শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০০:০০ টা

বিমানে আধুনিকায়ন

মির্জা মেহেদী তমাল

বিমানে আধুনিকায়ন

বাংলাদেশকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের আরেক দিগন্তের নাম বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়ে বিমান এখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে। স্বপ্নের ড্রিমলাইনার আকাশবীণার সংযুক্তির মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের বাস্তবায়ন শুরু। ইতিমধ্যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে লোকসানে ভারাক্রান্ত জাতীয় পতাকাবাহী একমাত্র আকাশ পরিবহন সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। ২০০৮ সালের চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও তিনটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ বিমানবহরে যোগ হয়েছে। সবশেষ উড়োজাহাজ ‘রাজহংস’ আসে আগস্ট মাসে। আগামী মাসে আরও দুটি ড্রিমলাইনার ঢাকায় আসবে। নতুন দুটি ড্রিমলাইনারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘সোনার তরী’, অন্যটি ‘অচিন পাখি’। আগের চারটি বোয়িংয়ের নাম আকাশবীণা, হংসবলাকা, গাঙচিল ও রাজহংস। এসব নামই দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে পালকি, অরুণ আলো, আকাশ প্রদীপ, রাঙা প্রভাত নামে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর এবং মেঘদূত ও ময়ূরপঙ্খী নামে দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ নামও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। একটানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে পারে ড্রিমলাইনার। এটি চালাতে অন্যান্য বিমানের তুলনায় ২০ শতাংশ জ্বালানি কম লাগে। অন্য তিনটি ড্রিমলাইনারের মতো ‘রাজহংস’-এর আসনসংখ্যা ২৭১টি। বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাস। বিজনেস ক্লাসে ২৪টি আসন ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত রিক্লাইন্ড সুবিধা এবং সম্পূর্ণ ফ্ল্যাটবেড হওয়ায় যাত্রীরা আরামদায়কভাবে স্বাচ্ছন্দ্যের সঙ্গে ভ্রমণ করতে পারবেন। বিমানটিতে যাত্রীরা অন্যান্য আধুনিক সুবিধা, ইন্টারনেট ও ফোন কল করার সুবিধাও পাবেন।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর