দেশে করোনা পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ হচ্ছে। বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। সর্বশেষ কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫৭ হাজার ৫৬৩ এবং মৃতের সংখ্যা ৭৮১ জন। এমন জটিল পরিস্থিতি সামলাতে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটকে কভিড-১৯ ইউনিট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া আইসোলেশন সেন্টারও খোলা হয়েছে। বিদেশ ফেরতদের জন্য আইসোলেসন সেন্টার হিসেবে ব্যবহারের জন্য বেশ কয়েকটি স্টেডিয়াম ও ক্রীড়া স্থাপনা প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রস্তুত করা হচ্ছে টেস্ট ভেন্যু চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামকে। শুধু জহুর আহমেদ নয়, পাশের বিকেএসপি, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, গুলশান শুটিং কমপ্লেক্স ও রাজশাহী মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সকে আইসোলেশন সেন্টার করার জন্য প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল জানিয়েছেন জরুরি প্রয়োজনে এসব ব্যবহার করা হবে, ‘প্রয়োজনে এসব স্থাপনাকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার, আইসোলেশন সেন্টার বা হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে’। শোনা গেছে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামকেও আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হবে। বিসিবিও প্রস্তুত ছিল। জহুর আহমেদের মাঠ কিংবা ড্রেসিং রুম ব্যবহার করা হবে না। বিসিবি গ্রাউন্ডস কমিটির ব্যবস্থাপক সৈয়দ আব্দুল বাতেন জানিয়েছেন, বিদেশ ফেরত যাত্রীদের এখানে রাখা হবে। শুটিং কমপ্লেক্স ১ জুন থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তত্ত্বাবধানে রয়েছে।