প্রেসবক্সেই এলো দুঃসংবাদটি। অমিত হাসান আর নেই। খেলোয়াড় বা সংগঠক না হলেও ক্রীড়াঙ্গনে পরিচিত মুখ ছিলেন তিনি। বাফুফে হেড অব মিডিয়ার দায়িত্ব আস্থার সঙ্গে পালন করতেন। সাংবাদিকরা কারোর ফোন নম্বর বা তথ্য জানতে চাইলে অমিতের ছিল একটা সুর, ভাই একটু অপেক্ষা করুন, এসএমএস করে পাঠিয়ে দিচ্ছি। বয়স পঞ্চাশ ছুঁইনি অথচ চলে গেলেন না ফেরার দেশে। দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন অমিত। দিল্লির একটি হাসপাতালে কিডনি প্রতিস্থাপনও করা হয় তার।