বত্র পাঠিয়েছিলাম। ঝুমকোর কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।’’

‘‘পাওয়ার কথাও না। ওই শর্তেই মিজানের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল সে। আপনার ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে একটা মোবাইল ফোনের দোকান থেকে মিজানকে ফোন করেছিল। সেদিনই পাগলের মতো ঢাকায় ছুটে এলো মিজান। ঝুমকো সারাটা দিন এদিক ওদিক কাটিয়ে বিকালের দিকে সেই ফোনের দোকান থেকে আবার মিজানকে ফোন করল। কোথায় আছে তা জানালো। সন্ধ্যাবেলায় ওদের দেখা হল। মিজান অবস্থাপন্ন ঘরের ছেলে। প্রচুর টাকার মালিক ওর বাবা। ঝুমকো মিজানকে অনেকগুলো শর্ত দিল। সে মিজানকে বিয়ে করবে ঠিকই কিন্তু পরিচিত কারও সঙ্গে কখনো দেখা করবে না। সে থাকবে সবার চোখের আড়ালে, দূর কোনো মফস্বল শহরে। সে নতুন করে পড়াশোনা শুরু করবে। বাংলা সাহিত্য পড়বে। নিজেকে বোরখায় ঢেকে চলাফেরা করবে। মিজান তাকে সেই জীবনটাই দিয়েছে। একটা ছেলে আছে তাদের। এই শহরে বিশাল বাড়ি। মিজান এখানকার বড় ব্যবসায়ী। খুবই সুখের জীবন ঝুমকোর।’’

আসিফ একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। ‘‘আমি বুঝেছি তুমিই ঝুমকো। আমার ঝুমকোলতা।’’

‘‘এত কিছু বলার পর যে কোনো শিশুরও তা বোঝার কথা। শ্রাবণি এবং কলি নাম দুটো আমি বানিয়ে বলেছি। আমি ঝুমকো। তবে ‘আমার ঝুমকোলতা’ কথাটা আর বলবেন না। আপনি আমার কেউ নন। আপনার কোনো অধিকার নেই আমাকে ওই নামে ডাকার।’’

ঝুমকো ঝট করে মুখ থেকে বোরখার আবরণ সরাল। ‘‘বলেছিলাম আমার মুখ আপনাকে দেখাব না। এখন দেখাচ্ছি। কারণ আমার মুখ দেখলে আপনি বুঝবেন, কতটা ভালো থাকলে মেয়েদের মুখে সকালবেলার আলোর মতো লাবণ্য ঝলমল করে। আপনার কাছ থেকে সরে এসে আমি নর্দমায় পড়ে যাইনি। বোরখা পরে গ্রাম থেকে পালিয়েছিলাম। আপনার ফ্ল্যাট থেকেও বোরখা পরেই বেরিয়েছিলাম। নিজের বাড়ি ছাড়া বোরখা এখন আর কোথাও খুলি না। আজ আপনার সামনে খুললাম। দ্বিতীয় আরেকটা কারণ আছে বোরখা খোলার। আমার মুখ দেখে আপনার যেন গভীর অনুশোচনা আর তীব্র অপরাধবোধ হয়। আপনি যেন সারা জীবন এই অপরাধবোধে ভোগেন। অন্তর জ্বালায় জ্বলেন।’’

‘‘আপনার তো বলার কথার অভাব নেই। টিভিতে দেখি মেয়েদের নিয়ে কত বড় বড় কথা বলেন। ‘নারী শুধু নারী নয়, তার প্রধান পরিচয় হবে ‘মানুষ’। আগে মানুষ হতে হবে। তাকে সচেতন হতে হবে নিজের সম্পর্কে। নিজের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। শিক্ষিত হতে হবে।’ আজ আমি যদি আপনাকে প্রশ্ন করি, আপনি নিজে কি মানুষ হয়েছেন? হ্যাঁ বুঝলাম সেই রাতে শরীরের নেশায় আপনি পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। আমাকে যতটা সম্ভব অপমান করে ঘর থেকে বের করে দিলেন। আপনি তো মাতাল ছিলেন না। মদও খাননি সেই রাতে। তারপর পুরোটা রাত কেটে গেল। আপনি বুঝেছিলেন আমি ফ্ল্যাটেই আছি এবং কাঁদছি। আপনি বেরিয়ে এলেন না কেন? ভুল স্বীকার করে, আমাকে ফিরিয়ে নিলেন না কেন? সারা রাত দরজা বন্ধ করে ঘুমালেন। দরজা বন্ধ করলেন এই কারণে যেন আমি আপনার কাছে যেতে না পারি। আপনি মানুষ? কোন মুখে এত বড় বড় কথা বলেন টিভিতে? লজ্জা করে না?

আসিফের মুখ ততক্ষণে একেবারেই ম্লান হয়ে গেছে। ঝুমকোর দিকে সে তাকাতেই পারছে না। অসহায় ভঙ্গিতে আরেকটা সিগ্রেট ধরাল।

ঝুমকো বলল, ‘‘মানুষ দু’রকম। বাইরে এক ভিতরে আরেক। মিজান পাগল হয়ে গিয়েছিল আমার জন্য। তার আচরণ আর গুন্ডামি দেখে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। পরে দেখি তার ওরকম হওয়ার কারণ ছিলাম আমি। আমাকে পাওয়ার জন্য সে অমন করেছে। আপনার ওখান থেকে বেরিয়ে আমি নিজ থেকে যখন তাকে ডাকলাম, সে যখন আমার সামনে এলো, এসে শিশুর মতো কাঁদতে লাগল। আমি যা যা বললাম সব মেনে নিল। দিনে দিনে দেখি সে একজন সত্যিকার মানুষ। খাঁটি মানুষ। খাঁটি প্রেমিক, খাঁটি স্বামী। প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীর প্রতি আছে আশ্চর্য রকম শ্রদ্ধাবোধ, গভীর মমত্ববোধ, গভীর ভালোবাসা আর দায়িত্বশীলতা। সংসারের বাইরে, স্ত্রী সন্তানের বাইরে কিচ্ছু ভাবে না সে। খুবই সৎভাবে বিজনেস করে। যে মামা মামি আমাকে তাঁদের সন্তানের মতো প্রতিপালন করেছেন তাঁদের অবস্থা মিজান বদলে দিয়েছে। বাড়িতে পাকাঘর করে দিয়েছে। মামার মেয়ে দুটোর ভালো বিয়ে দিয়েছে। ছেলেটিকে বাজারে দোকান করে দিয়েছে। আপনার ফ্ল্যাটে থাকা সেই খালা যখন গ্রামে চলে গেল তাকেও সামান্য জমি কিনে ঘর করে দিয়েছে মিজান। অর্থাৎ আমার অসহায়ত্বের সময় যারা আমার পাশে দাঁড়িয়েছে তাদের প্রত্যেকের পাশে মিজান দাঁড়িয়েছে। আমার চেহারা দেখে নিশ্চয় আপনি বুঝেছেন কতটা ভালো আমি আছি।’’

আসিফ সিগ্রেটে টান দিয়ে শুকনো গলায় বলল, ‘‘তুমি আগের চেয়েও সুন্দর হয়ে গেছ। একবার তাকালে তোমার দিক থেকে চোখ ফিরানো যায় না।’’

‘‘এ রকম সৌন্দর্য মাত্র কয়েকদিনের জন্য আগেও একবার শরীরে এসেছিল আমার। যে মুহূর্ত থেকে আমি আপনাকে ভালোবাসতে শুরু করেছিলাম, আপনাকে সর্বস্ব দিয়েছিলাম, আপনার ওপর নির্ভর করেছিলাম, নিজেকে আপনার ওপর ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম, সেই সময়। মানুষ যখন সবদিক থেকে নির্ভার হয়, তখন তার চেহারায় আলাদা লাবণ্য আসে। নারীপুরুষ দু’জনারই। আমি ওই সময় নির্ভার হয়েছিলাম। তবে যার হাত ধরে নির্ভার হলাম, সেই মানুষটি, আমার প্রেমিকটি আসলে মানুষ ছিল না। মানুষের মতো দেখতে একটি জন্তু। অমানুষ। অসভ্য। নিজের স্বার্থ ছাড়া কিচ্ছু বুঝত না। প্রেমিকাকে চূড়ান্ত অপমান করে ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল নিজের স্বার্থ উদ্ধার হয়নি বলে। তাকে পাঠাতে চেয়েছিল দারোয়ানের ঘরে। ছি!’’

আসিফ মাথা নিচু করে বসে আছে। হাতে সিগ্রেট পুড়ছে। লম্বা হয়ে ঝুলছে ছাই।

ঝুমকো বলল, ‘‘কথা বলছেন না কেন? কথা বলুন।’’

মুহূর্তের জন্য চোখ তুলে তাকালো আসিফ। ‘‘কী বলব, বলো!’’

‘‘আপনার তো বলার কথার অভাব নেই। টিভিতে দেখি মেয়েদের নিয়ে কত বড় বড় কথা বলেন। ‘নারী শুধু নারী নয়, তার প্রধান পরিচয় হবে ‘মানুষ’। আগে মানুষ হতে হবে। তাকে সচেতন হতে হবে নিজের সম্পর্কে। নিজের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। শিক্ষিত হতে হবে।’ আজ আমি যদি আপনাকে প্রশ্ন করি, আপনি নিজে কি মানুষ হয়েছেন? হ্যাঁ বুঝলাম সেই রাতে শরীরের নেশায় আপনি পাগল হয়ে গিয়েছিলেন। আমাকে যতটা সম্ভব অপমান করে ঘর থেকে বের করে দিলেন। আপনি তো মাতাল ছিলেন না। মদও খাননি সেই রাতে। তার পর পুরোটা রাত কেটে গেল। আপনি বুঝেছিলেন আমি ফ্ল্যাটেই আছি এবং কাঁদছি। আপনি বেরিয়ে এলেন না কেন? ভুল স্বীকার করে, আমাকে ফিরিয়ে নিলেন না কেন? সারা রাত দরজা বন্ধ করে ঘুমালেন। দরজা বন্ধ করলেন এই কারণে যেন আমি আপনার কাছে যেতে না পারি। আপনি মানুষ? কোন মুখে এত বড় বড় কথা বলেন টিভিতে? লজ্জা করে না? নিজের দিকে আপনি তাকান না? নিজে মানুষ হতে পারেননি কেন এই নিয়ে আপনার মনে কোনো প্রশ্ন জাগে না? মিজান তেমন লেখাপড়া করেনি আর আপনি একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ। দু’জনের তুলনা করলে আপনাকে আমার চূড়ান্ত অমানুষ মনে হয় আর মিজানকে মনে হয় প্রকৃত মানুষ। নারীর সম্মান কী, মিজান সেটা জানে। আর আপনি নারীকে মানুষ ভাববার কথা বলছেন, তাদের অধিকার সম্মান ইত্যাদি আদায়ের কথা বলে বিদেশ থেকে টাকা এনে খাচ্ছেন। নারীদের নিয়ে দালালদের মতো এক ধরনের ধান্দা করছেন! ছি! ঘৃণায় আমার বমি আসে। সব কিছুর আগে নিজে মানুষ হন। তার পর অন্যকে জ্ঞান দিতে আসবেন।’’

ঝুমকো থামল। বোরখায় আগের মতো মুখ ঢাকল। তার পর উঠে দাঁড়াল। ‘‘আমার এত ঘৃণা আপনার ওপর, এত রাগ ক্রোধ, বলে শেষ করতে পারব না। আমার ভালোবাসাকে আপনি অপমান করেছেন। নারীত্বকে অপমান করেছেন। আমি একজন শিক্ষিত মানুষ, রুচিবোধ তীব্র। আমার রুচিতে বাধছে, নয়তো আপনার মুখে আমি থুতু ছিটিয়ে দিতাম।’’

ঝুমকো আর দাঁড়াল না। রাজরানীর ভঙ্গিতে দরজা খুলে বেরিয়ে গেল।

-সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন

শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের
শ্রদ্ধাভরে স্মরণ সূর্যসন্তানদের

প্রথম পৃষ্ঠা