শিরোনাম
রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ০০:০০ টা

তারকা ক্রিকেট আম্পায়ার

তারকা ক্রিকেট আম্পায়ার

স্টিভ বাকনার জ্যামাইকা

স্টিফেন অ্যান্থনি বাকনার। স্টিভ বাকনার হিসেবেই ক্রিকেট দুনিয়ায় পরিচিত তিনি। আম্পায়ার হিসেবে তারকাখ্যাতিতে তিনিই সেরা। ২০০৯ সালে অবসরে যাওয়ার আগে স্টিভ বাকনার ১২৮টি টেস্ট এবং ১৮১টি ওয়ানডে ম্যাচে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন। পাঁচটি বিশ্বকাপ ফাইনালেও আম্পায়ার ছিলেন তিনি। মজার ব্যাপার হলো, এমন জনপ্রিয় একজন ক্রিকেট আম্পায়ার পেশাদার ফুটবলার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন।

 

ডিকি বার্ড  ইংল্যান্ড

আম্পায়ার হিসেবে কিংবদন্তি হিসেবে পরিচিত ইংল্যান্ডের ডিকি বার্ড। ম্যাচ পরিচালনায় অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও এই পেশাকে শিল্প হিসেবে গড়ে তোলার পেছনে তার অবদান অনেক। মাত্র ৬৬টি টেস্ট এবং ৬৯টি ওয়ানডে ম্যাচ পরিচালনা করেছেন তিনি। তবে ক্রিকেট দুনিয়ায় তিনি বেশ সম্মানের পাত্র। ১৯৯৬ সালে শেষ টেস্ট পরিচালনা করে মাঠ ছাড়ার সময় ভারত ও ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররা ডিকি বার্ডকে ‘গার্ড অব অনার’ দিয়েছিলেন।

 

ডেভিড শেফার্ড  ইংল্যান্ড

আম্পায়ার হিসেবে তারকাখ্যাতিকে স্টিভ বাকনারের পরই বলতে হয় ডেভিড শেফার্ডের নাম। ইংলিশ এই আম্পায়ার ৯২টি টেস্ট ও ১৭২টি ওয়ানডে ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আম্পায়ার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরুর আগে শেফার্ড ক্রিকেটার ছিলেন। তিনি গ্লুস্টারশায়ারের জার্সিতে খেলেছেন বেশ কয়েক বছর। ২০০৯ সালের অক্টোবরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার নামে আইসিসি আম্পায়ারদের জন্য পুরস্কার চালু করেছে। বর্ষসেরা আম্পায়ারকে ডেভিড শেফার্ড ট্রফি দেওয়া হয়।

 

সাইমন টওফেল  অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ান আম্পায়ার সাইমন টওফেল দীর্ঘদিন আইসিসির এলিট প্যানেলে ছিলেন। বর্ষসেরা আম্পায়ার হিসেবে ডেভিড শেফার্ড ট্রফি টানা পাঁচবার জয় করেছেন তিনি। ৭৪টি টেস্ট এবং ১৭৪টি ওয়ানডে ম্যাচের পাশাপাশি ৩৪টি টি-২০ ম্যাচেও আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাইমন টওফেল। প্রথম জীবনে ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। ফাস্ট মিডিয়াম বোলার হিসেবে বেশ নাম কুড়িয়েছিলেন। কিন্তু ইনজুরির কারণে ক্রিকেটার হিসেবে বেশিদূর এগুতে পারেননি।

 

বিলি বওডেন  নিউজিল্যান্ড

নিউজিল্যান্ডের আম্পায়ার বিলি বওডেন তার বিশেষ অঙ্গভঙ্গির জন্য বেশ আলোচিত। চার ও ছক্কা দেওয়ার সময় তিনি বিশেষ ভঙ্গিতে দেন। এ কারণে ক্রিকেট সমর্থকদের কাছে বিলি বওডেনের বিশেষ পরিচিতি আছে। ২০০৩ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি আইসিসির এলিট প্যানেলে ছিলেন। ৮৪টি টেস্ট, ২০০টি ওয়ানডে এবং ২৪টি টি-২০ ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিলি বওডেন। ২০১৬ সালের পর আর তাকে আম্পায়ারিংয়ে দেখা যায়নি।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর