‘ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর অনেক সাংবাদিক টেলিফোনে আমার প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছেন। টিভিগুলো বলেছে, স্যার একটু সময় দিলে আপনার কাছে আসতে পারি। তাদের কথা শুনে হেসেছি, কারণ ম্যারাডোনা সম্পর্কে কী আর বলার আছে।’ কথাগুলো বলছিলেন ফরাসি কিংবদন্তি ফুটবলার মিশেল প্লাতিনি। তিনি বলেন, ‘ম্যারাডোনাকে আমি সর্বকালের সেরা বলব না। তবু এটা সত্যি, ও বিশ্বকাপে আসার পরই ফুটবলের জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে গেছে। দলে থাকতেন ১১ জন কিন্তু আর্জেন্টিনা দলে ম্যারাডোনা ছিল একাই এক শ। ১৯৯৮ সালে ফ্রান্স বিশ্বকাপ জেতার পর অনেকে ম্যারাডোনার সঙ্গে জিদানের তুলনা করত। আমি তখন হাসতাম আর বলতাম, ওরা কি ফুটবল বোঝে। ম্যারাডোনার যোগ্যতার কাছে তো জিদানকে শিশুই বলা যায়।’