শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ০০:০০ টা
তবু নীরব ক্রীড়া পরিষদ

একই সংগঠক একাধিক ফেডারেশনে

ক্রীড়া প্রতিবেদক

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে এমন অনেক সংগঠক রয়েছেন যারা একাধিক ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটিতে আছেন। অনেক আগে থেকেই এমন অবস্থা। এতে যোগ্য সংগঠকের দেখা মিলছে না। কাউন্সিলরের বেলায়ও একই ঘটনা। ঘুরেফিরে একই লোক বিভিন্ন সংস্থার কাউন্সিলর হচ্ছেন। কোন প্রভাবে তারা অবস্থান তৈরি করছেন এটাই বড় প্রশ্ন। ওবায়দুল কাদের যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা অবস্থায় আলোচনা হয় এক সংগঠক এক ফেডারেশনের কমিটিতে থাকতে পারবেন না। ব্যস, এ পর্যন্তই। এ ঘোষণা বাস্তবে রূপ নেয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে, খেলাধুলার বৃহত্তর স্বার্থে এ চেনা দৃশ্য কি বদলানো যায় না? ক্রীড়া পরিষদের জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া কোনো ব্যাপারই নয়। তার পরও তারা নীরব ভূমিকা পালন করছে! অভিযোগ আছে, যারা কাউন্সিলর হন তারা সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের বড় অঙ্কের উৎকোচ দিয়ে থাকেন; তারা এর চার ভাগ বেশি উঠিয়ে নেন নির্বাচন উপলক্ষে। ক্রীড়াঙ্গনে নির্বাচনে টাকা ওড়ে; যা চিহ্নিত কাউন্সিলরের পকেটে যায়। কারা এসব কুকর্মের সঙ্গে জড়িত তা ক্রীড়া পরিষদ বা ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অজানা নয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সাবেক এক সচিব বলেন, ‘আসলে স্বাধীনতার ৪৯ বছর হয়ে গেলেও দেশে ক্রীড়ানীতি তৈরি হয়নি; যে কারণে এ হযবরল অবস্থা।

সর্বশেষ খবর