১ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
১০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারফুটবলারদের মধ্যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোই এখন আয়ে সবার ওপরে। সবমিলিয়ে ক্রীড়াবিদদের মধ্যে রজার ফেদেরারের পরই পর্তুগিজ তারকার স্থান। তিনি গত বছর ১০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৮৯৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা) আয় করেছেন। রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে জুভেন্টাসে এলেও তার আয় কমেনি। এর মধ্যে রোনালদো বেতন থেকেই পেয়েছেন ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এছাড়াও স্পন্সরশিপ থেকে আয় করেছেন ৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২ লিওনেল মেসি
১০৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসি আয়ে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছিলেন আগের বছর। তবে তিনি এবার ফুটবলারদের মধ্যে দুইয়ে এবং সবমিলিয়ে তিনে নেমে গেছেন। গত বছর লিওনেল মেসি আয় করেছেন ১০৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৮৮৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা)। এর মধ্যে ৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারই তিনি আয় করেছেন বেতন থেকে। বাকি ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছেন স্পন্সরশিপ থেকে। সবমিলিয়ে আয়ে মেসি পিছিয়ে থাকলেও বেতনের হিসেবে তিনিই সেরা।
৩ নেইমার
৯৫.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ব্রাজিলে ফুটবল তারকার অভাব হয় না সাধারণত। কিন্তু বর্তমানে তারা যেন নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারছে না। তবে নেইমার সবার চেয়ে আলাদা হিসেবেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন। ফুটবলারদের মধ্যে আয়ে তিনি তিন নম্বরে অবস্থান করছেন। গত বছর নেইমার আয় করেছেন ৯৫.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৮১৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা)। এর মধ্যে বেতন থেকেই নেইমারের আয় ৭০.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্পন্সরশিপ থেকে তিনি আয় করেছেন ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৪ মোহাম্মদ সালাহ
৩৫.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
লিভারপুলের মিসরীয় তারকা মোহাম্মদ সালাহকে বর্তমানের অন্যতম সেরা ফুটবলার হিসেবে ধরা হয়। লিভারপুলের জার্সিতে তিনি দুরন্ত ফুটবল খেলে চলেছেন। আয়ের দিক দিয়েও তিনি অন্যদের চেয়ে অনেকটা ওপরে অবস্থান করছেন। গত বছর তিনি ৩৫.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২৯৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা) আয় করেছেন। এর মধ্যে বেতন পেয়েছেন ২৩.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এছাড়াও স্পন্সরশিপ থেকে আয় করেছেন ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৫ কিলিয়ান এমবাপ্পে
৩৩.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
বিশ্বকাপজয়ী ফরাসি তরুণ কিলিয়ান এমবাপ্পে এরই মধ্যে মেসি-রোনালদোর উত্তরসূরির তালিকায় নিজের নাম প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কেবল ফুটবল খেলাতেই তিনি এগিয়ে নন। আয়েও অনেকটা ওপরে তুলেছেন নিজেকে। গত বছর এমবাপ্পে ৩৩.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২৮৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা) আয় করেছেন। এর মধ্যে তিনি বেতন থেকে আয় করেছেন ২০.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্পন্সরশিপ থেকে আয় করেছেন ১৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।