শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৮, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
সমুদ্রতলে অবাক করা অচেনা পৃথিবীর ছবি তোলেন শরীফ সারওয়ার। গভীর সাগরে লুকিয়ে থাকা জীববৈচিত্র্য, কোরালের বর্ণিল ভুবন, সামুদ্রিক প্রাণীর বর্ণাঢ্য জীবনের চিত্র ধারণ করেন ক্যামেরায়। দেশের সামুদ্রিক গবেষণা ও পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তিনি একটি বিজ্ঞানভিত্তিক আন্ডারওয়াটার ডেটাবেস তৈরি করতে চান। যেখানে থাকবে দেশের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের বিস্তারিত ভিজ্যুয়াল রেকর্ড...

বাংলাদেশের সাগরতল এখন আর পুরোপুরি অজানা নয়। নীল জলের গভীরে লুকিয়ে থাকা জীববৈচিত্র্য, কোরালের বর্ণিল ভুবন, সামুদ্রিক প্রাণীর নীরব জীবন, সবই এখন চোখে দেখা যায় শরীফ সারওয়ারের ক্যামেরায়। তিনি বাংলাদেশের সামুদ্রিক গবেষণা ও পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তাঁর জন্ম ১৯৭১ সালের ৫ মে, নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার দরিহাইরমারা গ্রামে। তাঁর পরিবারের কেউ আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফির সঙ্গে যুক্ত নন। তাঁর সাগরতলের যাত্রা শুরু ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে, বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে। তখন তাঁর স্কুবা ডাইভিংয়ের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। সাগর, সামুদ্রিক জীবন বা আলো-বাতাসের চাপ- এসব নিয়ে বিষদ জানা ছিল না। হাতে ছিল একটি ক্যানন জি বারো ক্যামেরা। আর সেটির ক্যামেরা হাউজিং এনে দিয়েছিলেন সিনিয়র ফটোসাংবাদিক জাকির হোসেন। প্রথম ডাইভেই শরীফ সারওয়ার বুঝে যান এটাই সেই জায়গা যেটা এত দিন তাঁর মন খুঁজছিল। শরীফ সারওয়ার পেশাগত জীবন শুরু করেন একজন ফটোসাংবাদিক হিসেবে। তিনি দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কাজ করেছেন। এক সময় টের পান অজানা অনেক গল্প লুকিয়ে আছে সাগরের নিচে। আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি শেখা সহজ ছিল না। তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন আন্তর্জাতিকমানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে। তাঁর প্রাপ্ত সার্টিফিকেটগুলোর মধ্যে রয়েছে প্যাডি ওপেন ওয়াটার ডাইভার (২০১২, থাইল্যান্ড), প্যাডি অ্যাডভান্সড ওপেন ওয়াটার ডাইভার (২০১৪, থাইল্যান্ড), ই-এফ-আর প্রাইমারি অ্যান্ড সেকেন্ডারি কেয়ার (২০২৪, কুয়েত), রিফ চেক ইকো ডাইভার (২০২৪, মালয়েশিয়া), প্যাডি ডাইভ মাস্টার (২০২৫, মালদ্বীপ)। রিফ চেক ইকো ডাইভার সনদটি তাঁকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সামুদ্রিক পর্যবেক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে। এই সার্টিফিকেট তাঁকে কোরাল রিফের স্বাস্থ্য নিরীক্ষা, ডেটা সংগ্রহ ও বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণের ক্ষমতা দিয়েছে। ফলে তিনি শুধু ছবি তোলেন না, তোলেন গবেষণার উপকরণ। শরীফ সারওয়ারের কাজ কেবল অ্যাডভেঞ্চার বা শিল্পের সীমায় সীমাবদ্ধ থাকেনি। ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার রিফ চেক থেকে প্রাপ্ত রিফ চেক ইকো ডাইভার সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে তা বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের স্তরে উন্নীত হয়েছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সনদ যা কোরাল এবং সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্য নিরীক্ষা ও তথ্য সংগ্রহের ক্ষমতা প্রদান করে। দেশের বাইরে তাঁর ক্যামেরা ঘুরে বেড়িয়েছে বিশ্বের নানা সাগরে। তিনি আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি করেছেন থাইল্যান্ডের ফুকেট, পাতায়া, কো তাহো আইল্যান্ড, কো চ্যাং আইল্যান্ডসহ আন্ডামান সাগর এবং গালফ অব থাইল্যান্ডে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ার দক্ষিণ চীন সাগর এবং মালদ্বীপের ভারত মহাসাগরেও তাঁর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সাগরতলের বর্ণিল জীববৈচিত্র্য ও প্রবাল জগতের অনন্য সৌন্দর্য। তাঁর তোলা ছবি ব্যবহার হচ্ছে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে। বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি, জুলজি ও এনভায়রনমেন্ট বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিন সায়েন্স বিভাগসহ বহু প্রতিষ্ঠানে। তাঁর ফটোগ্রাফি ব্যবহার হয় প্রজাতি শনাক্তকরণ, বাসস্থান পর্যবেক্ষণ, সামুদ্রিক দূষণ বিশ্লেষণ, কোরাল ব্লিচিং পর্যবেক্ষণ এবং জীববৈচিত্র্যের তালিকাভুক্ত কাজে। তিনি বলেন, ‘আমি এখন গবেষণামূলক কাজের জন্যই ছবি তুলি। কেউ যদি গঠনমূলক প্রয়োজনে ছবি নিতে চান, আমি সহযোগিতা করি।’ সাগরতলে কাজ মানেই ঝুঁকি। কখনো অক্সিজেন ট্যাঙ্ক ফুরিয়ে যাওয়া, কখনো শরীরে চাপের ভারসাম্য হারানো। বিপদ যেন সব সময়ের সঙ্গী। বলেন, ‘অনেকবার মৃত্যুর মুখে পড়েছি। কিন্তু প্রশিক্ষণ ও শান্ত মন আমাকে বাঁচিয়েছে। একবার ডাইভিং শেষে ট্যাঙ্কের বাতাস প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল। কয়েক সেকেন্ডের ভুল সিদ্ধান্তেই হারাতে পারতাম প্রাণ। আজও সে কথা ভাবলে গা শিউরে ওঠে।’ চৌদ্দ বছরের অপেক্ষা, শত ডাইভ, হাজার স্বপ্ন সব মিলিয়ে শরীফ সারওয়ারের জীবনের এক অধ্যায়ের নাম মান্তা রে। পানির নিচের জগৎ তাঁর নেশা, তাঁর ভালোবাসা। কিন্তু সেই ভালোবাসার এক অপূর্ণতা ছিল স্বপ্নের প্রাণী মান্তা রে-কে কখনো কাছ থেকে দেখা হয়নি।

অবশেষে সেই স্বপ্নের রাত এলো মালদ্বীপের ঋবংফযড়ড় ঘরমযঃ গধহঃধ চড়রহঃ-এ। অন্ধকার সমুদ্রে নিঃশব্দে নামলেন তিনি। হঠাৎই গভীর জলের তলে ভেসে উঠল বিশাল এক ছায়া। ডানা মেলে রাজকীয় ভঙ্গিতে ভাসছে এক অপূর্ব মান্তা রে! টর্চের আলোয় ঝলমল করছে তার শরীর, সাঁতারের ভঙ্গিটা যেন এক নীরব কবিতা। ‘আমি স্থির হয়ে গিয়েছিলাম’, বলেন শরীফ সারওয়ার। ‘ক্যামেরা চালাচ্ছিলাম ঠিকই, কিন্তু মনে হচ্ছিল সময় থেমে গেছে।’ সেই মুহূর্তে তিনি বুঝেছিলেন, চেষ্টা ও ভালোবাসা থাকলে কোনো স্বপ্নই অসম্ভব নয়। মান্তা রে শুধু এক সামুদ্রিক প্রাণী নয়, ছিল তাঁর জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় প্রাপ্তি, এক পূর্ণতার প্রতীক। মান্তা রে সাগরের গভীরে ভেসে থাকা এক বিস্ময়। পাখনার প্রস্থ কখনো কখনো ২০ ফুট পর্যন্ত হয়। যেন নীল জলের ভিতর ভেসে থাকা এক বিশাল জীবন্ত ছায়া। প্রাণীটি আসলে স্বভাবের দিক থেকে একেবারে নিরীহ। মাথার দুই পাশের শিং-সদৃশ ফ্ল্যাপগুলো ভয় দেখানোর জন্য নয়, বরং ক্ষুদ্র প্ল্যাঙ্কটন ধরার নরম হাত। বিজ্ঞানীরা বলেন, মান্তা রে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান মাছগুলোর একটি। আয়নায় নিজেকে চিনে ফেলার ক্ষমতাও তাঁর আছে।

শুরুতে শরীফের পরিবার ছিল অনিশ্চয়তায়। কেউ কেউ বলেছিল, ‘মাছের ছবি তুলে লাভ কী?’ আবার কেউ বলেছে, ‘এটা বিদেশিদের কাজ, বাংলাদেশে চলবে না।’ কিন্তু ধৈর্য, নিষ্ঠা ও সাফল্যই সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছে। আজ শরীফ সারওয়ার বাংলাদেশের পরিবেশ সাংবাদিকতা ও সামুদ্রিক গবেষণার এক গুরুত্বপূর্ণ নাম। ২০০০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত শরীফ সারওয়ার পেয়েছেন ২০টিরও বেশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। তাঁর উল্লেখযোগ্য পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরাম পুরস্কার, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন পুরস্কার, বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটি পুরস্কার এবং বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন প্রদত্ত ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার ২০০৯’ সম্মাননা। এসব স্বীকৃতি শুধু তাঁর পেশাগত সাফল্যের সাক্ষ্যই নয় বরং বাংলাদেশের সামুদ্রিক গবেষণা ও আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফিতে তাঁর অগ্রণী অবদানেরও স্বীকৃতি বহন করে। শরীফ সারওয়ার এখন চান একটি বিজ্ঞানভিত্তিক আন্ডারওয়াটার ডেটাবেস তৈরি করতে, যেখানে বাংলাদেশের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের বিস্তারিত ভিজ্যুয়াল রেকর্ড থাকবে। তিনি বলেন, ‘আমি চাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানুক আমাদের সাগরের প্রকৃত রূপ। যেন তাঁরা সংরক্ষণে ভূমিকা রাখতে পারে। আমি শুধু ছবি তুলছি না, আমি সংরক্ষণ করছি এক জীবন্ত ইতিহাস।’

এই বিভাগের আরও খবর
নদীর তীরে হাঁসের খামার
নদীর তীরে হাঁসের খামার
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
নন্দিত নগরী বেইজিং
নন্দিত নগরী বেইজিং
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম