বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ০০:০০ টা

কিশমিশের উপকারিতা

আঙুরের শুকনো রূপ কিশমিশ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সোনালি-বাদামি রঙের ড্রাই ফুডটি খুবই শক্তিদায়ক। এতে আছে ভিটামিন বি-৬ বা পাইরিডক্সিন, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, এতে থাকা বোরন কাজ করে শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে।

 

* প্রচুর ফ্রক্টোজ, গ্লুকোজ ও পোটেনশিয়াল অ্যানার্জিতে ভরপুর কিশমিশ। যা সুস্থ উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। ক্ষতিকর কলেস্টেরল এড়িয়ে এই খাবারটি সবার খাওয়া উচিত।

* এর ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ভেসে বেড়ানো ফ্রি র‌্যাডিকলগুলোকে লড়াই করে নিঃশেষ করে। ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ বা যারা এতে আক্রান্ত, তাদের শরীরে বৃদ্ধির পরিমাণ খানিকটা হলেও কমিয়ে দেয়।

* এক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এটি পোস্টপ্রান্ডিয়াল ইনসুলিন রেস্পন্সকে নামিয়ে দেয়, অর্থাৎ দুপুর বা রাতে খাবারের পর শরীরে ইনসুলিনের বৃদ্ধি বা ঘাটতি দেখা দেয়, তা প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাই বলে বেশি কিশমিশ একদমই নয়।

* এতে থাকা বোরন, মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। বোরন ধ্যান বাড়াতে সহায়ক। ফলে কাজে মনোযোগ বাড়ে। এটি বাচ্চাদের পড়াশোনাতেও মনোযোগী করে তুলতে পারে।

* কিশমিশের ফেনল ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ফলে ভাইরাস জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

* এতে থাকা ভিটামিন-এ ও বিটা ক্যারোটিন মানুষের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

*  এতে আছে ক্যালসিয়াম, যা হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী এবং বোরন নামক মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট সঠিকভাবে হাড় গঠন হতে সাহায্য করে।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর