শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ০০:০০ টা

ফাইনালের টুকিটাকি

প্রথম বলেই উইকেট

অফ স্পিনার নাহিদুল ইসলামের হাতে বল তুলে দিয়ে চমকে দেন চট্টগ্রামের অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুন। অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে সঠিক প্রমাণিত করেন নাহিদ প্রথম বলেই উইকেট নিয়ে। তার ভাসিয়ে দেওয়া বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে লং অনে মোসাদ্দেক সৈকতের তালুবন্দী হন জহুরুল ইসলাম অমি। স্কোর বোর্ডে রান শূন্য এবং অমির নামের পাশে শূন্য। কোয়ালিফাইয়ারে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ৮০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন অমি।

 

মুস্তাফিজের লম্বা ওয়াইড

ইনিংসের দশম ওভারে বোলিংয়ে আসেন টুর্নামেন্টের সেরা বোলার মুস্তাফিজুর রহমান। ওভারের তৃতীয় বলে বাউন্সার মারেন খুলনার অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে। মাথার ওপর দিয়ে চলে যাওয়ায় ধরতে পারেননি চট্টগ্রামের উইকেটরক্ষক লিটন দাস। আম্পায়ার মাসুদুর রহমান মুকুল ওয়াইডের নির্দেশ দেন। বল সীমানা পার হওয়ায় বাউন্ডারি দেন আম্পায়ার। ওই বলে ৫ রান যোগ হয় স্কোর বোর্ডে।

 

মাহমুদুল্লাহর রিভিউ

অষ্টম ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি মারেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বাঁ হাতি স্পিনার রাকিবুলের দ্বিতীয় বলে প্যাডেল সুইপ করেন খুলনার অধিনায়ক। কিন্তু বলের লাইন মিস করেন। আম্পায়ার গাজী সোহেল আউট দেন। দলীয় স্কোর তখন ৩ উইকেটে ৫০। মাহমুদুল্লাহর রান ৭। তিনি রিভিউ নেন। চার-পাঁচ বার রিপ্লে দেখার পর তৃতীয় আম্পায়ার নট আউটের সিদ্ধান্ত দেন। বলটি উইকেটের বাইরে পিচ করেছিল বলেই তৃতীয় আম্পায়ার নট আউট বলে জানান।

 

শেষ বলে ছক্কা

ফাইনালের প্রথম বলে উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম। সেই নাহিদুলই ম্যাচের শেষ বলে ছক্কা মারেন। যদিও তার ওই ছক্কা চট্টগ্রামকে শিরোপার স্বাদ দিতে পারেনি। কিন্তু নিজেকে আলোকিত করেছেন তরুণ নাহিদুল। চ্যাম্পিয়ন হতে চট্টগ্রামের দরকার ছিল শেষ ওভারে ১৬ রান। ১০ রানের বেশি নিতে পারেনি। এর মধ্যে শেষ বলে ৬ মারেন নাহিদুল।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর